Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে ১৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন প্রধানমন্ত্রী

উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে ১৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন প্রধানমন্ত্রী


নয়াদিল্লি, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ 

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে ১৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন। এই প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে – নিউ পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় নগর – নিউ ভাউপুর ফ্রেট করিডর প্রকল্প, যা ১০ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বারাণসী – নতুন দিল্লি বন্দেভারত এক্সপ্রেস ট্রেন, দোহরিঘাট – মৌ মেম্যু ট্রেন এবং নতুন ফ্রেট করিডরে এক জোড়া পণ্য পরিবাহী ট্রেনের যাত্রা সূচনা করেন। বেনারস লোকোমোটিভ ওয়ার্কস্ – এর তৈরি ১০ হাজারতম লোকমোটিভ-টিরও উদ্বোধন করেন তিনি। ৩৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে গ্রিনফিল্ড – শিবপুর – ফুলওয়াড়িয়া – লহরতারা সড়ক এবং দুটি আরওবি-র উদ্বোধনও করেন। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রী অন্য যে প্রকল্পগুলির উদ্বোধন করেছেন, তার মধ্যে রয়েছে – ২০টি সড়ক, পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় হাসপাতালের আবাসিক ভবন, পুলিশ লাইন ও পিএসি ভুল্লানপুরে ২টি ২০০ এবং ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট বহুস্তরীয় ব্যারাক ভবন, স্মার্ট ভবন ও ৯টি স্থানে স্মার্ট বাস স্ট্যান্ড। স্মার্ট সিটি মিশনের আওতায় প্রধানমন্ত্রী সমন্বিত পর্যটক পাস ব্যবস্থাপনারও উদ্বোধন করেন।

প্রধানমন্ত্রী ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে – ৪ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি ব্যয়ে নির্মিত হতে চলা চিত্রকূট জেলার ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরপার্ক। এছাড়া, ১ হাজার ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে মির্জাপুরে তৈরি করা হবে নতুন পেট্রোলিয়াম টার্মিনাল। বারাণসী – ভাদোহি জাতীয় সড়ক ৭৩১বি – এর সম্প্রসারণ করা হবে ৯০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে। এছাড়াও, জল জীবন মিশনের আওতায় ২৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৯টি গ্রামীণ জল প্রকল্প গড়ে তোলা হবে।

অনুষ্ঠানে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী দেব-দীপাবলির সময় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রদীপ জ্বেলে গিনেজ বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করায় বারাণসীর জনগণকে অভিনন্দন জানান। তিনি এই অভূতপূর্ব অনুষ্ঠানে নিজে উপস্থিত না থাকলেও প্রতি মুহূর্তেই দর্শনার্থীদের কাছ থেকে এমনকি, বিদেশি পর্যটকদের কাছ থেকেও এই অনুষ্ঠানের এবং বারাণসীর জনগণের প্রশংসা শুনেছেন বলে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কাশীর জনগণের কোনও কাজ যখন প্রশংসিত হয়, আমি তখন গর্ব অনুভব করি”। তিনি বলেন, ভগবান মহাদেবের এই ভূমির পরিষেবা কখনোই সম্পূর্ণ হবে না। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “উত্তর প্রদেশের উন্নয়ন তখনই হবে, যখন কাশীর উন্নতি হবে আর উত্তর প্রদেশ উন্নত হলে দেশ উন্নত হবে”। তিনি বলেন, বারাণসীর গ্রামগুলিতে জল সরবরাহের কাজ বিএইচিউ ট্রামা সেন্টারে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট গঠন, সড়ক, রেল, বিমান পথে যোগাযোগের মানোন্নয়ন, বিদ্যুৎ, সৌরশক্তি এবং গঙ্গাঘাটের উন্নয়ন সহ আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক কাজ এই অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়নে জোয়ার আনবে। গত সন্ধ্যায় কাশী – কন্যাকুমারী তামিল সঙ্গমম্ ট্রেনের যাত্রার বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়াও, বারাণসী – নতুন দিল্লি বন্দেভারত এক্সপ্রেস ও দোহরিঘাট – মৌ মেম্যু ট্রেনের যাত্রার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির জন্য সকলকে অভিনন্দন জানান। 

প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, “কাশী সহ সমগ্র দেশ বিকশিত ভারতের সংকল্প পূরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা দেশের হাজার হাজার গ্রামে পৌঁছেছে এবং কোটি কোটি জনগণ এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা বারাণসীতে শুরু হওয়ার প্রসঙ্গটি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার গাড়িগুলিকে জনগণ ‘মোদীর গ্যারান্টির গাড়ি’ বলে অভিহিত করছেন। হাজার হাজার সুবিধাভোগী এতদিন বঞ্চিত ছিলেন। বারাণসীতেও বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার মাধ্যমে এ ধরনের বঞ্চিত জনগণকে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে অভিহিত করা হচ্ছে। আয়ুষ্মান কার্ড, বিনামূল্যে রেশন কার্ড, পাকা বাড়, নলবাহিত জল সংযোগ এবং উজ্জ্বলা গ্যাস সংযোগের মতো প্রকল্পগুলির উদাহরণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা জনগণের মধ্যে আস্থা তৈরি করেছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জনগণের প্রতিশ্রুতি পালনে, যা বিশেষ সহায়ক হয়ে উঠছে”। প্রধানমন্ত্রী অঙ্গনওয়াড়ি শিশুদের আত্মবিশ্বাসের প্রশংসা করেন এবং তাঁর বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা সফরের সময় শ্রীমতী ছন্দা দেবী ও লাখপতি দিদির সঙ্গে আলাপচারিতার কথা উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা জনগণের জন্য যাঁরা কাজ করেন তাঁদের জন্য চলমান বিশ্ববিদ্যালয়”। 

প্রধানমন্ত্রী শহরের সৌন্দর্যায়নের উপকারিতার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, দিন দিন কাশীর সৌন্দর্য্য বাড়ছে। ফলে, এর পর্যটন ক্ষেত্রটি ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। পর্যটন ক্ষেত্রে নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। সংস্কারের পর থেকে এখনও পর্যন্ত ১৩ কোটিরও বেশি ভক্ত কাশী বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, লালকেল্লার প্রাকার থেকে তাঁর ভাষণে দেশের জনগণকে বিদেশে বেড়াতে যাওয়ার আগে দেশে অন্তত ১৫টি স্থান ঘুরে দেখার পরামর্শ দিয়েছিলেন। ঘরোয়া পর্যটনে বর্তমানে জনগণের উৎসাহ বাড়তে থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী সমন্বিত পর্যটক পাস ব্যবস্থাপনা সহ পর্যটক ওয়েবসাইট ‘কাশী’র কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, গঙ্গাঘাট, আধুনিক বাস স্ট্যান্ড এবং বিমানবন্দর ও রেলওয়ে স্টেশনের মানোন্নয়নের কাজ ও সংস্কার চলছে। 

রেলের সঙ্গে যুক্ত প্রকল্পগুলির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি পূর্ব ও পশ্চিম ফ্রেট করিডর জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। নিউ পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় নগর থেকে নিউ ভাউপুর পর্যন্ত ফ্রেট করিডরটির সূচনার প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী স্থানীয় কারখানায় ১০ হাজারতম রেল ইঞ্জিন নির্মিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। সৌরবিদ্যুৎ ক্ষেত্রে ডবল ইঞ্জিন সরকারের বিশেষ পদক্ষেপের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, চিত্রকূটে ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ পার্ক উত্তর প্রদেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে সরকারের প্রতিশ্রুতির উদাহরণ। তিনি বলেন, দেউরাই ও মির্জাপুরে যে সুবিধাগুলি সৃষ্টি হচ্ছে, তা পেট্রোলিয়াম পণ্যের চাহিদা পূরণে সক্ষম। 

প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, নারী শক্তি, যুব শক্তি, কৃষক ও দরিদ্রদের উন্নয়ন বিকশিত ভারতের অন্যতম লক্ষ্য। শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন, “এগুলি হ’ল আমার জন্য ৪টি জাত এবং এর উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে উন্নত করা আমার লক্ষ্য”। প্রধানমন্ত্রী কৃষক উন্নয়নে সরকার যে অগ্রাধিকার দিচ্ছে, সেকথা উল্লেখ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সমৃদ্ধি যোজনার আওতায় কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩০ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কিষাণ ক্রেডিট কার্ড – এর সুবিধার কথাও উল্লেখ করেন তিনি। জৈব চাষ ও প্রাকৃতিক কৃষি এবং কৃষি কাজে ড্রোনের ব্যবহারের উপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি নমো ড্রোন দিদি কর্মসূচিতেও অংশ নেন। এখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের ড্রোন চালানো সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। 

আধুনিক বনস ডেয়ারী প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বনস ডেয়ারী ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ করেছে। এই ডেয়ারীটি কৃষকদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। লক্ষ্ণৌ ও কানপুরে ইতিমধ্যেই এই ডেয়ারীর কারখানা কাজ শুরু করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। উত্তর প্রদেশের ৪ হাজারেরও বেশি গ্রামের কৃষকদের এই বনস ডেয়ারী এবছর ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। ডিভিডেন্ট বা লভ্যাংশ হিসেবে বনস ডেয়ারি উত্তর প্রদেশ ডেয়ারী কৃষকদের অ্যাকাউন্টে আজ এই অনুষ্ঠানে ১০০ কোটি টাকারও বেশি জমা করেছে।

পরিশেষে, প্রধানমন্ত্রী বারাণসীর উন্নয়ন যাত্রা সমগ্র অঞ্চলকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে নিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে পূর্বাঞ্চল অবহেলিত থাকলেও মহাদেবের আশীর্বাদে মোদী এখন এর পরিষেবায় নিযুক্ত হয়েছেন। আগামী কয়েক মাস পরেই সাধারণ নির্বাচনের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলে শ্রী মোদী নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমি যখন দেশকে আজ এই গ্যারান্টি দিচ্ছি, তখন তার পেছনে রয়েছেন আপনারা। আমার কাশীর পরিবারের সদস্যরা, আপনারা সর্বদাই আমার সঙ্গে রয়েছেন এবং আমার প্রতিশ্রুতি পূরণে সাহায্য করেছেন”। 

উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগী আদিত্যনাথ, উপ-মুখ্যমন্ত্রী শ্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এবং উত্তর প্রদেশ সরকারের অন্য মন্ত্রীরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

প্রেক্ষাপট:  প্রধানমন্ত্রী বিগত ৯ বছরে বারাণসীর চালচ্চিত্র বদলে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিয়েছেন। এখানকার জনগণের জীবনযাত্রা সরলীকরণে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। এই লক্ষ্য পূরণে প্রধানমন্ত্রী ১৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্প উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী ফ্রেট করিডর প্রকল্প, রেল প্রকল্প এবং পর্যটনের সুবিধার জন্য বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন। ২০টি সড়ক সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। পণ্ডিত দীনদয়াল হাসপাতালে নির্মিত হচ্ছে আধুনিক আবাসিক ভবন। কাইথি গ্রামে সঙ্গমঘাট সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। ৩৭০ কোটি টাকারও ব্যয়ে গ্রিন ফিল্ড শিবপুর – ফুলওয়াড়িয়া – লহরতারা সড়ক তৈরি করা হচ্ছে। 

পুলিশ কর্মীদের সুবিধার জন্য তৈরি হচ্ছে বহুস্তরীয় ৩৫০ শয্যাবিশিষ্ট ২টি ব্যারাক ভবন। পর্যটকদের জন্য একটি ওয়েবসাইট ও সমন্বিত পর্যটক পাস ব্যবস্থাপনা চালু করা হচ্ছে। এই পাসটি পর্যটকদের শ্রীকাশী বিশ্বনাথ ধাম, গঙ্গা ক্রুজ ও সারনাথের আলো ও ধ্বনির অনুষ্ঠান দেখার টিকিট দেবে। ওয়েবসাইট থেকে পর্যটকরা পাবেন কাশী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। 

প্রধানমন্ত্রী চিত্রকূট জেলায় ৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌর পার্কেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১ হাজার ৫০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে মির্জাপুরে নতুন পেট্রোলিয়াম তেল টার্মিনাল তৈরি করা হবে। 

জল জীবন মিশনের আওতায় ২৮০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে প্রধানমন্ত্রী ৬৯টি গ্রামীণ পানীয় জল প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। গঙ্গাঘাটের সংস্কার এবং বিএইচইউ ট্রমা সেন্টারে ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটও গড়ে তোলা হবে। 

PG/PM/SB