আমার প্রিয় নবীন বন্ধুগণ,
আপনারা সকলেই আইআইটি-য়ান। কিন্তু আমি এমন একজন মানুষ, যার কপালে ঐ ডবল আইজোটেনি। আপনারা সকলেই আইআইটি-য়ান, আর আমি ছোটবেলা থেকেই শুধু টি-য়েন। টি-ই-এওয়ালা-টিয়েন অর্থাৎ চা-ওয়ালা। আমি ভাবছিলাম যে, কলেজের ছেলেমেইয়েরা অত্যন্ত মেধাবীহন আর তাঁরা সব কাজ দ্রুত করেন। আজ ০৭ অক্টোবর, ২০০১ সালের ২৬ জানুয়ারি গুজরাটে যেভয়ঙ্কর ভূমিকম্প হয়েছিল, তারপর আমার জীবনে এমন সময় এসেছিল যে, আমি কোনও পথ খুঁজেপাচ্ছিলাম না। ২০০১ সালের ০৭ অক্টোবর এই গান্ধীনগরেই আমাকে মুখ্যমন্ত্রী পদের শপথনিয়ে দায়িত্বপালন শুরু করতে হয়। এর আগে কখনও বিধানসভা চোখে দেখিনি, শাসন ব্যবস্থাওজানতাম না। কিন্তু একটি নতুন দায়িত্ব আমাকে সমর্পণ করা হয়েছিল। কিন্তু মনে মনে ঠিককরেছিলাম যে, যথাসাধ্য পরিশ্রম করব। আর তারপর থেকে দেশ আমার কাঁধে নতুন নতুনদায়িত্ব তুলে দিয়েছে। আজ নতুন দায়িত্ব পালনের স্বার্থে আপনাদের মাঝে এসেছি।
আজ এখানে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সমাগত অনেক গ্রামীণ যুবক-যুবতীরাএসেছেন, সঙ্গে বেশ কিছু বয়স্ক মানুষও আছেন। তাঁদেরকে আমি সবার আগে প্রমাণপত্রদিয়েছিলাম। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে আমি অবাক হয়ে গিয়েছি। তাঁরা প্রত্যেকেই জানেন যে,গ্রামে তাঁদেরকে কী দায়িত্ব পালন করতে হয় এবং তাঁদেরকে কী কী প্রশিক্ষণ দেওয়াহয়েছে। আর সেই প্রশিক্ষণ তাঁদের জীবনে কী কাজে লেগেছে। তাঁরা প্রত্যেকেই আমারপ্রতিটি প্রশ্নের প্রত্যাশিত জবাব দিয়েছেন। আমার মনে হয় এটা একটা বিপ্লব। দেশ ওবিশ্ব বিগত ৩০০ বছরে যতটা প্রযুক্তির অগ্রগতি দেখেনি, বিগত ৫০ বছরে তার থেকে বেশিঅগ্রগতি হয়েছে। প্রযুক্তির বিপ্লব এসেছে। প্রযুক্তি জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে।প্রযুক্তির একটি নিজস্ব চালিকাশক্তি রয়েছে। সেজন্য বর্তমান সময়ে কোনও দেশকেঅগ্রগতি করতে হলে, দেশের গ্রাম ও শহরে সকল স্তরের আবালবৃদ্ধবনিতাকে প্রযুক্তিরসঙ্গে জুড়তে হবে।
স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় মহাত্মা গান্ধী যেরকম দেশে স্বাক্ষরতা বৃদ্ধিরক্ষেত্রে জোর দিচ্ছিলেন! সেই আন্দোলনকেই তিনি স্বরাজ আন্দোলনে রূপ দিতে পেরেছিলেন।আমরা দেশে সুশাসন বা সুরাজ আন্দোলনে ডিজিটাল শিক্ষাকে তেমনই জোর দিয়েছি। আরসেজন্যই ভারত সরকারের প্রচেষ্টায় দেশের প্রতিটি গ্রামের প্রত্যেক বয়সের মানুষকেডিজিটাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। আজকের এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রামীণ ভারতে ৬কোটি পরিবারের ন্যূনতম একজনকে ডিজিটাল শিক্ষা দেওয়ার প্রকল্প উদ্বোধন হচ্ছে। একটি২০ ঘন্টার ক্যাপস্যুল কোর্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তারপর অনলাইন পরীক্ষানেওয়া হবে। প্রত্যেকেই ভিডিও ক্যামেরার সামনে বসে পরীক্ষা দিতে হবে। সেখানেইতাঁদেরকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। আর অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে, ডিজিটালশিক্ষার ক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কতটা কিংবা আপনার বয়স কত – এসব গৌণব্যাপার!
একটা সময় ছিল, যখন বিশ্বে কার্ল মার্ক্স-এর দর্শন খুব জনপ্রিয় ছিল। সবাইকথায় কথায় কার্ল মার্ক্স উদ্ধৃত করে ‘হ্যাবস্ অ্যান্ড হ্যাব নটস্’ অর্থাৎ‘যাঁদের আছে, আর যাঁদের কাছে কিছু নেই’ – এই বিভাজনের ভিত্তিতে তাঁরা নিজেদেররাজনৈতিক বিচারধারাকে গড়ে তুলেছিলেন। এই ভাবধারা সমাজের কতটা কাজে লেগেছে, সেটাবিদ্বান ব্যক্তিরা আলোচনা করবেন। কিন্তু সেই বিচারধারা কুকড়ে কুচকে এখন আর কোথাওচোখে পড়ে না। কোথাও কোথাও নামমাত্র বোর্ড ঝুলছে। কিন্তু প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারতেরউজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে আমাদের সদা সতর্ক থাকতে হবে, যাতে কোনও ডিজিটালবিভেদ সৃষ্টি না হয়। কেউ কেউ ডিজিটাল প্রযুক্তিতে পারঙ্গম, আর অন্যরা অস্পৃশ্য –এমনটা যেন না হয়। তাহলে আগামীদিনে যেরকম যুগ আসছে, এই ডিজিটাল বিভেদ সামাজিক ক্ষেত্রেঅনেক বড় সঙ্কটের কারণ হয়ে উঠতে পারে। আর সেজন্য সামাজিক ভারসাম্য বজায় রাখতে উন্নয়নেরমৌলিক প্রয়োজনগুলি সিদ্ধ করতে, ডিজিটাল বিভেদ থেকে গ্রামীণ ভারত’কে মুক্তি দিতে এইডিজিটাল শিক্ষা অভিযান চালু করা হচ্ছে। মনে করুন, বাড়িতে নতুন দামী টিভি কিনলেন,রিমোর্ট দিয়ে চালাতে হয়। শুরুতে প্রত্যেকেরই মনে হবে এটা আবার কী? কিন্তু দেখবেন,বাড়ির কনিষ্ঠতম সদস্য দু-তিন বছরের বাচ্চাটি অবলীলায় চ্যানেল বদলে দিচ্ছে। ভিসিআরচালু করে দিচ্ছে। সে যে চালু করা আর বন্ধ করা শিখে নিয়েছে, তা দেখে সকলেই অবাক!তখন বাড়ির বড়রাও ভাবেন যে, আমাদেরও শেখা উচিৎ। আর এই ভাবনা থেকেই এক সময় তাঁরাওশিখে যান। আপনারা কি হোয়াটস্অ্যাপ ব্যবহার করেন? তার জন্য কি কোনও প্রশিক্ষণনিয়েছেন? হোয়াটয়স্অ্যাপ বার্তা পাঠানোর প্রক্রিয়া শেখানোর জন্য ভারতে কি কোনওপ্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে? কিন্তু সাধারণ মানুষ আজকাল অবলীলায় হোয়াটস্অ্যাপ-এবার্তা পাঠানো শিখে গেছেন। একথা বলার তাৎপর্য হ’ল – আমরা যদি ব্যবহারকারী-বান্ধবপ্রযুক্তি গ্রহণ করি, তা হলে সহজেই দেশকে ডিজিটাল ক্ষেত্রে শিক্ষিত করতে পারব।ডিজিটাল শিক্ষা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, ডিজিটাল ইন্ডিয়া একটি সুশাসনের গ্যারান্টি,স্বচ্ছ প্রশাসনের গ্যারান্টি!
ভারত সরকার একটি ‘জেএএম’ ত্রয়ীর মাধ্যমে উন্নয়নের কল্পনা করেছে। জেএএমঅর্থাৎ – জে – জন ধন অ্যাকাউন্ট, এ – আধারএবং এম – মোবাইল ফোন – এই তিন পরিষেবা যুক্ত করে সাধারণ মানুষের প্রয়োজন অনুসারেউন্নয়নের প্রকল্পগুলি গড়ে তোলা হয়েছে। একটি বড় অভিযান শুরু হয়েছে। অত ্যন্তদ্রুতগতিতে দেশের লক্ষ লক্ষ গ্রামকে অপ্টিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কেরমাধ্যমে যুক্ত করার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। ফলস্বরূপ আজ অনেক দূরদূরান্তে প্রান্তিকএলাকায় আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দরিদ্র শিশুদের উন্নতমানের শিক্ষা প্রদানের জন্যডিজিটাল পদ্ধতিতে দূর শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা সম্ভব হয়েছে। এই অপ্টিক্যাল ফাইবারনেটওয়ার্ক ভারতের প্রত্যেক গ্রামে পৌঁছে গেলে শিক্ষার প্রসার ছাড়াও প্রতিটিগ্রামের আরোগ্য ব্যবস্থা, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে পরিষেবা পৌঁছনোরক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আসবে। আমরা সেই নক্শা নিয়েই এগিয়ে চলেছি। সেইউদ্দেশ্যসাধনের অঙ্গ হিসাবে আজ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কম্যুনিটি সার্ভিসসেন্টারের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা এখানে এসেছেন। আগামীদিনে সারা দেশে আরও অনেকমানুষ এরকম প্রশিক্ষণ নেবেন, যাতে তাঁরা দেশের মোট ৬ কোটি দরিদ্র পরিবারেনিদেনপক্ষে একজন সদস্যকে ডিজিটাল শিক্ষায় প্রশিক্ষিত করতে পারে। এভাবে অনেক নতুনকর্মসংস্থান হবে – যাঁরা প্রশিক্ষণ দেবেন। আর যাঁরা প্রশিক্ষণ নেবেন তাঁদের অনেকেরকর্মসংস্থানের পথ খুলে যাবে। আমরা অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি যে, অনেক মানুষ আছেন, যারামোবাইলের নতুন মডেল বাজারে আসতেই সেটা কিনতে চান। টিভিতে কিংবা খবরের কাগজেবিজ্ঞাপন দেখলেন অথবা গুগল গুরুর কাছ থেকে জানতে পারলেন আর কিনে নিলেন। কিন্তুতাঁদের মধ্যে ৮০ শতাংশই জানেন না, তাঁরা যে নতুন মোবাইল সেটটি কিনেছেন, তারমাধ্যমে কী কী পরিষেবা পেতে পারেন! এমনকি তাঁরা ফোনটি ভালোভাবে ব্যবহার করতেওজানেন না। হয়তো এখানে আইআইটি প্রশিক্ষিত কিছু মানুষও রয়েছেন, যাঁরা অত্যাধুনিকমোবাইলের ব্যবহার জানেন না। ডিজিটাল প্রশিক্ষণ আমাদেরকে ব্যয় করা অর্থের সর্বাধিকসদ্ব্যবহারে সাহায্য করবে। এক প্রকার মূল্য সংযোজন করবে। ‘লেস ক্যাশ সোসাইটি’নির্মাণে এই ডিজিটাল প্রশিক্ষণ অনেক বড় ভূমিকা পালন করবে।
কেন্দ্রীয়সরকার যে ভীম অ্যাপ চালু করেছে, তা দেখে বিশ্বের অনেক দেশই অবাক! আমাদের কাছে যেআধার ডিজিটালি বায়োমেট্রিক সিস্টেম-এ ডেটা ব্যাঙ্ক রয়েছে, তা দেখে বিশ্ববাসীআশ্চর্য হয়েছেন। এই বিপুল পরিমাণ তথ্যকে আমরা দেশের উন্নয়ন ও মানুষের ক্ষমতায়নেব্যাপকভাবে কাজে লাগাতে পারছি। আর ভবিষ্যতেও এই তথ্য ভাণ্ডার অনেক গুরুত্বপূর্ণভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস। আজ আমার সৌভাগ্য যে, এখানে আইআইটি’র একটি নতুনক্যাম্পাস উদ্বোধনের সুযোগ পেয়েছি। নির্বাচনের আগে আমরা যদি এই জমি প্রদানেরসিদ্ধান্ত নিতাম, তা হলে অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হ’ত। গান্ধীনগরের বুকে সাবরমতীনদীর তীরে প্রায় ৪০০ একর জমিতে এই শিক্ষা কেন্দ্র উদ্বোধনের জন্য আমাকে সমালোচনারমুখে পড়তে হ’ত। যেমন – আজকাল বুলেট ট্রেনের জন্য সমালোচনা হচ্ছে। নির্বাচনের সময়হলে তাঁরা বলতেন, গুজরাটের গ্রামগুলিতে প্রাথমিক স্কুলবাড়িগুলি এত সাধারণ আর তিনিআইআইটি নির্মাণে অর্থ বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু আমরা যখন এই জমি আইআইটি’র জন্য বরাদ্দকরেছি, তখন নির্বাচনের ঋতু ছিল না। আপনারা হয়তো আজ অনুভব করছেন যে, সেই সিদ্ধান্তকত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ছিল, সেদিনই আমি মাননীয় সুধীর জৈন এবং আমাদের বিভাগের সকলকেবলেছিলাম, আপনাদের হয়তো মনে আছে আমি বলেছিলাম যে, আইআইটি একটি ব্র্যান্ড। ভারতেইতিমধ্যেই আইআইটি একটি ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে। কিন্তু আইআইটি-গুলির মধ্যে কোন্ক্যাম্পাস কত ভালো, আগামীদিনে তার বিচার-বিশ্লেষণ করে ক্যাম্পাস ব্র্যান্ড গড়েওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। সেজন্য আমি বলেছিলাম যে, গুজরাটে এমন ক্যাম্পাস চাই যে,ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ আইআইটি ক্যাম্পাসগুলির মধ্যেও সেরা বিবেচিত হবে। আজ আমিঅত্যন্ত খুশি যে, এখানে ভারতের শ্রেষ্ঠ আইআইটি-গুলির সমকক্ষ ক্যাম্পাস গড়ে উঠেছে।ক্যাম্পাসগুলির একটি নিজস্ব শক্তি রয়েছে। তারপরই বলা উচিৎ, শিক্ষকদের গুণবত্তারকথা। আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে বলছি যে, আজ উদ্বোধন করা গান্ধীনগর আইআইটিক্যাম্পাসে ৭৫ শতাংশ শিক্ষক বিদেশ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছেন। অনেক বিশেষজ্ঞরয়েছেন, তাঁরা তাঁদের সময় ও শক্তি এই আইআইটি’র ছাত্রদের জন্য উৎসর্গ করারসিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁদের এই মহান সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানাই। কিন্তু ভারতসরকার দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে একটি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে। আমি চাই যে,আইআইটি গান্ধীনগর এই চ্যালেঞ্জ স্বীকার করে প্রতিযোগিতার ময়দানে নামুক। কী হলআইআইটি-য়ান বন্ধুরা? শুধু ওদিক থেকে আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি! এই প্রথম ভারতেশিক্ষাক্ষেত্রে এরকম সংস্কার হয়েছে। অনেক বছর ধরেই এর প্রয়োজন ছিল, কিন্তু কেউসাহস করে কাজে হাত দেন নি।
আজ স্বাধীনতার৭০ বছর পরও বিশ্বের ৫০০টি শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কোনও ভারতীয়বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই। এই কলঙ্কমোচন করতে হবে কি হবে না? আপনারা কি আগামী ২০২২সালে ভারত যখন স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তি পালন করবে, ততদিনে আমাদের এইবিশ্ববিদ্যালয়কে সেই উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারবেন? প্রমাণ করতে পারবেন যে আমরাও কারওথেকে কম নই? করতে পারবেন কি পারবেন না? ভারত সরকার এই প্রথমবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেযে, প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নানা আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে ১০টি সরকারি ও ১০টি বেসরকারিবিশ্ববিদ্যালয়কে বেছে নিয়ে সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সার্বিক পরিকাঠামো উন্নয়নেপ্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। তা হলে, প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই এইবিশ্ববিদ্যালয়গুলি নতুন বিশ্বমানের পরিকাঠামো ব্যবহার করে নিজেদের পৃথিবীর শ্রেষ্ঠবিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকায় স্থান করে নেবে বলে আমার বিশ্বাস। এই দূরদৃষ্টি নিয়েইগান্ধীনগরে আমরা ৪০০ একর জমির ওপর ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে এইঅত্যাধুনিক ব্যবস্থাসম্পন্ন আইআইটি চালু করছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, মাননীয় সুধীর জৈনএবং তাঁর টিম এবং আমাদের নবীন বন্ধুরা মিলে
PG /SB/ SB
You are IIT-ians, I was a Tea-ian when I was young (I sold tea). On this day, a few years ago, I took oath as CM for the first time. Till then, I had never even been an MLA. I had decided that whatever I will do, I will do to the best of my abilities: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 7, 2017
Work is underway to spread digital literacy to every part of India, among all age groups and sections of society: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 7, 2017
In this day and age, we cannot afford to have a digital divide: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 7, 2017
A Digital India guarantees transparency, effective service delivery and good governance: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 7, 2017
Our academics should not be exam driven. The focus should be innovation: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) October 7, 2017