Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত

স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত

স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত


দেশের ৭০তম স্বাধীনতা উপলক্ষে লালকেল্লার প্রাকার থেকে আজ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রদত্ত ভাষণের প্রধান প্রধান বিষয়গুলি এখানে তুলে ধরা হল :

১) আজকের এই বিশেষ দিনটিতে ১২৫ কোটি ভারতবাসী এবং বিদেশে বসবাসরত ভারতীয়

সম্প্রদায়কে জানাই আমার অভিনন্দন। এই শক্তি ও উদ্যমআগামী বছরগুলিতে অগ্রগতির

এক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হতে জাতিকে পথপ্রদর্শন করবে।

২) মহাত্মা গান্ধী, সর্দার প্যাটেল এবং পন্ডিত নেহরু সহ যে অসংখ্য মানুষ আমাদের স্বরাজ

লাভের জন্য জীবন উ ৎসর্গ করে গেছেন তাঁদের আমি স্মরণ করি।

৩) ভারতে সমস্য রয়েছে প্রচুর, কিন্তু তার সমাধান করার মতো ক্ষমতাও রয়েছে

আমাদের হাতে।

৪) আজ আমি শুধু কাজ নয়,বরং সরকারের কর্মসংস্কৃতি নিয়েই কথা বলতে আগ্রহী।

৫) অতীতের সরকার অভিযোগে বিদ্ধ হয়েছে বারংবার। কিন্তু সেই পরিস্হিতির এখন পরিবর্তন

ঘটেছে। বর্তমান সরকারের কাছে মানুষের দাবি এখন প্রত্যাশা পূরণের।

৬) ‘ স্বরাজ ’- কে ‘ সুরাজ ’ -এ রুপান্তরের দায়িত্ব আমাদের। শৃঙ্খলা, কঠিন সংকল্প এবং উৎসর্গ ছাড়া

এই লক্ষ্যে পৌঁছনো সম্ভব নয়।

৭) আজ আমি শুধু নীতিরকথাই বলব না, বলব দৃষ্টিভঙ্গীর কথাও । শুধুমাত্র কাজের গতির

কথা নয়, বরং অগ্রগতির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথাই তুলে ধরব আমি।

৮) ‘ সুরাজ ’ -এর অর্থ সাধারণমানুষের অগ্রগতি। ‘ সুরাজ ’ বলতে বোঝায় সেই সরকারের কথাই

যে সাধারণ মানুষের চাহিদা ও আশা-আকাঙ্খার প্রতি সংবেদনশীল। সুরাজের মূলে রয়েছে

দায়িত্বশীলতা ওদায়বদ্ধতা।

৯) আমরা এই ধরনের পরিস্হিতিরপরিবর্তন ঘটাতে আগ্রহী যেখানে সাধারণ মানুষ, বিশেষত

মধ্যবিত্ত পরিবারগুলির ভয় ও ভীতি রয়েছে আয়কর দপ্তর সম্পর্কে।

১০) দেশের ২ কোটির মতোমানুষ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করে থাকেন। একজন দরিদ্রও

মানুষও এখন দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যান।

১১) অতীতে এদেশেবিনিয়োগে আগ্রহী ব্যবসায়ীদের শুধুমাত্র ব্যবসা নথিভুক্ত করার জন্য ৬

মাসেরও বেশি সময় অপেক্ষা করতে হত। কিন্তু বর্তমান সরকার নথিভুক্তির পদ্ধতিকেঅনেক

সহজ করে তুলেছে।শুধুমাত্র গত জুলাই মাসেই এই ধরণের নথিভুক্তির ঘটনা ঘটেছে ৯০০টি ।

১২) গ্রুপ-সি এবংগ্রুপ-ডি পর্যায়ের ৯০০০-এর ও বেশি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সাক্ষাৎকার প্রথা

তুলে দেওয়া হয়েছে।

১৩) বিগত ৭০ বছরেমানুষের আশা-আকাঙ্খার অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। শুধুমাত্র নীতি ও

বাজেট ঘোষণাতেই তাঁরাসন্তুষ্ট নন। তাই বাস্তবে কি করতে পারি আমরা সেটাই এখন প্রমাণ করতে চাই।

১৪) অতীতে প্রতিদিন ৭০থেকে ৭৫ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক নির্মাণের কাজ চলত। কিন্তু

বর্তমানে আমরা একদিনে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক নির্মাণ করতে পারি।

১৫) এক জাতি, একটিইগ্রিড, একই মূল্য- এই বিষয়টির দিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করছি আমরা।

১৬) আমরা এখন দৃষ্টিদিয়েছি পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানী শক্তির দিকে।

১৭) সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনেরক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার এখন ১১৬ শতাংশ। এটি এক নজিরবিহীন ঘটনা।

১৮) পূর্বে ৩০ হাজারথেকে ৩৫ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংবহন লাইন বসানো হত

প্রতি বছর । বর্তমানে প্রতিদিনঅন্তত ৫০ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত সংবহন লাইন পাতার কাজ চালু রয়েছে।

১৯) গত ৬০ বছরে ১৪ কোটিমানুষকে রান্নার গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মাত্র ৬০

সপ্তাহের মধ্যে দেশের ৪ কোটি মানুষের কাছে আমরা এই সংযোগ পৌঁছে দিতে পেরেছি।

২০) হতাশা ও নিরাশা থেকেএখন বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের। তাহলেই আমরা শক্তি ও

উদ্যম লাভ করতে পারব। প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ সহায়তার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে দেশের

২১ কোটি মানুষকে। আগে তা অসম্ভব বলেই মনে করতেন সকলে। কিন্তু বাস্তবে তাইসম্ভব

করে তুলেছি আমরা।

২১) ১৮ হাজার গ্রামেরমধ্যে ১০ হাজারেরও বেশি গ্রামে বিদ্যুতের সুযোগ পৌঁছে গেছে। আমার

কাছে খবর এসেছে যে সেখানকার গ্রামবাসীরা আমাদের সঙ্গেই স্বাধীনতা দিবস পালনের

অনুষ্ঠান আজ প্রত্যক্ষ করছেন।

২২) দিল্লি থেকে হাতরাসের দূরত্বপথ মাত্রতিন ঘন্টার । কিন্তু এই গ্রামটিতেবিদ্যুৎ পৌঁছতে সময় লেগেছে ৭০ বছর।

২৩) প্রতিটি এলইডি বাল্ব যাতে এখন ৫০ টাকা দামেপাওয়া যায় তা নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয়

সরকার ।

২৪) চাবাহার বন্দর গড়ে তুলতে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজকরে চলেছে ইরান, আফগানিস্তান ও

ভারত। এর মধ্য দিয়েই অসম্ভব কি করে সম্ভব হয়ে উঠেতে পারে তা প্রমাণিত হবে।

২৫) মুদ্রাস্ফীতির হারের আমরা কখনই ৬ শতাংশেরঊর্ধ্বে উঠতে দিইনি। দেশে উপর্যুপরি দুটি

বছর খরা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ডালশস্য উৎপাদনের অনিশ্চয়তা ঘিরে উদ্বেগ ওসংশয়ও

দেখা দেয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে পূর্ববর্তী সরকারগুলিরতুলনায় আমরা

আরও বেশি করে চেষ্টাচালিয়েছিলাম। দরিদ্র মানুষ যাতে অভুক্ত না থাকেন তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি আমিএবং আমার সরকার।

২৬) গুরু গোবিন্দ সিং-জির ৩৫০তম বার্ষিকী উদযাপনকালেতাঁর একটি কথা আমার স্মরণে

এসেছে। তিনি বলেছিলেন, “যে অন্যের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত না করে, তার হাত

শুদ্ধ বা পবিত্র থাকে কি করে?” আমি মনে করি এই কাজ করে থাকেন আমাদের

কৃষকবন্ধুরা। পূর্বে যে পরিমাণ ডালশস্য উৎপাদন হত তার দেড়গুণ ডাল উৎপাদনকরেছেন

তাঁরা। উপর্যুপরি খরা পরিস্থিতি তাঁদের হতাশ করতে পারেনি।

২৭) ১৩১ প্রজাতির উচ্চ ফলনশীল শস্য বীজ উদ্ভাবনকরেছেন আমাদের বিজ্ঞানীরা। দেশের

ফসল উৎপাদনকে যাতে আমরা সর্বোচ্চ মাত্রায় নিয়ে যেতে পারি সেই লক্ষ্যেই তাঁদেরএই

উদ্যোগ। তাঁরা সকলেই আমার অভিনন্দনযোগ্য। ভর্তুকির ক্ষেত্রে ঘাটতি এখন অতীতের

দুঃস্বপ্ন মাত্র। সারের অভাব বা ঘাটতি এখন ইতিহাসের পাতায়।

২৮) অতীতে রাজকোষ খালি করে দেওয়া ছিল পূর্ববর্তীসরকারগুলির একটি ধারাবাহিক রীতি।

কিন্তু এই প্রলোভনথেকে আমি নিজেকে দূরে রেখেছি। কারণ আমার মনে হয় দেশের সরকার সম্পর্কে সমগ্র বিশ্বযা চিন্তা করে সেটাই দেশের ভাবমূর্তি হয়ে যায়। তাই প্রতীক নয়, বস্তুনিষ্ঠ কাজইআমার আদর্শ। শুধুমাত্র পাইয়ে দেওয়া নয়, বরং মানুষের ক্ষমতায়নই আমার লক্ষ্য। দলেরথেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল দেশ তথা জাতি।

২৯) সরকারকে তার কাজ নিয়ে সবসময় এগিয়েযেতে হবে। কোন কাজ যদি ভালো হয়ে থাকে তাহলেও বিনয়ের সঙ্গে সেই কাজকে আমরা আরওএগিয়ে নিয়ে যাব। ‘প্রগতি’ ব্যবস্থায় আমি যে আলোচনা ও মতবিনিময়ের ব্যবস্থা করেথাকি, তাতে আমরা দেখেছি যে পূর্ববর্তী সরকারগুলির শুরু করা ১১৮টি কর্মসূচিসূচনাতেই থমকে গেছে। ১০ লক্ষ কোটি টাকার ২৭০টি প্রকল্পের কাজও কোন না কোনভাবে আটকেরয়েছে। এই ধরনের অবহেলা নিঃসন্দেহে একটি অপরাধ। তবে আমরা এই প্রকল্পগুলির কাজ নতুনকরে শুরু করে দিয়েছি।

৩০) কোন নীতির বা তার বিষয়ের মধ্যে যদিস্বচ্ছতা বজায় থাকে, তাহলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধার কোন অবকাশ থাকে না । উত্তরপ্রদেশে আখচাষীদের প্রাপ্য বছরের পর বছর বকেয়া থেকে যেত। কিন্তু আজ আমি জোর গলায় ঘোষণা করতেপারি যে তাঁদের বকেয়ার ৯৫ শতাংশ অর্থই ইতিমধ্যে মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। ‘উজ্জ্বলাযোজনা’র আওতায় ৫০ লক্ষ গৃহস্থ পরিবারে ধোঁয়ামুক্ত রান্নার সুযোগ ও পরিবেশ আমরাসৃষ্টি করেছি।

৩১) আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছতে পারলেআমাদের প্রাসঙ্গিকতা বজায় থাকবে এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে এক নেতৃস্থানীয় ভূমিকা আমরাপালন করতে পারব। কিছুকাল ধরে আপনারা হয়তো লক্ষ্য করেছেন যে বাণিজ্যিক কাজকর্মসহজতর করে তোলার লক্ষ্যে আমাদের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাগুলি কিভাবে স্বীকৃতি আদায়করেছে বিভিন্ন রেটিং সংস্থার।

৩২) রামানুজাচার্য বলতেন যে, কাউকেঅবহেলা বা অবমাননা নয়, বরং সমদৃষ্টিতেই আমাদের দেখা উচিত সকলকে। একথা বলতেনআম্বেদকরও। এমনকি গান্ধীজিও তাঁর ব্যতিক্রম নন। সমাজে যদি বৈষম্যের পরিবেশ সৃষ্টিকরা হয়, তাহলে সমাজের ভাঙ্গন অবশ্যম্ভাবী। বৈষম্যকে যদি আমরা দূর করতে পারি, তবেতার বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রামে আরও শক্তি বৃদ্ধি ঘটে। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক অগ্রগতিইশেষ কথা নয়, সামাজিক সাম্য বা সমতা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই, সামাজিক কুফল ওকুপ্রথাগুলির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে।

৩৩) পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) আমাদেরঅর্থনীতিতে শক্তি সঞ্চার করবে। এটির অনুমোদনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলই আমাদেরধন্যবাদার্হ ।

৩৪) কোন কিছু ধামাচাপা দিয়ে রাখা আমারসরকারের নীতি নয়। ‘এক পদ এক পেনশন’ ব্যবস্থা চালু করার জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি আমরাপালন করেছি। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের গোপন ফাইলগুলিও আমরা প্রকাশ্যে এনেছি। কারণ,তাও ছিল আমাদের আরও এক অঙ্গীকার।

৩৫) বিবিধের মাঝে মহামিলন, অর্থাৎবৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই হল আমাদের প্রকৃত শক্তি। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্ভ্রমও সমন্বয় হল আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। আর এই কারণেই আমাদের সভ্যতার ধারা আজও সমানভাবেবহমান ।

৩৬) দেশে হিংসার কোন স্থান থাকতে পারেনা। সন্ত্রাসবাদ ও মাওবাদকে দেশ কখনই বরদাস্ত করবে না।

৩৭) মানবতার মূল্যবোধে যাঁরা বিশ্বাসকরেন, তাঁদের আমি বলব পেশোয়ারের স্কুলে নিরীহ শিশুদের হত্যার ঘটনাটিকে মানবতারনিক্তিতে কতটা নৃশংস তা মেপে দেখতে। এই ঘটনায় ভারতের প্রত্যেকটি শিক্ষায়তনে শোকেরছায়া নেমে এসেছিল। এমনকি সাংসদরাও তাঁদের চোখের জল আড়াল করতে পারেননি। কারণমানবতার প্রতিফলনই হল এই সহমর্মিতা। কিন্তু অপর পক্ষ সন্ত্রাসবাদীদের ভূমিকাকেগৌরবময় করে তুলতে আগ্রহী।

৩৮) আমি আমার প্রতিবেশী দেশগুলিকেআহ্বান জানিয়ে বলি, আসুন আমরা দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করি। পরস্পরের মধ্যেঅযথা সংঘর্ষে লিপ্ত হলে আমাদের নিজেদের ধ্বংসই অনিবার্য। তার থেকে আসুন,দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমরা নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করে তুলি ।

৩৯) কিছুদিন ধরে পাক অধিকৃত কাশ্মীর,বালুচিস্তান ও গিলগিটের জনসাধারণ যেভাবে আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে আসছেন, তাতে সম্মানিতবোধ করছেন ১২৫ কোটি ভারতবাসী । বালুচিস্তান, গিলগিট এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জনসাধারণকেআমি ধন্যবাদ জানাই।

৪০) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পেনশন ২০শতাংশ বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।

৪১) দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারীপরিবারগুলির জন্য স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে বছরে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যয় বহনকরবে কেন্দ্রীয় সরকার।

৪২) যখন আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামীদেরকথা বলি, তখন মুষ্টিমেয় কয়েকজনের নাম আমরা উচ্চারণ করি মাত্র। বাকিদের কথাঅনুচ্চারিতই থেকে যায়। আমাদের আদিবাসী ভাইরা বীরত্বের সঙ্গেই সংগ্রাম করে গেছেন।বিরসা মুন্ডার নাম হয়তো অনেকেই শুনেছেন। কিন্তু বাকিরা রয়ে গেছেন নেপথ্যে।কিছুদিনের মধ্যেই বিভিন্ন অঞ্চলের আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ইতিহাস সংরক্ষিতরাখার জন্য আমরা একটি স্মারক বা সংগ্রহশালা গড়ে তুলতে চলেছি।

৪৩) আমার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য একটিই।আমার দৃষ্টিতে সমাজ এক ও অভিন্ন।

৪৪) ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’এবং ‘জয় হিন্দ’।

PG/SKD/ NS/DM/