Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

গ্রেটার নয়ডায় আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশন বিশ্ব দুগ্ধ শিখর সম্মেলন ২০২২এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

গ্রেটার নয়ডায় আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশন বিশ্ব দুগ্ধ শিখর সম্মেলন ২০২২এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী


নয়াদিল্লি,  ১২  সেপ্টেম্বর, ২০২২

গ্রেটার নয়ডায় আজ ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টার অ্যান্ড মার্ট-এ আয়োজিত আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশন বিশ্ব দুগ্ধ শিখর সম্মেলন (আইডিএফ ডাব্লুডিএস)২০২২-এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী।

সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে সারা বিশ্বের দুগ্ধ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রতিনিধিরা আজ ভারতে সমবেত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দুগ্ধ শিখর সম্মেলন পারস্পরিক মত-বিনিময়ের এক বৃহৎ ক্ষেত্র হয়ে উঠতে চলেছে। তিনি বলেন, “দুগ্ধ ক্ষেত্রের যে শক্তি তা কেবল গ্রামীণ অর্থনীতিতেই শক্তি যোগাবে না, সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের জীবিকা অর্জনের এক প্রধান ক্ষেত্রও বটে।”

ভারতের সাংস্কৃতিক মানচিত্রে ‘পশুধন’ এবং দুগ্ধ নির্ভর ব্যবসা এক মূল ক্ষেত্র জুড়ে রয়েছে তা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। এটা ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রকে অনন্য বৈশিষ্ট্য প্রদান করেছে। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলির তুলনায় ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রে মূল চালিকাশক্তি হল ছোট কৃষকরা। ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রের বৈশিষ্ট্য হল ‘গণ উৎপাদন”-এর অতিরিক্ত ‘জনগণের দ্বারা উৎপাদন’। ছোট কৃষকের একটি, দুটি বা তিনটি গবাদি পশুর মাধ্যমে ভারত সর্ববৃহৎ দুগ্ধ উৎপাদনকারী দেশ। এই ক্ষেত্র দেশের ৮ কোটির বেশি পরিবারকে কর্মসংস্থান দিয়েছে বলে তিনি জানান।

ভারতের দুগ্ধ ব্যবস্থায় দ্বিতীয় অনন্য বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে দুগ্ধ সমবায়ের যে বৃহৎ নেটওয়ার্ক রয়েছে সারা বিশ্বজুড়ে তার তুলনা মেলা ভার। শ্রী মোদী বলেন, দেশের ২ লক্ষেরও বেশি গ্রামে প্রায় ২ কোটি কৃষকের থেকে প্রতিদিন দু’বার এই দুগ্ধ সমবায়গুলি দুধ সংগ্রহ করে এবং তা ক্রেতাদের মধ্যে বিক্রি করে। প্রধানমন্ত্রী সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, এই যাবতীয় কর্ম প্রক্রিয়ার মধ্যে কোনো দালাল নেই এবং ৭০ শতাংশেরও বেশি টাকা এবং ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে সংগৃহীত টাকার ৭০ শতাংশের বেশি সরাসরি কৃষকদের কাছে গিয়ে পৌঁছায়। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন যে “সারা বিশ্বে কোনো দেশের কাছে এই অনুপাতের নজির নেই।” দুগ্ধ ক্ষেত্রে ডিজিটাল ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থ প্রদানের দক্ষতার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অন্য দেশেরও এর থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও একটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করে বলেন, দেশজ এই প্রজাতি তারা বিভিন্ন রকম প্রতিকূল পরিবেশের মোকাবিলা করতে সক্ষম। গুজরাটের কচ্ছ এলাকায় বাণী মহিষের বলিষ্ঠ মহিষ শাবককে উদাহরণ স্বরূপ উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। অন্য মহিষের জাতগুলিj হিসাবে মুরা, মেহসানা, জাফরাবাদি, নিলিরবি এবং পান্ধারপুরির উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। গরুর জাতগুলির মধ্যে তিনি গির, সাহিয়াল, রাথি, কাংক্রেজ, থারপারকের এবং হরিয়ানার উল্লেখ করেন।

অন্য এক অনন্য বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এই দুগ্ধ ক্ষেত্রে মহিলা শক্তিকে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রে যে কর্মশক্তি রয়েছে তার ৭০ শতাংশই হচ্ছে মহিলা। তিনি বলেন, “ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রে মহিলারাই রয়েছেন মূল নেতৃত্বের জায়গায়।” তিনি বলেন, গম এবং চালের যৌথ উৎপাদন মূল্যের থেকেও বেশি সাড়ে আট লক্ষ কোটি টাকা দুগ্ধ ক্ষেত্র থেকে আসে। ভারতে এটি পরিচালিত হয় মহিলা শক্তি দ্বারা।

প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারতের দুগ্ধ ক্ষেত্রের ক্ষমতার বিকাশের জন্য সরকার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। এরফলে দুগ্ধ উৎপাদন যেমন বেড়েছে সেইসঙ্গে বেড়েছে কৃষকদের উপার্জনও। “২০১৪ সালে ভারতে যেখানে দুগ্ধ উৎপাদন ছিল ১৪ কোটি ৬০ লক্ষ টন বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লক্ষ টনে। এই বৃদ্ধির হার প্রায় ৪৪ শতাংশ।” প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন বিশ্বস্তরে যেখানে দুগ্ধ উৎপাদনের বার্ষিক বৃদ্ধির হার ২ শতাংশ, ভারতে সেখানে ৬ শতাংশের বেশি বার্ষিক দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দুগ্ধ ইকো সিস্টেম গড়ে তোলার লক্ষেও তাঁর সরকার কাজ করে চলেছে। কৃষকদের অতিরিক্ত আয়, দরিদ্রদের স্বাধিকার, স্বচ্ছতা, রাসায়নিক বর্জিত কৃষি, স্বচ্ছ জ্বালানী এবং গবাদি পশুদের যত্ন এই সমস্ত কিছুকে ইকো সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, পশু পালন এবং দুগ্ধ উৎপাদন গ্রামের সবুজ এবং স্থায়ী উন্নয়নে এক শক্তিশালী মাধ্যম হিসাবে প্রসার লাভ করানো হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন, গোবর্ধন যোজনা, দুগ্ধ ক্ষেত্রে ডিজিটালিকরণ এবং গবাদি পশুদের সার্বিক টিকাদানের পাশাপাশি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণ এই যাবতীয় প্রকল্প ওই লক্ষ্যে পৌঁছানোর এক একটি পদক্ষেপ।

আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গবাদি পশু এবং এই ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত যাবতীয় পশুদেরকে চিহ্নিত করে ভারত এক বৃহত্তম তথ্য ভান্ডার গড়ে তুলছে। তিনি বলেন, “জীব-জন্তুদের চিহ্নিত করতে বায়োমেট্রিকের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে যার নাম আমরা দিয়েছি পশু আধার।”

প্রধানমন্ত্রী এফপিএ, মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং স্টার্টআপের মতো ক্রমবর্ধমান উদ্যোগ কাঠামোর ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, এই ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে এক হাজারেরও বেশি স্টার্টআপ তৈরি হয়েছে। তিনি গোবর্ধন যোজনার প্রসারের ওপর আলোকপাত করে বলেন, দুগ্ধ প্ল্যান্টগুলি গোবর থেকে তাদের নিজেদের বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং এর থেকে যে সাড় তৈরি হবে তা কৃষকদের কাজে লাগবে।

চাষবাসের সঙ্গে এর তুলনা টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পশুপালন এবং চাষবাসে বৈচিত্র্যের প্রয়োজন রয়েছে এবং এই অভিন্ন সংস্কৃতি এর একমাত্র সমাধান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত আজ দেশজ প্রজাতি এবং হাইব্রিড প্রজাতির ওপর একইরকম জোর দিচ্ছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে যে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে এতে তার প্রভাব অনেকখানি কমতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

পশুদের রোগের যে সমস্যা যা কৃষকদের উপার্জনের ক্ষেত্রেও বিরাট প্রভাব ফেলতে পারে তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পশু যখন রুগ্ন, কৃষকের জীবনকেও তখন তা প্রভাবিত করে। প্রভাব পরে তার উপার্জনে। পশুর সক্ষমতাকেও তা প্রভাবিত করে দুধের গুণগত মান এবং তা থেকে তৈরি অন্য পণ্যের ক্ষেত্রেও তার প্রভাব পরে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, এজন্য পশুদের সার্বিক টিকাকরণের লক্ষ্যে ভারত কাজ করছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আমরা সংকল্প করেছি ২০২৫ সালের মধ্যে পশুদের পা এবং মুখের জীবানু ও ব্রোসিলোসিস প্রতিরোধে টিকাকরণ ১০০ ভাগ সম্পূর্ণ করবো। এই দশকের শেষের মধ্যেই এই রোগ থেকে যাতে সম্পূর্ণ নিস্তার পাওয়া যায় সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করে চলেছি।”

লাম্পি রোগের কারনে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে পশু সম্পত্তির ক্ষেত্রে বিরাট ক্ষতি হয়ে গেছে। তিনি সকলকে আশ্বাস দিয়ে বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন রাজ্য সরকারের সঙ্গে একত্রে এই রোগকে যথা সম্ভব নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “লাম্পি চর্মরোগ নিরাময়ে আমাদের বিজ্ঞানীরা দেশজ টিকা তৈরি করেছে।” এই রোগ যাতে ছড়িয়ে না পড়তে পারে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পশুদের গতিবিধির ওপর নজরদারি বজায় রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন,  পশুদের টিকাকরণ করেই হোক বা অন্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মধ্যে দিয়েই হোক দুগ্ধ ক্ষেত্রে সহযোগী দেশগুলি থেকে শিক্ষা নিয়েও ভারত দুগ্ধ ক্ষেত্রে অগ্রবর্তী ভূমিকা নিতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “খাদ্য সুরক্ষা মান রক্ষার ক্ষেত্রে ভারত দ্রুত কাজ করে চলেছে।”

ভাষণ শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পশু সম্পত্তি ক্ষেত্রে যাতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কর্মপ্রণালীকে ধরে রাখা যায় সেইজন্য ডিজিটাল ব্যবস্থা তৈরি করার লক্ষ্যে ভারত কাজ করছে। এই ক্ষেত্রের উন্নতির স্বার্থে এই জাতীয় ব্যবস্থা প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য যোগাতে সাহায্য করবে। বিশ্বব্যাপী এই জাতীয় প্রযুক্তির কি কি ব্যবহার হচ্ছে এই শিখর সম্মেলন তার ওপর আলোকপাত করবে। প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত সকলকে এই ক্ষেত্রে তাদের নিজেদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী শেষ করেন এই বলে “দুগ্ধ শিল্পের বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে আমি আহ্বান জানাবো ভারতে দুগ্ধ ক্ষেত্রের ক্ষমতায়ণের যে সর্বতো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তাতে তারা যোগ দেন। আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশনের অবদান এবং তাদের অতুলনীয় কাজের জন্য আমি তাদের প্রশংসা করছি।”

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, মৎস্য ও পশুপালন এবং দুগ্ধ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী পুরুষোত্তম রুপালা মৎস্য পশুপালন ও দুগ্ধ ক্ষেত্রের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী ডঃ এল মুরুগান, কৃষি এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শ্রী সঞ্জীব কুমার বালিয়ান, সংসদ সদস্য শ্রী সুরেন্দ্র সিং নাগর এবং ডঃ মহেশ শর্মা, আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশনের সভাপতি শ্রী সি ব্রাজালে, আন্তর্জাতিক দুগ্ধ ফেডারেশনের মহানির্দেশক মিস ক্যারোলিন এমন্ড অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। প্রযুক্তির মাধ্যমে ৭৫ লক্ষ কৃষক এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হন।

প্রেক্ষাপট

“পুষ্টি এবং জীবিকা অর্জনে দুগ্ধ” এই বিষয় নিয়ে ১২-১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার দিনের আইডিএফ ডাব্লুডিএস ২০২২ আয়োজন করা হয়েছে। দুগ্ধ শিল্পের অংশীদারদের মধ্যে ভারতীয় এবং বিশ্ব নেতৃত্ব রয়েছে। এছাড়াও শিল্পের নেতৃবর্গ, বিশেষজ্ঞ, কৃষক এবং নীতি নির্ণায়কদের এটা এক যৌথ সম্মেলন। ৫০টিরও বেশি দেশ থেকে প্রায় দেড় হাজার প্রতিনিধি এতে অংশ নেবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। ৫০ বছর আগে ১৯৭৪ সালে শেষ এই শিখর সম্মেলন ভারতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

ভারতে দুগ্ধশিল্প অতুলনীয় তার কারণ সমবায় ভিত্তিতে এটি পরিচালিত হয়। ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক দুগ্ধ চাষিদের ক্ষমতায়ণের লক্ষ্যে তা কাজ করে। প্রধানমন্ত্রীর দিশা পথে অনুপ্রাণিত হয়ে গত ৮ বছরে ভারতে দুগ্ধ উৎপাদন ৪৪ শতাংশে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের দুগ্ধ শিল্পের সাফল্যের কীর্তি হল বিশ্বের দুগ্ধের ২৩ শতাংশই ভারতে উৎপাদন হয়। বার্ষিক উৎপাদনের পরিমাণ ২১ কোটি টন। ৮ কোটির বেশি দুগ্ধ চাষি যে ক্ষমতায়ণ হয়েছে আইডিএফ ডাব্লুডিএস ২০২২এ তাকে তুলে ধরা হবে। সারা বিশ্বজুড়ে এক্ষেত্রে যেসব ভালো কাজ হয়ে চলেছে ভারতীয় দুগ্ধ চাষিদের সেক্ষেত্রে নিজেদের তুলে ধরতে এই সম্মেলন সাহায্য করবে।

PG/AB/NS