আজ১৫ অক্টোবর। শ্রদ্ধেয় আব্দুলকালামের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষেআপনারা সবাই একত্রিত হয়েছেন।আজ আমার এই ডি.আর.ডি.ও. ভবনেতাঁর একটি মর্মর মূর্তি আবরণউন্মোচনের সৌভাগ্য হয়েছে।কালাম সাহেবের জীবন এত ব্যাপকও এত গভীর ছিল যে তাঁর কথা ভেবেগর্ব হয়। পাশাপাশি, কষ্টহয় যদি তিনি এখনও থাকতেন। এইযে শূন্যতা তা আমরা কী করেপূরণ করবো, এটাআমাদের জন্য একটি প্রতিস্পর্ধারবিষয়। আর আমি বিশ্বাস করি, আব্দুলকালামজীর আশীর্বাদে তিনিআমাদের মতো দেশবাসীকে যেশিক্ষা দিয়েছেন, আমরাঅবশ্যই সেই শূন্যতা পূরণেরচেষ্টা করে যাবো। সেটাই হবেতাঁর প্রতি বড় শ্রদ্ধাঞ্জলি।
রাষ্ট্রপতিহবার আগেই তিনি ছিলেন রাষ্ট্ররত্ন।রাষ্ট্ররত্ন থেকে রাষ্ট্রপতিহয়েছেন এরকম দৃষ্টান্ত এদেশেআর নেই। সেজন্য ভারত সরকারঠিক করেছে, যেখানেতাঁর জন্ম হয়েছে এবং যেখানেতাঁর অন্ত্যোষ্টি ক্রিয়াহয়েছে- সেইগ্রামে তাঁর স্মৃতিসৌধ নির্মাণকরা হবে, যাআগামী প্রজন্মকে প্রেরণাযোগাবে। আমি মন্ত্রীদের একটিকমিটি গঠন করে দিয়েছি। সরকারযথারীতি জমি সংগ্রহ করেছে।আমি নিশ্চিত, অদূরভবিষ্যতেই ঐ গ্রামে দৃষ্টান্তমূলকস্মৃতিসৌধ নির্মিত হবে।
কালামসাহেবের কথা ভাবলে দুটো জিনিসমনে পড়ে- প্রথমটিতাঁর চুল। তাঁর চুল দেখে দূরথেকেই চেনা যেতো যে তিনিযাচ্ছেন। কোনও শিল্পী যদিশুধু তাঁর চুলগুলি এঁকে দেন, তাহলেই বাকি চেহারাটা কালামসাহেবের হবে। এর পাশাপাশি, তাঁরঅন্তরে ছিল একটি শিশুর মতোসরল মন। যাঁরাই তাঁর সান্নিধ্যেএসেছেন, তাঁরাএই দুটো জিনিস কখনও ভুলতেপারবেন না।
সাধারণত, বৈজ্ঞানিকবলতে আমরা বুঝি, একজনগম্ভীর চেহারার মানুষ, যিনিগবেষণাগারের চিন্তায় ডুবেথাকবেন। বছরে ক’বারহাসেন, তাগুণে বলা যাবে না। কিন্তু, কালামসাহেব সবসময়েই হাসিখুশি ওচটপটে জীবন্ত ব্যক্তিত্বছিলেন। দু’ধরনেরমানুষ থাকেন- একধরনের মানুষ শুধু সুযোগ খোঁজেন।আর অন্য ধরনের মানুষ প্রতিস্পর্ধাখোঁজেন। নতুন প্রতিস্পর্ধাকেকিভাবে উত্তরিত করবেন, তাতাঁদের জীবনযাপনের অঙ্গ হয়েওঠে।
আমিযখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীছিলাম, তখনতিনি মাঝে মধ্যেই গুজরাটেআসতেন। সেই সূত্রে তাঁর সঙ্গেএকটা নৈকট্য হয়েছিল। তাঁরকর্মজীবনের সূত্রপাত হয়েছিলআমেদাবাদ শহরে বিক্রম সারাভাই-এরসহযোগী হিসেবে। সেজন্যই তিনিগুজরাট’কেখুবই ভালোবাসতেন। আর যে কোনওকারণে তিনি সেখানে ছুটে যেতেন।তা কচ্ছের ভূমিকম্প হোক কিংবাগুজরাটের দাঙ্গা। প্রত্যেকসঙ্কটকালে তিনি আমাদের পাশেদাঁড়িয়েছেন, পরামর্শদিয়েছেন, ত্রাণও পুনর্বাসন এবং পুনর্নির্মাণযাতে দ্রুতগতিতে সম্পন্ন হয়, সেব্যাপারে নিয়মিত খোঁজখবর ওতদারকি করতেন। এই সাহায্যেরকথা আমি কোনও দিন ভুলবো না।
তাঁকেকেউ জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, আপনাকেমানুষ কী হিসেবে মনে রাখবেন, তিনিজবাব দিয়েছিলেন, আমিচাই, আমাকেসবাই শিক্ষক হিসেবে মনে রাখুক।তিনি জীবন ও জাতির প্রতি কতটাদায়বদ্ধ ছিলেন- এইজবাব তার পরিচয়। তিনি ভাবতেন, এমনকি৫-৫০জন মানুষের সঙ্ঘও অনেক কাজকরতে পারে। কিন্তু, ভারতেরমতো দেশে প্রজন্ম থেকেপ্রজন্মান্তরে অগ্রগতি অব্যাহতরাখতে পরবর্তী প্রজন্মকেপ্রস্তুত করে তুলতে হবে। একাজ একজন শিক্ষকই করতে পারেন।এই জবাব তাঁর কথার কথা ছিল না, তাঁরজীবনের মূল মন্ত্র ছিল।
রাষ্ট্রপতিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার পরদিনইতিনি শিক্ষকতার কাজ শুরু করেদেন। এটা সহজ কথা নয়। কোনও বড়পদ থেকে কেউ যখন অবসর নেন, তখনএকটা অদ্ভূত শূন্যতা তাঁকেগ্রাস করে। মনে হয়, জীবনেরশেষের দিন এগিয়ে আসছে। মস্তিষ্কেওঅবসর বাসা বাঁধে। কিন্তু, কালামসাহেব রাষ্ট্রপতি পদ থেকেঅবসরের পর দিনই বিমানে করেচেন্নাই গিয়ে শিক্ষকতা শুরুকরে দেন। আন্তরিক দায়বদ্ধতানা থাকলে এটা সম্ভব হতো না।তাঁর জীবনের শেষ দিনও তিনিসেই ব্রত পালন করে গেছেন।কোথায় রামেশ্বরম, কোথায়দিল্লি, বিশ্বময়জয়জয়কার আর কোথায় শিলং। কাউকেউত্তর-পূর্বভারতে বক্তৃতা দিতে বললে, তিনিঅন্যকে পাঠানোর অনুরোধ করেন।কিন্তু, কালামসাহেবের দায়বদ্ধতা জীবনেরশেষ মূহুর্তেও প্রতিফলিতহয়েছে।
তিনিচেয়েছিলেন, ভারতশক্তিশালী হোক। তিনি কেবলসমরাস্ত্রে দেশকে শক্তিশালীকরতে চাননি। সমরাস্ত্রেরসামর্থ্য প্রত্যেক দেশকেইবলীয়ান করে। কিন্তু তিনিমানতেন, সীমান্তদিয়ে দেশ চেনা যায় না। কোটিকোটি মানুষ দিয়ে দেশ চেনা যায়।মানুষের সামর্থ্য বাড়লে তবেইদেশের আসল সামর্থ বাড়ে। সেজন্যএই দুই চিন্তার যুগলবন্দীরপক্ষে প্রতিনিয়ত গবেষণা ওআবিষ্কারের মাধ্যমে দেশকেনিজের পায়ে দাঁড় করাতে চেয়েছিলেন।পাশাপাশি, তৃতীয়বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলিরপাশে দাঁড়িয়ে ভারত মানবতারজয়গান গাইবে এটাই ছিল তাঁরস্বপ্ন।
তিনিছিলেন শিক্ষাব্রতী। যোগেরমাহাত্ম বোঝাতেন। ধর্মকেআধ্যাত্মে রূপান্তরের কথাবলতেন। আধ্যাত্মকেই তিনিগুরুত্ব দিতেন। আধ্যাত্মইসমাজ জীবনকে মূল্যবোধেমাত্রান্বিত করতে পারে। যেকোনও সভায় গেলে ছাত্রছাত্রীদেরসঙ্গে দেখা হলে তিনি খুশিহতেন। তিনি ভাবতেন, আমিএকটি উদ্যানে এসে পড়েছি এখানেএই কুড়িগুলি প্রস্ফুটিত হবে।এই অনুভব তাঁকে প্রাকৃতিকভাবেনবীন প্রজন্মের সঙ্গে যুক্তকরতো। তিনি তাঁদের সঙ্গে মিশেগিয়ে, তাঁদেরসঙ্কল্প সুদৃঢ় করতেন, তাঁদেরগিয়ে একেকটি বাক্য উচ্চারণকরাতেন। এটা সহজ কাজ নয়।এক্ষেত্রে অনেক বিতর্কেরসম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনাছিল। তিনি এসব নিয়ে কিছু ভাবতেনইনা। তাঁর সংকল্প ছিল, গুরুজনদেরমান্য করা, তাঁদেরআদেশকে বাস্তবায়িত করা। সেজন্যতিনি নবীন প্রজন্মকে প্রেরণাযোগাতেন, যাতেতাঁদের শেকড় থাকে আমাদেরসংস্কৃতির গভীরে, আরমস্তিষ্ক সঞ্চালিত হয় বিশ্বেরআধুনিকতম উদ্ভাবনের লক্ষ্যে।
আজবিশ্বে ভারত একটি নিজস্ব স্থানকরে নিয়েছে। এক সময় বিশ্বভারতকে একটি বড় বাজার হিসেবেদেখতো। আজকের বিশ্ব ভারতকেসহযাত্রী হিসেবে দেখতে শুরুকরেছে। এই মানসিকতার পরিবর্তনকী শুধুই আর্থিক সম্পন্নতারকারণে? নাকিএখনও বাজারই আমাদের নিয়ন্ত্রণকরবে?
আগামীদিনেআমাদের দেশে সম্ভাবনার বুনিয়াদগড়বে নতুন নতুন আবিষ্কার।দেশের ৮০ কোটি মানুষ ৩৫ বছরেরকম বয়সী। মোট জনসংখ্যার ৬৫শতাংশ ৩৫ বছরের কম বয়সী। নতুননতুন আবিষ্কারই আজ তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে গোটাবিশ্বে ভারতের মুখ উজ্জ্বলকরেছে। কালাম সাহেবের প্রত্যেকজন্মজয়ন্তীতে ডি.আর.ডি.ও.’তেআমরা যদি এ ধরনের সেমিনারেরআয়োজন করতে পারি তা হলে নবীনপ্রজন্মের বৈজ্ঞানিকরাআবিষ্কারের প্রেরণা পাবেন।পাশাপাশি, বিদ্যালয়েরছাত্রছাত্রীদের নিয়েও দু-একদিনের সেমিনার করা উচিত। নবীনবৈজ্ঞানিকদের নিয়ে তাঁদেরআবিষ্কার নিয়ে এ ধরনের সেমিনারহলে যে ইতিবাচক আবহ তৈরি হয়, তাস্ফূলিঙ্গ হিসেবে নবীনবৈজ্ঞানিকদের প্রেরণা যোগাতেপারে।
ভারতবিশ্বকে কী কী দিতে পারে, তানিয়ে ভাবার প্রয়োজন রয়েছে।আমরা কী কী হতে পারি, অন্যরাইবা আমাদের জন্য কী করতে পারেন, তারথেকেও বড় কথা আমাদের কোন্পরম্পরা আমরা বিশ্বকে উৎসর্গকরলে তা বিশ্ব সমুদায় সহজেইস্বীকার করে নেবে এবং সেটামানবকল্যাণে কাজে লাগবে। এরকম চিন্তাভাবনা নিয়ে আমাদেরপ্রস্তুত থাকতে হবে।
আজগোটা বিশ্ব সাইবার ক্রাইমনিয়ে সঙ্কটগ্রস্ত। আমি নবীনপ্রজন্মকে আহ্বান জানাই, তাঁদেরআবিষ্কারের মাধ্যমে ভারতেসাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণেরউপকরণ আবিষ্কার করুন। সীমাসুরক্ষার যতটা গুরুত্ব রয়েছেআজকের দিনে সাইবার নিরাপত্তারগুরুত্বও ততটাই। পরিবর্তিতপৃথিবীকে আমরা কিভাবে সঙ্কটমুক্তরাখতে পারি, আমাদেরগবেষণা আমাদের বিজ্ঞান, আমাদেরপরিকাঠামো উন্নয়ন, সাধারণমানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতেপারে তাঁদের জীবনের উৎকর্ষপরিবর্তিত হতে পারে। আগামী২০২২ সালের মধ্যে প্রত্যেকদরিদ্র ব্যক্তিকে, প্রত্যেকগৃহহীনকে ঘর দেওয়ার কথা আমরাভেবেছি। সেজন্য আমাদের নতুনপ্রযুক্তির প্রয়োজন হবে।কোন্ কোন্ উপাদানের সমাহারেসুলভে দ্রুত মজবুত গৃহ নির্মাণকরা যায়, তাআবিষ্কার করতে হবে। কালামসাহেব দেশের কৃষকদের কল্যাণসাধনেরকথা ভেবেছিলেন, দরিদ্রমানুষের কল্যাণের কথা ভেবেছিলেন।পাশাপাশি, তিনিনদীগুলোকে যুক্ত করার কথাভেবেছিলেন। পরম্পরাগতইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্ক ওপ্রযুক্তির মাধ্যমে নদীগুলিকেযুক্ত করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রেওআবিষ্কারের প্রয়োজন, দক্ষতারপ্রয়োজন, এমনকিমহাকাশ বিজ্ঞানেরও সাহায্যনিতে হবে। এভাবেই আমরা সাধারণমানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতেপারবো।
আজবিশ্বে প্রতি হেক্টরে গড়ে যতফসল উৎপন্ন হয়, তারতুলনায় আমাদের দেশে অনেক কমফসল ফলে। গোটা বিশ্বে প্রতিগবাদি পশু থেকে যত দুধ উৎপাদিতহয়, তারতুলনায় আমাদের দেশে অনেক কমদুধ হয়। তা হলে, আমাদেরকী করতে হবে? আধুনিকতমবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিগুলি আমাদেরকৃষক ও পশুপালকদের কাছে পৌঁছেদিতে হবে। সেজন্য বিজ্ঞানকেসাধারণ মানুষের জীবনের উপযোগীফলিত বিজ্ঞান হিসেবে গড়ে তুলতেহবে। প্রয়োজনে আমাদের দেশেরউপযোগী প্রযুক্তি আবিষ্কারকরতে হবে। ডি.আর.ডি.ও.’তেযাঁরা আবিষ্কারের কাজ করছেন, তাঁদেরক্ষেত্র আলাদা এটা সত্যিই।তা সত্ত্বেও তাঁদের আবিষ্কারনানাভাবে দেশকে সমৃদ্ধ করেছে।আব্দুল কালামজী’কেস্মরণে রেখে আমরা কিভাবে নিজেরকর্মপরিধিকে প্রসারিত করেদেশের সামর্থ্য বাড়াতে পারিসেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতেহবে।
কখনওকখনও আমরা খবরের কাগজে পড়ি, আমাদেরকৃষকরা যত ফসল উৎপন্ন করেন, যথাযথসংরক্ষণের অভাবে তার অনেকটাইনষ্ট হয়ে যায়। আমরা কিভাবেএই সঙ্কট থেকে আমাদের ফসলকেরক্ষা করতে পারি সেকথা আপনারাভাবুন। অস্থায়ী রূপে হলেওসংরক্ষণকে আধুনিক করে তুলুন।পারম্পরিক পদ্ধতিগুলির সঙ্গেনতুন আবিষ্কার ও প্রযুক্তিরসংযুক্তিকরণে আপনারা দেশেরসামর্থ্য বাড়িয়ে তুলুন।
বিশ্বযেভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তাতেসার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে ভাববারসময় এসে গেছে। বিশ্ব এখন নীলঅর্থনীতির দিকে এগিয়ে চলেছে।এই নীল অর্থনীতি সমুদ্র গবেষণাএবং সমুদ্র সম্পদকে দেশেরকাজে লাগানোর মাধ্যমে অর্থনীতিকেচাঙ্গা করে তোলে। পাশাপাশি, মানবতারস্বার্থে নীল আকাশ, নির্মলপরিবেশ কলুষিত হওয়া এবং আবহাওয়াপরিবর্তন আজ গোটা বিশ্বেরদুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।সেজন্য নীল অর্থনীতির মাধ্যমেসম্পদ আহরণের পাশাপাশি নীলআকাশের নির্মলতাকে রক্ষাকরার কথাও ভাবতে হবে। পরিবেশ-বান্ধবপ্রযুক্তি আবিষ্কার করতেহবে। আমাদের উৎপাদন হওয়া উচিতত্রুটিহীন এবং পরিচ্ছন্ন।আমি জানি, আমাদেরনবীন প্রজন্মের বৈজ্ঞানিকদেরসামনে অনেক সমস্যা রয়েছে।দেশের নবীন বৈজ্ঞানিকদেরআব্দুল কালাম সাহেব যে পথদেখিয়েছেন, যেপথ ধরে তিনি সাধারণ দরিদ্রপরিবার থেকে উঠে এসে সর্বজনশ্রদ্ধেয় একজন বিশ্ব মানবহয়ে উঠেছেন, যেখানেহাত দিয়েছেন সেটাই মানবতারসপক্ষে সম্পদ হয়ে উঠেছে। এখনিআমরা দেখেছি, তিনিকেমন করে সাইকেলে চাপিয়েরকেটের যন্ত্রাংশ নিয়ে যেতেন।অর্থাৎ, এইপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থাএতো খারাপ ছিল। কিন্তু তিনিও তাঁর মতো কয়েকজন নবীনবৈজ্ঞানিকের আত্মত্যাগেরমাধ্যমে এতো বড় প্রতিষ্ঠানেরূপান্তরিত হয়েছে। গরিবেরকুঁড়েঘর থেকে উঠে এসে দেশেররাষ্ট্রপতি ভবন পর্যন্ত যাত্রাএমনি এমনি হয়নি, যেখানেইগেছেন, যেখানেইছিলেন, সেটাকেইবড় করে গড়ে তোলার চেষ্টা করেগেছেন। আমরা সবাই যদি তাঁরআদর্শ অনুসরণ করি, তাহলে দেশকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেদিতে পারবো।
কালামসাহেবের জীবন আমাদেরকে প্রতিনিয়তপ্রেরণা যোগাবে। আমরা সবাইনিজেকের সংকল্পগুলি বাস্তবায়িতকরার জন্য প্রাণপন চেষ্টাকরে যাবো, এইআশা নিয়েই কালাম সাহেবকে শতশত প্রণাম জানিয়ে আপনাদেরসবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছাজানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
PG/SB/SB/S
Dr. Kalam, before he became a Rashtrapati was a Rashtraratna: PM @narendramodi http://t.co/Iy8hu3Nre5
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
Dr.Kalamwas always looking for challenges and how to overcome them: PM @narendramodi http://t.co/Iy8hu3Nre5
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
I remember Dr.Kalamwas very fond of Ahmedabad as he was posted there early on during his career, working with Dr.VikramSarabhai: PM
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
Just after leaving the Presidency, after such a big position, he went to teach. This can't happen without an inherent commitment: PM
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
His last moments were spent with students and that too in the Northeast: PM @narendramodi http://t.co/Iy8hu3Nre5
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
There is great scope for innovation. India is a youthful nation: PM @narendramodi http://t.co/Iy8hu3Nre5
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
Our young scientists should get inspired by the way shown by Dr.Kalam: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 15, 2015
Unveiled a statue of Dr. APJ Abdul Kalam at DRDO Bhavan. pic.twitter.com/h7wWhoLzNf
— Narendra Modi (@narendramodi) October 15, 2015
A stamp in the honour of the stalwart who left behind a distinct mark on Indian history, through science & service. pic.twitter.com/yLtMjIMVVZ
— Narendra Modi (@narendramodi) October 15, 2015
A Rashtraratna before a Rashtrapati, always a teacher & builder of great institutions…my speech on Dr. Kalam today. http://t.co/hijuQdr6sp
— Narendra Modi (@narendramodi) October 15, 2015