Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

স্বাস্থ্যক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত ১২,৮৫০ কোটি টাকারও বেশি নানা প্রকল্পের সূচনা, উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

স্বাস্থ্যক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত ১২,৮৫০ কোটি টাকারও বেশি নানা প্রকল্পের সূচনা, উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর


নয়াদিল্লি, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

 

ধন্বন্তরি জয়ন্তী এবং নবম আয়ুর্বেদ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদ-এ স্বাস্থ্যক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত প্রায় ১২,৮৫০ কোটি টাকার নানা প্রকল্পের সূচনা, উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।

উদ্বোধনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ধন্বন্তরি জয়ন্তী এবং ধনতেরাস উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি সমস্ত ব্যবসায়ীকে এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দিওয়ালি উপলক্ষে আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই উপলক্ষে সকলেই বাড়ির জন্য নতুন কিছু কেনেন। 

এই দীপাবলিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অযোধ্যায় প্রভু রামের মন্দির হাজার প্রদীপে উদ্ভাসিত হবে, যা এক কথায় অভূতপূর্ব। প্রভু রাম এ বছর দীপাবলিতে পুনরায় তাঁর নিজ গৃহে প্রত্যার্পণ করবেন জানিয়ে শ্রী মোদী বলেন, ১৪ বছর নয়, ৫০০ বছর পর অবশেষে এই অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে।

এ বছর ধনতেরাস কেবল স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিরই নয়, বরং ভারতের সংস্কৃতি এবং জীবন দর্শনের এক প্রতীকী সম্মেলন হতে চলেছে। স্বাস্থ্যকে সর্বোচ্চ সম্পদ হিসেবে বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাচীন এই ধারণা যোগ-এর মারফৎ সারা বিশ্বজুড়ে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে আজ আয়ুর্বেদ দিবস উদযাপিত হওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়ুর্বেদকে ঘিরে উত্তরোত্তর আকর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এই সুপ্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিশ্বে ভারতের অবদান স্বীকৃত হচ্ছে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত দশকে দেশে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আয়ুর্বেদ জ্ঞান এবং আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির এক মেলবন্ধন ঘটেছে। অল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদ এই পর্বে এক উল্লেখযোগ্য দিক হিসেবে চিহ্নিত হয়। তিনি বলেন, সাত বছর আগে আয়ুর্বেদ দিবসে এই প্রতিষ্ঠানের প্রথম পর্যায় তিনি দেশকে উৎসর্গ করেছিলেন আর আজ ভগবান ধন্বন্তরির আশীর্বাদে এই প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন হল। তিনি বলেন এই প্রতিষ্ঠানে আয়ুর্বেদ এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে আধুনিক গবেষণার অগ্রগতির ফলে পঞ্চকর্ম-এর মতো প্রাচীন প্রয়োগ কৌশলের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধন ঘটছে। এই অগ্রগতিতে শ্রী মোদী দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রের উন্নতি প্রত্যক্ষভাবে দেশবাসীর স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে সরকারের অগ্রাধিকার স্বাস্থ্যনীতির পাঁচটি স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, প্রাথমিক রোগ নির্ণয়, নিখরচায় বা ব্যয়সাশ্রয়ী চিকিৎসা ও ওষুধ, ছোট শহরে ডাক্তারি চিকিৎসা পাওয়া এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির প্রসারই হল এই পাঁচটি স্তম্ভ। শ্রী মোদী বলেন, ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনে আয়ুষ চিকিৎসা প্রকল্পের অধীন চারটি অত্যাধুনিক কেন্দ্র তৈরি, ড্রোনের মাধ্যমে চিকিৎসা পরিষেবার প্রসার, ঋষিকেশের এইমস-এ হেলিকপ্টার পরিষেবা, নতুন দিল্লি ও বিলাসপুর  এইমস-এ নতুন পরিকাঠামো এবং দেশের আরও পাঁচটি এইমস-এ চিকিৎসা পরিষেবার প্রসার, মেডিকেল কলেজ তৈরি, নার্সিং কলেজগুলির জন্য ভূমিপুজো এবং স্বাস্থ্যক্ষেত্রের আরও নানা প্রকল্প এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে। শ্রমিকদের জন্য অনেক হাসপাতাল গড়ে ওঠায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন। ওষুধ প্রস্তুত কেন্দ্রগুলির উদ্বোধনের ওপর আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আধুনিক ওষুধ প্রস্তুত এবং উন্নতমানের স্টেন্ট ও প্রতিস্থাপনের ফলে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ভারতের প্রসার ঘটবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের বেশিরভাগই এমন সব পরিবার থেকে এসেছি যেখানে কারোর রোগ হওয়া মানে পরিবারের ওপর বজ্রাঘাত বলেই গণ্য হয়, বিশেষ করে গরীব পরিবারের কোনো মানুষ যদি গুরুতর কোনো রোগে আক্রান্ত হন। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল যখন চিকিৎসা করাতে গিয়ে মানুষকে বাড়ি, জমি, অলঙ্কার বিক্রি করতে হত কারণ চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের সামর্থ্য তাঁদের ছিল না। পরিবারের অন্যান্য অগ্রাধিকারের দিকে তাকিয়ে গরীব মানুষদের কাছে স্বাস্থ্য অবহেলিতই থেকে যেত। গরীব মানুষদের এই উদ্বেগ দূর করতে আমাদের সরকার আয়ুষ্মান ভারত যোজনা চালু করে যার মাধ্যমে গরীব মানুষেরা নিখরচায় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসা পেতে পারেন। দেশের প্রায় ৪ কোটি গরীব মানুষ এই প্রকল্প থেকে উপকৃত হচ্ছেন। তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন রাজ্যের আয়ুষ্মান যোজনার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে সাক্ষাতে তাঁর মনে হয় যে এটা তাঁদের কাছে এক আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছে। 

আয়ুষ্মান যোজনার প্রসারে সন্তোষ প্রকাশ করে শ্রী মোদী বলেন, প্রত্যেক প্রবীণ মানুষ এই প্রকল্পের দিকে তাকিয়েছিলেন তার কারণ, নির্বাচনে তাঁর গ্যারান্টি ছিল যে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এলে সত্তরোর্ধদের বিনা পয়সায় আয়ুষ্মান বয়ো বন্দনা কার্ডের মাধ্যমে নিখরচায় হাসপাতালে চিকিৎসা হবে। তিনি বলেন এই কার্ড আয় নির্বিশেষে সকলের জন্যই প্রযোজ্য। গরীব, মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত – সব ধরনের মানুষই এর আওতায় আসবেন। বাড়ির প্রবীণ মানুষেরা এই সুবিধার আওতায় আসায় হিসাব বহির্ভূত খরচ বহুলাংশে হ্রাস পাবে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। দেশবাসীকে এই উপলক্ষে তিনি অভিনন্দন জানিয়ে বলেন যে দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গে এই প্রকল্প এখনও রূপায়িত হয়নি। 

চিকিৎসা খরচ কমিয়ে আনা সরকারের অগ্রাধিকার জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি প্রধানমন্ত্রী জন ঔষধি কেন্দ্র স্থাপনের ফলে ৮০ শতাংশেরও কম মূল্যে ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে। এতে গরীব, মধ্যবিত্ত সকলেই উপকৃত হচ্ছেন। স্টেন্ট এবং হাঁটু প্রতিস্থাপনের সরঞ্জামের খরচও বহুলাংশে কমানো হয়েছে। ফলে, সাধারণ মানুষের ৮০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে তিনি জানান। নিখরচায় ডায়লিসিস প্রকল্প, প্রাণঘাতী রোগ, গর্ভবতী মহিলা এবং সদ্যোজাতদের জীবন রক্ষায় মিশন ইন্দ্রধনুষ যুগান্তকারী কাজ করছে। 

প্রধানমন্ত্রী সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, এর ফলে ঝুঁকি কমে এবং রোগজনিত বিভিন্ন অসুবিধা দূর হয়। ২ লক্ষেরও বেশি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির আগাম রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য গড়ে তোলা হয়েছে বলে তিনি জানান। ক্যান্সার, মধুমেহ, উচ্চ রক্তচাপ প্রভৃতি রোগের আগাম নির্ণয়ের ফলে কোটি কোটি মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধনের ফলে ই-সঞ্জীবনী প্রকল্পে ৩০ কোটিরও বেশি মানুষ অনলাইনে নিখরচায় ডাক্তারদের পরামর্শ নিতে পারছেন। মহামারীর সময় Co-win মঞ্চের সাফল্য বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং ইউপিআই ব্যবস্থা সাফল্যের কীর্তি হিসেবে রচিত হয়েছে। ডিজিটাল জন-পরিকাঠামোর মধ্য দিয়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রের এই সাফল্যকে ভারত তুলে ধরতে চায়। 

বিগত এক দশকে স্বাস্থ্যক্ষেত্রের প্রভূত অগ্রগতির ওপর আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগের ৬-৭ দশকে যা সীমিত পরিমাণে হয়েছিল, গত দশ বছরে রেকর্ড সংখ্যক নতুন এইমস ও মেডিকেল কলেজ স্থাপিত হয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের উল্লেখ করে তিনি বলেন, কর্ণাটক, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশে নতুন হাসপাতালের উদ্বোধন হল। কর্ণাটকের বোম্মাসান্দ্রা এবং নারসাপুর, মধ্যপ্রদেশের পিথমপুর, অন্ধ্রপ্রদেশের অচিতাপুরম এবং হরিয়ানার ফরিদাবাদে নতুন মেডিকেল কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হল। সেইসঙ্গে, উত্তরপ্রদেশের মীরাটে নতুন ইএসআইসি হাসপাতালের কাজ শুরু হল। ইন্দোরে নতুন হাসপাতাল চালু করা হল। শ্রী মোদী বলেন, নতুন হাসপাতালের সংখ্যা বৃদ্ধির অর্থ মেডিকেল আসনের সংখ্যাও বৃদ্ধি। তিনি বলেন, কোনো গরীব সন্তানের ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অপূর্ণ থাকবে না এবং মধ্যবিত্ত কোনো ছাত্রকে জোর করে বিদেশে পড়তে যেতে হবে না। তিনি বলেন, গত দশ বছরে প্রায় ১ লক্ষ নতুন এমবিবিএস ও এমডি আসন বেড়েছে। আগামী পাঁচ বছরে আরও ৭৫ হাজার আসন বাড়বে বলেও ঘোষণা করেন তিনি। 

দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে আয়ুষ চিকিৎসক হিসেবে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এই প্রবণতা দেশে স্বাস্থ্য পর্যটনের প্রসার ঘটাবে। আয়ুষ চিকিৎসায় আরও বেশি করে যুব সম্প্রদায় যুক্ত হলে হৃদরোগ প্রতিরোধ, অস্থি সংক্রান্ত আয়ুর্বেদ চিকিৎসা এবং আয়ুর্বেদ পুনর্বাসন কেন্দ্র দেশ ও বিদেশে প্রসারিত হবে। 

একবিংশ শতাব্দীতে চিকিৎসাক্ষেত্রের দ্রুত অগ্রগতির ওপর আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে যে সমস্ত রোগ নিরাময়যোগ্য ছিল না, সেগুলির এখন নিরাময় হচ্ছে। সুস্বাস্থ্য ও চিকিৎসায় ভারতের হাজার বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রকৃতি প্রশিক্ষণ অভিযান চালুর ঘোষণা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকৃত জীবনশৈলী এবং আয়ুর্বেদ সূত্র মেনে ব্যক্তির জীবনে রোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বিশ্বজুড়ে ভারতের এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা স্বীকৃতি পাবে বলেও তিনি জানান। 

প্রথাগত ঔষধি হিসেবে অশ্বগন্ধা, হলুদ, গোলমরিচের গুরুত্ব ভেষজ বিজ্ঞান স্বীকৃত। আমাদের প্রথাগত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর জোর এই সমস্ত ঔষধিরও বাজারগত চাহিদা বাড়াবে। অশ্বগন্ধার চাহিদা এই দশকের শেষে ২৫০ কোটি ডলারে পৌঁছবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

আয়ুষ-এ সাফল্য কেবলমাত্র স্বাস্থ্যক্ষেত্রেই নয়, অর্থনীতিতেও সদর্থক প্রভাব ফেলছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়ুষ ঔষধি প্রস্তুত ক্ষেত্র ২০১৪ সালের ৩০০ কোটি ডলার থেকে বর্তমানে প্রায় ২,৪০০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, দশ বছরে এই বৃদ্ধি প্রায় আটগুণ। তিনি আরও বলেন, ভারতে ৯০০-রও বেশি আয়ুষ স্টার্ট-আপ এখন কাজ করছে। এর ফলে যুব সম্প্রদায়ের অনেক কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। আয়ুষজাত পণ্য ১৫০টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। ফলে, ভারতীয় কৃষকরা স্থানীয় ঔষধি চাষের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন এবং বিশ্ব বাজারে জায়গা করে নিচ্ছেন। নমামি গঙ্গে প্রকল্পের মতো উদ্যোগের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর ফলে প্রাকৃতিক চাষ প্রসার লাভ করছে এবং গঙ্গা নদীর তীর ধরে ঔষধি গাছের চাষ হচ্ছে। 

সুস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ভারতের দায়বদ্ধতার ওপর আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে ভারতের জাতীয় চরিত্র এবং সামাজিক বিন্যাসের সঙ্গে তা জড়িত। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ – গত দশ বছর ধরে এই দর্শনের ভিত্তিতে দেশের নীতি নির্ণয়ে সরকার জোর দিয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান। শ্রী মোদী তাঁর ভাষণ শেষে বলেন, আগামী ২৫ বছরে উন্নত ও স্বাস্থ্যকর ভারতের এক শক্ত ভিত্তি গড়ে তুলবে এই প্রয়াস।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ এবং সার ও রসায়ন মন্ত্রী শ্রী জে পি নাড্ডা, শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব বিষয়ক ও ক্রীড়ামন্ত্রী ডঃ মনসুখ মাণ্ডব্য অন্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

 

PG/AB/DM