নমস্কার!
আপনাদের সবাইকে জাতীয় চিকিৎসক দিবস উপলক্ষে অনেক অনেক শুভকামনা। ডঃ বিধান চন্দ্র রায়জির স্মৃতিতে পালন করা এই দিনটি আমাদের চিকিৎসকদের, আমাদের চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত সকলের উচ্চতম আদর্শের প্রতীক। বিশেষ করে, বিগত দেড় বছরে আমাদের চিকিৎসক ও চিকিৎসা-কর্মীরা যেভাবে দেশবাসীর সেবা করেছেন তা সেবার একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। আমি ১৩০ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে দেশের সমস্ত চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই।
বন্ধুগণ,
চিকিৎসকদের ঈশ্বরের অন্য রূপ বলা হয় আর এটা এমনি এমনি বলা হয় না। কত মানুষ এরকম রয়েছেন যাঁদের জীবনে সাংঘাতিক সঙ্কট এসেছে, কোনও রোগ কিংবা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন ! অনেকবার তো আমাদের এরকমও মনে হয়েছে যে আমরা আমাদের কোনও ঘনিষ্ঠ মানুষকে হারাতে চলেছি। কিন্তু আমাদের চিকিৎসকরা এরকম সঙ্কটকালে দেবদূতের মতো জীবনের গতিপথ বদলে দেন, আমাদের একটি নতুন জীবনদান করেন।
বন্ধুগণ,
আজ যখন দেশ করোনার বিরুদ্ধে এতবড় লড়াই লড়ছে, তখন চিকিৎসকরা দিন-রাত পরিশ্রম করে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাঁচিয়েছেন। এই পূণ্য কাজ করতে গিয়ে দেশের অনেক চিকিৎসক তাঁদের জীবনও হারিয়েছেন। আমি এই সকল আত্মোৎসর্গকারী চিকিৎসকদের আমার বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করছি, তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি আমার সমবেদনা জানাচ্ছি।
বন্ধুগণ,
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যত সমস্যা এসেছে, আমাদের বৈজ্ঞানিকরা, আমাদের চিকিৎসকরা তত সমাধান খুঁজেছেন, কার্যকর ওষুধ বের করেছেন। আজ আমাদের চিকিৎসকরাই করোনা প্রতিরোধী নির্দেশাবলী তৈরি করছেন। সেগুলি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও তাঁরা সাহায্য করছেন। এই ভাইরাস নতুন। এটি নতুন নতুন মিউটেশনের মাধ্যমে রূপান্তরিত হচ্ছে। কিন্তু আমাদের চিকিৎসকরা মিলেমিশে তাঁদের জ্ঞান, তাঁদের অভিজ্ঞতা দিয়ে, ভাইরাসের এই বিপদগুলি আর এগুলি থেকে উদ্ভূত সমস্ত সমস্যার মোকাবিলা করছেন। এত দশক ধরে যেভাবে দেশে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গড়ে উঠেছিল তার সীমাবদ্ধতার কথা আপনারা খুব ভালোভাবেই জানেন। আগে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে কিভাবে অবহেলা করা হয়েছিল, সে সম্পর্কেও আপনারা পরিচিত। আমাদের দেশে জনসংখ্যার চাপ এই সমস্যাকে আরও কঠিন করে তুলেছে। তা সত্ত্বেও আমরা যদি করোনার সময় প্রতি লক্ষ জনসংখ্যায় মৃত্যুর হার দেখি, তাহলে ভারতের পরিস্থিতি বিশ্বের বড় বড় উন্নত এবং সমৃদ্ধ দেশগুলির তুলনায় অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণে। কোনও একজনের প্রাণ অসময়ে চলে যাওয়া অত্যন্ত দুঃখের। কিন্তু ভারত করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাঁচিয়েছেও। এর প্রধান কৃতিত্ব আমাদের পরিশ্রমী চিকিৎসক, আমাদের স্বাস্থ্যকর্মী এবং আমাদের অগ্রণী করোনা যোদ্ধাদের।
বন্ধুগণ,
আমাদের সরকারই প্রথম স্বাস্থ্য পরিষেবাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। গত বছর প্রথম ঢেউয়ের সময় আমরা প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য বন্টন করেছিলাম। এর ফলে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নত করার ক্ষেত্রে সুবিধা হয়েছে। এ বছর স্বাস্থ্যক্ষেত্রের জন্য বাজেট বরাদ্দ দ্বিগুণেরও বেশি। অর্থাৎ, ২ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি করা হয়েছে। এখন আমরা এক্ষেত্রে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করার জন্য ৫০ হাজার কোটি টাকার একটি ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম নিয়ে এসেছি যেখানে স্বাস্থ্য পরিষবাগুলির অভাব রয়েছে। আমরা শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে মজবুত করতে ২২ হাজার কোটি টাকারও বেশি বন্টন করেছি। আজ দেশে দ্রুতগতিতে নতুন নতুন এইমস হাসপাতাল খোলা হচ্ছে। অনেক নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ গড়ে তোলা হচ্ছে। আধুনিক স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে। ২০১৪ সালের আগে যেখানে দেশে মাত্র ছয়টি এইমস ছিল, গত সাত বছরে সেখানে আরও ১৫টি নতুন এইমস-এর কাজ শুরু হয়েছে। মেডিকেল কলেজগুলির সংখ্যাও প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পরিণাম হল, এত কম সময়ে যেখানে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট আসন সংখ্যা দেড় গুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, সেখানে স্নাতকোত্তর আসনের ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ, এই অবধি পৌঁছতে যতটা সংঘর্ষ আপনাদের করতে হয়েছে, তেমন কষ্ট আমাদের নবীন প্রজন্মকে, আপনাদের ছেলে-মেয়েদের আর করতে হবে না। দূরদুরান্তের অঞ্চলগুলি থেকে আরও অনেক বেশি নবীন প্রজন্মের ছেলে-মেয়ে ডাক্তার হওয়ার সুযোগ পাবেন। তাঁদের প্রতিভা, তাঁদের স্বপ্ন নতুন নতুন নিরাময়ের আকাশে ডানা মেলতে পারবে। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে এ ধরনের পরিবর্তনের মাঝে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিয়েও সরকার দায়বদ্ধ। আমাদের সরকার চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে হিংসাকে রুখতে গত বছরই আইনে বেশ কিছু নতুন পরিবর্তন এনেছে। এর পাশাপাশি আমরা আমাদের কোভিড যোদ্ধাদের জন্য বিনামূল্যে ইনস্যুরেন্স কভার স্কিমও নিয়ে এসেছি।
বন্ধুগণ,
করোনার বিরুদ্ধে দেশের লড়াই থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে দেশের লক্ষ্য পূরণে এই সমস্ত ক্ষেত্রে আপনাদের সবাইকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আপনারা সবাই প্রথম ফেজে নিজেদের টিকাকরণ করিয়েছিলেন তা থেকে দেশে টিকাকরণ নিয়ে উৎসাহ এবং বিশ্বাস জনমানসে অনেকগুণ বেড়েছে। এভাবে যখন আপনারা কোভিড উপযোগী নিয়মাবলী পালন করার কথা বলেন, তখন মানুষ সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা নিয়ে তা পালন করে। সেজন্য আমি চাই, আপনারা নিজেদের এই ভূমিকাকে আরও সক্রিয়ভাবে নির্বাহ করুন, নিজেদের দায়বদ্ধতার পরিধি আরও বাড়ান।
বন্ধুগণ,
আজকাল আমরা আরেকটি খুব ভালো জিনিস দেখছি যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা যোগ ও যোগের উপযোগিতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও অনেক এগিয়ে এসেছেন। যোগের প্রচার-প্রসারে স্বাধীনতার পর গত শতাব্দীতে যত উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ ছিল সেসব উদ্যোগ এখন নেওয়া হচ্ছে। এই করোনাকালে যোগ, প্রাণায়াম কিভাবে মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে, কোভিড-উত্তর জটিলতাগুলি দূর করতে যোগ কিভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে তা পরীক্ষা করার জন্য আধুনিক স্বাস্থ্য-বিজ্ঞানের সঙ্গে জড়িত অনেক সংস্থা প্রমাণ-ভিত্তিক গবেষণা করাচ্ছে। এক্ষেত্রেও আপনাদের মধ্যে অনেকে অনেকটা সময় দিচ্ছেন।
বন্ধুগণ,
আপনারা চিকিৎসাশাস্ত্রকে জানেন। চিকিৎসা বিশারদ ও বিশেষজ্ঞ। ভারতীয় যোগের উপযোগিতা বোঝা স্বাভাবিকভাবেই আপনাদের পক্ষে অনেক বেশি সহজ হবে। যখন আপনারা যোগ নিয়ে চর্চা করবেন, তখন গোটা বিশ্ব একে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করবে। ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ) কি এই চর্চাকে মিশন মোডে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে? যোগ নিয়ে প্রমাণ-ভিত্তিক গবেষণাকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে? আপনাদের প্রচেষ্টায় এটাও হতে পারে যে যোগ নিয়ে আপনাদের গবেষণার ফলগুলি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হবে এবং তার প্রচার-প্রসার ঘটবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই গবেষণা সারা দেশের চিকিৎসকদের মনে তাঁদের রোগীদের যোগ সম্পর্কে সচেতন করার ক্ষেত্রে উৎসাহ যোগাবে।
বন্ধুগণ,
যখনই কঠিন পরিশ্রম, মেধা এবং দক্ষতার প্রসঙ্গ ওঠে, এসব ক্ষেত্রে আপনাদের কোনও তুলনা নেই। আমি আপনাদের এই অনুরোধও জানাতে চাই যে আপনারা অধিক গুরুত্ব দিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতার ডকুমেন্টেশনও করে যান। রোগীদের সঙ্গে আপনাদের অভিজ্ঞতার এই ডকুমেন্টেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি রোগীদের নানা লক্ষণ, চিকিৎসা পরিকল্পনা এবং তাঁদের প্রতিক্রিয়ার বিস্তারিত ডকুমেন্টেশন হওয়া উচিৎ। এই প্রক্রিয়াকে গবেষণা প্রক্রিয়া রূপেই গ্রহণ করা উচিৎ যেখানে বিভিন্ন প্রকার ওষুধ ও চিকিৎসার প্রভাব সম্পর্কে আপনাদের অভিজ্ঞতাপ্রসূত টিকা-টিপ্পনি থাকবে। আপনারা যে বিশাল সংখ্যক রোগীদের সেবা ও দেখাশোনা করছেন, সেই হিসাবে আপনারা গোড়া থেকেই বিশ্বের সবার থেকে এগিয়ে। এই সময় এটাও সুনিশ্চিত করতে হবে যে আপনাদের কাজ, আপনাদের বৈজ্ঞানিক গবেষণা বিশ্ববাসী আগ্রহের সঙ্গে গ্রহণ করবে আর আগামী প্রজন্মও এর দ্বারা লাভবান হবে। এর ফলে, একদিকে বিশ্ববাসী স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর সহজভাবে বুঝতে পারবে, অন্যদিকে এর সমাধানের পথও আবিষ্কৃত হবে। এটি কোভিড অতিমারী প্রতিরোধের ক্ষেত্রে একটি ভালো সূত্রপাত হতে পারে। টিকাকরণ কিভাবে আমাদের সাহায্য করছে, কিভাবে দ্রুত রোগ নির্ণয় করে তার চিকিৎসা করা এবং একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা কিভাবে আমাদের সাহায্য করছে, আমরা কি এইসব বিষয় নিয়ে আরও বেশি গবেষণা করতে পারি? বিগত শতাব্দীতে যখন মহামারী এসেছে, তখন এসব ক্ষেত্রে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, তার ডকুমেন্টেশন খুব একটা হয়নি। আজ আমাদের হাতে অনেক প্রযুক্তি রয়েছে, আর আমরা যদি কোভিডের মোকাবিলা কিভাবে করেছি তার হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে রাখি, তাহলে ভবিষ্যতে সমগ্র মানবতার জন্য অত্যন্ত সহায়ক হয়ে উঠবে। আপনাদের এই অভিজ্ঞতা দেশের স্বাস্থ্য-গবেষণা ক্ষেত্রটিকেও নতুন গতি দেবে। অবশেষে, আমি এটাই বলব যে আপনাদের সেবা, আপনাদের শ্রম আমাদের ‘সর্বে ভবন্তু সুখিনঃ’ – এই সঙ্কল্পকে অবশ্যই বাস্তবায়িত করবে। আমাদের দেশ করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিতবেই আর উন্নয়নের নতুন নতুন মাত্রাও অর্জন করবে। এই শুভকামনা জানিয়ে আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Addressing the doctors community. Watch. https://t.co/lR8toIC88w
— Narendra Modi (@narendramodi) July 1, 2021
डॉक्टर्स को ईश्वर का दूसरा रूप कहा जाता है, तो ऐसे ही नहीं कहा जाता।
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
कितने ही लोग ऐसे होंगे जिनका जीवन किसी संकट में पड़ा होगा,
किसी बीमारी या दुर्घटना का शिकार हुआ होगा, या फिर कई बार हमें ऐसा लगने लगता है कि क्या हम किसी हमारे अपने को खो देंगे? - PM @narendramodi
आज जब देश कोरोना से इतनी बड़ी जंग लड़ रहा है तो डॉक्टर्स ने दिन रात मेहनत करके, लाखों लोगों का जीवन बचाया है: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
ये पुण्य कार्य करते हुए देश के कई डॉक्टर्स ने अपना जीवन भी न्योछावर कर दिया।
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
मैं उन्हें अपनी विनम्र श्रद्धांजलि अर्पित करता हूं, उनके परिवारों के प्रति अपनी संवेदना व्यक्त करता हूं: PM @narendramodi
इस साल हेल्थ सेक्टर के लिए बजट का Allocation दोगुने से भी ज्यादा यानि दो लाख करोड रुपये से भी अधिक किया गया।
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
अब हम ऐसे क्षेत्रों में Health Infrastructure को मजबूत करने के लिए 50 हजार करोड़ रुपये की एक Credit Guarantee Scheme लेकर आए हैं, जहां स्वास्थ्य सुविधाओं की कमी है: PM
2014 तक जहां देश में केवल 6 एम्स थे, इन 7 सालों में 15 नए एम्स का काम शुरू हुआ है। मेडिकल कॉलेजेज़ की संख्या भी करीब डेढ़ गुना बढ़ी है।
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
इसी का परिणाम है कि इतने कम समय में जहां अंडरग्रेजुएट सीट्स में डेढ़ गुने से ज्यादा की वृद्धि हुई है, पीजी सीट्स में 80 फीसदी इजाफा हुआ है: PM
एक और अच्छी चीज हमने देखी है कि मेडिकल फ्रेटर्निटी के लोग,
— PMO India (@PMOIndia) July 1, 2021
योग के बारे में जागरूकता फैलाने के लिए बहुत आगे आए हैं।
योग को प्रचारित-प्रसारित करने के लिए जो काम आजादी के बाद
पिछली शताब्दी में किया जाना चाहिए था, वो अब हो रहा है: PM @narendramodi
On Doctors Day, paying homage to all those doctors who lost their lives to COVID-19. They devoted themselves in service of others. pic.twitter.com/XsFFKOgVhc
— Narendra Modi (@narendramodi) July 1, 2021
The Government of India attaches topmost importance to the health sector. pic.twitter.com/tWq9jpWBWq
— Narendra Modi (@narendramodi) July 1, 2021
A request to the medical fraternity. pic.twitter.com/bu5NrnIRFP
— Narendra Modi (@narendramodi) July 1, 2021
The many benefits of Yoga are being recognised globally. Could our doctors help further popularise Yoga and highlight these benefits in a scientific and evidence based manner? pic.twitter.com/rNxSTSQJ32
— Narendra Modi (@narendramodi) July 1, 2021