নতুন দিল্লি, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩
নমস্কার!
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, দেশের বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপাল, শিক্ষা ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!
‘বিকশিত ভারত’ সংকল্পের ক্ষেত্রে আজ এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। ‘বিকশিত ভারত’ সম্পর্কিত এই কর্মশালা আয়োজনের জন্য আমি রাজ্যপালদের বিশেষভাবে অভিনন্দন জানাই। দেশের যুব সমাজকে দিশা নির্দেশের দায়িত্ব বহন করছেন যেসব সহকর্মী, তাঁদের আপনারা একই মঞ্চে নিয়ে এসেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যক্তির বিকাশ ঘটায়, ব্যক্তির বিকাশের মাধ্যমেই জাতি গড়ে ওঠে। আজ ভারত যে যুগে প্রবেশ করেছে, সেখানে ব্যক্তিমানসের বিকাশ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই কর্মশালার সাফল্য কামনা করে আপনাদের সবাইকে আমি শুভেচ্ছা জানাই।
বন্ধুরা,
প্রত্যেক দেশের ইতিহাসেই এমন একটি পর্যায় আসে, যখন সে নিজের বিকাশ ও উন্নয়ন যাত্রার গতি বহুগুণ বাড়িয়ে তোলার সুযোগ পায়। এই সময়টা হয়ে ওঠে সেই দেশের ‘অমৃত কাল’ বা স্বর্ণযুগ। ভারত এখন এই ‘অমৃত কাল’-এ প্রবেশ করেছে। ইতিহাসের এই সন্ধিক্ষণে ভারত এখন এক যুগান্তকারী লাফ দিতে প্রস্তুত। আমাদের চারপাশের দেশগুলিতে এমন অজস্র উদাহরণ আছে যেখানে ইতিহাসের কোন এক বাঁকে সেই দেশগুলি এমন যুগান্তকারী লাফ দিয়ে নিজেদের উন্নত দেশে পরিণত করেছে। সেজন্যই আমি বলি, এটা ভারতের সময়, এটাই সঠিক সময়। আমাদের এই ‘অমৃত কাল’-এর প্রতিটি মুহূর্তের সদ্ব্যবহার করতে হবে; একটি মুহূর্তও যাতে বৃথা অপচয় না হয়, সেদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
বন্ধুরা,
স্বাধীনতা সংগ্রামের সুদীর্ঘ ইতিহাস আমাদের সবার কাছেই প্রেরণার উৎস। স্বাধীনতাকে চূড়ান্ত লক্ষ্য হিসেবে সামনে রেখে উদ্যম ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে আমরা সাফল্য লাভ করেছিলাম। সেই সময়কালে সত্যাগ্রহ, বিপ্লব, স্বদেশী চেতনা, সামাজিক ও শিক্ষাগত সংস্কারের চেতনা – এই সবই স্বাধীনতা আন্দোলনের শক্তির উৎস হয়ে উঠেছিল। সেই সময়েই বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্মৌ বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্বভারতী, গুজরাট বিদ্যাপীঠ, নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয়, আন্নামালাই বিশ্ববিদ্যালয়, অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয়, কেরল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে, যা জাতির চেতনাকে সুসংহত করতে বিশেষ অবদান রেখেছে। এই সময়টাতেই যুব সমাজের মধ্যে স্বাধীনতা নিয়ে নতুন চেতনার সঞ্চার হয়েছিল। একটা গোটা প্রজন্ম স্বাধীনতার জন্য নিজেদের নিবেদন করেছিল। দেশে এমন একটা ভাবনার সৃষ্টি হয়েছিল যে, যা কিছু করতে হবে তা স্বাধীনতার জন্য করা উচিত এবং এখনই করা উচিত। কেউ যদি চাকা ঘোরায়, তা স্বাধীনতার জন্য। কেউ যদি বিদেশী দ্রব্য বয়কট করে, তা স্বাধীনতার জন্য। কেউ যদি কবিতা আবৃত্তি করে, তা স্বাধীনতার জন্য। কেউ যদি বই লেখে বা খবরের কাগজ ছাপে, তা স্বাধীনতার জন্য। কেউ যদি প্রচারপত্র বিলি করে, তাও স্বাধীনতার জন্য।
একই ভাবে আজ প্রতিটি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাকে এই সংকল্প নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে যে, যা কিছু আমি করবো, সবই ‘বিকশিত ভারত’-এর জন্য। আপনাদের সমস্ত উদ্দেশ্য ও সংকল্পের লক্ষ্য হোক একটিই – ‘বিকশিত ভারত’। একজন শিক্ষক হিসেবে আপনি ভাবুন, ‘বিকশিত ভারত’-এর লক্ষ্য অর্জনে আপনি কিভাবে সাহায্য করতে পারেন। ভারতকে দ্রুত বিকশিত করতে একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আপনারা কি করতে পারেন, তা নিয়ে ভাবুন। আপনি যে ক্ষেত্রেই থাকুন না কেন, কিভাবে এবং কেমন করে ভারত একটি উন্নত রাষ্ট্র হয়ে ওঠার পথে দ্রুত এগোতে পারে, তা নিয়ে ভাবুন।
বন্ধুরা,
আপনারা যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করছেন, সেখানে আপনাদের ভূমিকা হল তারুণ্যের শক্তিকে এই লক্ষ্যের দিকে পরিচালিত করা। আপনার প্রতিষ্ঠানে আসা প্রতিটি তরুণেরই কিছু না কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট রয়েছে। তাদের সেই বৈচিত্রপূর্ণ চিন্তা-ভাবনাকে ‘বিকশিত ভারত’ নিমার্ণের স্রোতের সঙ্গে মিলিয়ে দিন। আপনারা সবাই ‘বিকশিত ভারত @ ২০৪৭’-এর ভাবনায় নিজেদের উদ্ভাবনী অবদান রাখুন। বিশেষ প্রচারাভিযান চালান, নেতৃত্ব দিন, সহজ ভাষায় বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যাতে প্রতিটি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও বেশি সংখ্যক পড়ুয়া এই অভিযানে যোগ দিতে পারে। আজ মাই গভ পোর্টালেও ‘বিকশিত ভারত @ ২০৪৭’ শাখা চালু করা হয়েছে। ‘বিকশিত ভারত’-এর চিন্তা-ভাবনার জন্য এখানে একটি বিভাগ রয়েছে। চিন্তা-ভাবনার ইংরেজি হল আইডিয়া। এই শব্দটি ‘আই’ দিয়ে শুরু। সেই জন্যই এখানে এমন একটি বিভাগ রাখা হয়েছে, যেখানে ব্যক্তিরা ‘বিকশিত ভারত’-এর জন্য কী করতে পারেন, সেসম্পর্কে লেখার জায়গা রয়েছে। আইডিয়া শব্দ যেমন ‘আই’ দিয়ে শুরু, তেমনি ইন্ডিয়াও। অর্থাৎ আমরা যদি সাফল্য অর্জন করতে চাই, লক্ষ্যে পৌঁছোতে চাই, সঠিক ফলাফল পেতে চাই তাহলে আমাদের সবাইকে ‘আই’ দিয়েই শুরু করতে হবে। মাই গভ অনলাইন পোর্টালে ৫টি পৃথক ধারনার ওপর পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। সব থেকে ভাল ১০টি পরামর্শকে পুরস্কারও দেওয়া হবে।
বন্ধুরা,
পরামর্শের কথা বলা মানে, গোটা দিগন্তটাই আপনার সামনে খোলা। আমাদের এমন এক প্রজন্ম তৈরি করে যেতে হবে, যারা দেশের মেরুদন্ড হয়ে উঠবে, দেশকে নেতৃত্ব দেবে ও দিক নির্দেশ করবে। এমন এক তরুণ প্রজন্ম আমাদের প্রয়োজন, যারা জাতির কল্যাণ ও নিজেদের কর্তব্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে। আমারা নিজেদের শুধুমাত্র শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখবো না। নাগরিক হিসেবে আমাদের কর্তব্য হল সহনাগরিকদের কিভাবে ২৪ ঘন্টা সতর্ক ও সজাগ রাখা যায়, তার প্রয়াস চালানো। আমাদের এমন সামাজিক সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে, যাতে ক্যামেরা লাগানো থাক বা না থাক, কেউ ট্রাফিক সিগন্যাল ভাঙবে না। মানুষের এমন কর্তব্যবোধ থাকা উচিত, যাতে তারা ঠিক সময়ে অফিসে গিয়ে নিজেদের দায়িত্ব পালনে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। দেশে যে ধরণের পণ্যই তৈরি হোক না কেন, সেগুলির গুণমান এমন হওয়া উচিত যে গ্রাহকরা এর ওপর ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল দেখে গর্ববোধ করেন।
যখন দেশের প্রতিটি নাগরিক তাঁদের ভূমিকা নির্বিশেষে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে শুরু করেন, তখন দেশের অগ্রগতির সূচনা হয়। উদাহরণ হিসেবে প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলি। জল সংরক্ষণ নিয়ে চেতনা গড়ে উঠলে, বিদ্যুৎ বাঁচানোর তাগিদ জাগলে, পৃথিবীকে বাঁচাতে রাসায়নিকের ব্যবহার কম করার কথা ভাবলে, ব্যক্তিগত যানবাহনের বদলে বেশি করে গণপরিবহণ ব্যবহার করলে সমাজ, দেশ এবং প্রতিটি ক্ষেত্রের ওপর তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। আমি এর অসংখ্য উদাহরণ আপনাদের দিতে পারি।
এগুলি খুব ছোট ছোট বিষয়, কিন্তু এর প্রভাব অনেক ব্যাপক। স্বচ্ছতা অভিযানে আরও গতির সঞ্চার কিভাবে করা যায়, তা নিয়ে আপনাদের পরামর্শ অত্যন্ত মূল্যবান। আধুনিক জীবনযাপনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে আমাদের তরুণ প্রজন্ম কিভাবে নিজেদের রক্ষা করতে পারে, তা নিয়েও আপনারা পরামর্শ দিতে পারেন। শুধু মোবাইল ফোনে আটকে না থেকে আমাদের যুব সমাজকে বহির্বিশ্বের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে আপনাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনারাই পড়ুয়াদের মনে এই ভাবনা গেঁথে দিতে পারেন। পড়ুয়াদের সামনে আপনাদের নিজেদেরকে আদর্শ করে তুলতে হবে। নাগরিকরা যখন রাষ্ট্রের স্বার্থ নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করেন, একমাত্র তখনই একটি ক্ষমতাবান সমাজ গড়ে ওঠে। এটা জানা কথা যে, সমাজ যেভাবে ভাবনা-চিন্তা করে, শাসনের মধ্যে তারই প্রতিফলন ঘটে। শিক্ষা ক্ষেত্রের সঙ্গে বহু বিষয় জড়িত রয়েছে। ৩-৪ বছরের কোর্সের পর আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি সার্টিফিকেট ও ডিগ্রি প্রদান করে। কিন্তু প্রতিটি পড়ুয়া যাতে বাধ্যতামূলক ভাবে কিছু দক্ষতার অধিকারী হয়, তা সুনিশ্চিত করা কি আমাদের উচিত নয়? এইসব নিয়ে চিন্তা-ভাবনা এবং এসম্পর্কিত পরামর্শ ‘বিকশিত ভারত’-এর দিকে যাত্রাকে সুস্পষ্ট ভাবে সংজ্ঞায়িত করে তুলবে। তাই আপনাদের উচিত এইসব বিষয় নিয়ে প্রতিটি ক্যাম্পাস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং রাজ্য স্তরে বিভিন্ন জায়গায় বিস্তারিত আলোচনার আয়োজন করা।
বন্ধুরা,
পরীক্ষার সময়ে যে তীব্র মনোযোগ দিয়ে আমরা নিজেদের প্রস্তুত করি, ‘বিকশিত ভারত’ গঠনের জন্য এই ‘অমৃত কাল’ও ঠিক সেই রকম এক সময়। পরীক্ষার্থীরা তাদের ফল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকলেও শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রস্তুতিতে কোন ফাঁক দেয় না। প্রতিটি পড়ুয়া প্রতি মুহূর্তে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে নিজেদের সবকিছু উজাড় করে দেয়। যখন পরীক্ষার দিন ঘোষিত হয়, মনে হয় যেন কোন একজন নয়, গোটা পরিবারই পরীক্ষা দিচ্ছে। সমগ্র পরিবারই এক শৃঙ্খলার মধ্যে নিজেদের বেঁধে ফেলে। দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্যও পরীক্ষার দিন ঘোষণা করা হয়ে গেছে। আমাদের সামনে ২৫ বছরের ‘অমৃত কাল’ রয়েছে। এই সময়কালে ‘বিকশিত ভারত’-এর লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমাদের ২৪ ঘন্টা কাজ করতে হবে। পরীক্ষার্থীর পরিবারের মতোই আমাদেরও একটি পরিবারে পরিণত হয়ে নিজেদের মধ্যে দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে।
বন্ধুরা,
বিশ্বের জনসংখ্যায় যেখানে প্রবীণদের ভাগ বাড়ছে, সেখানে ভারতে যুবশক্তির প্রাধান্য। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী ২৫-৩০ বছর ভারত কর্মক্ষম জনসংখ্যার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে। সারা বিশ্বের চোখ আজ ভারতের যুবসমাজের দিকে। তরুণরা শুধু পরিবর্তনের বার্তাবাহকই নয়, তারা পরিবর্তনের সুফলভোগীও বটে। আজ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যেসব তরুণ সহকর্মী রয়েছেন, তারা আগামী ২৫ বছরে নিজেদের পেশাগত জীবন গঠন করবেন। এই যুবসমাজই নতুন পরিবার সৃষ্টি করবে, গড়ে তুলবে নতুন সমাজ। যে ‘বিকশিত ভারত’ আমরা চাইছি, তাতে তরুণদের অধিকার সব থেকে বেশি। এই চেতনা থেকেই সরকার ‘বিকশিত ভারত’-এর কর্মপরিকল্পনায় প্রতিটি যুবককে সংযুক্ত করতে চায়। ‘বিকশিত ভারত’-এর নীতি কাঠামোয় সরকার দেশের তরুণদের কন্ঠস্বর অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। আপনারা যেহেতু যুবসমাজের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে সংযুক্ত, তাই এই ক্ষেত্রে আপনাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বন্ধুরা,
বিকাশের যে পথে আমাদের হাঁটতে হবে, তার মানচিত্র সরকার একা স্থির করে দিতে পারে না; জাতিকেই তা স্থির করতে হয়। প্রতিটি নাগরিককেই এক্ষেত্রে তার মতামত দিতে হবে এবং সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। ‘সবকা প্রয়াস’-এর অর্থ প্রত্যেকের প্রচেষ্টা। এ এমন এক মন্ত্র, যার মাধ্যমে কঠিনতম সংকল্পগুলিকেও বাস্তবে পরিণত করা যায়। স্বচ্ছ ভারত অভিযান হোক, ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রচারাভিযান হোক, কোভিডের মোকাবিলা হোক বা ভোকাল ফর লোকাল হোক – সব ক্ষেত্রেই আমরা ‘সবকা প্রয়াস’-এর শক্তি অনুভব করেছি। একই ভাবে এই ‘সবকা প্রয়াস’-এর মাধ্যমেই বিকশিত ভারতের ধারণা বাস্তবায়িত হবে। আপনারা শিক্ষিত মানুষজন, আপনারাই দেশের উন্নয়নের স্বপ্নকেই রূপ দিচ্ছেন, যুবশক্তিকে চালিত করছেন। তাই আপনাদের কাছ থেকে প্রত্যাশা অনেক বেশি। জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের সুযোগ এসেছে আপনাদের কাছে। আপনাদের কাছ থেকে পাওয়া প্রতিটি পরামর্শ ‘বিকশিত ভারত’-এর মহিমাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।
আরও একবার আমি আজকের কর্মশালার জন্য আপনাদের শুভেচ্ছা জানাই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস আজ থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলন আমাদের ২০৪৭ সালের মধ্যে ‘বিকশিত ভারত’-এর কাছে পৌঁছে দেবে। আজ যে যাত্রা শুরু হল, তার নেতৃত্বের দায়িত্ব রইলো শিক্ষাবিদ, পড়ুয়া এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির হাতে। এ এমন এক সময়, যা একটা গোটা জাতি এবং এক প্রজন্মকে গড়ে তুলবে। আপনাদের শুভেচ্ছা জানাই।
ধন্যবাদ।
(প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি হিন্দিতে দিয়েছিলেন)
PG/SD/AS
The 'Viksit Bharat @ 2047: Voice of Youth' workshop is a wonderful platform for the Yuva Shakti to actively engage and contribute in the journey towards a developed India. https://t.co/JjrlHligBJ
— Narendra Modi (@narendramodi) December 11, 2023
ये भारत के इतिहास का वो कालखंड है, जब देश, एक quantum jump लगाने जा रहा है। pic.twitter.com/aUfcJcDSO7
— PMO India (@PMOIndia) December 11, 2023
आपके लक्ष्य, आपके संकल्पों का ध्येय एक ही होना चाहिए- विकसित भारत: PM @narendramodi pic.twitter.com/ZUJhySc8RO
— PMO India (@PMOIndia) December 11, 2023
हमें देश में एक ऐसी अमृतपीढ़ी को तैयार करना है, जो आने वाले वर्षों में देश की कर्णधार बनेगी, जो देश को नेतृत्व और दिशा देगी। pic.twitter.com/a12rgV3e9b
— PMO India (@PMOIndia) December 11, 2023
Yuva Shakti is both the agent of change and also the beneficiaries of change. pic.twitter.com/96yoIyMyZw
— PMO India (@PMOIndia) December 11, 2023