জনঅভিযোগ বিষয়ে যে প্রশ্নের উত্তর সবাই জানতে চান
প্রশাসন ও মানবসম্পদ বিষয়ে যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান
প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল (পিএমএনআরএফ) বিষয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান
২০০৫-এর তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় আবেদনসমূহ এবং প্রথম আপিলসমূহ বিষয়ে যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর সকলেই জানতে চান
অন্যান্য তথ্য বিষয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান
Q.1: | আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি অভিযোগ দাখিল করতে চাই। কিভাবে তা করতে হবে, তা যদি জানান।
আমি কিভাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিল করব? প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কোথায় আমাকে অভিযোগ পাঠাতে হবে? আমি কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অথবা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নিকটে অনলাইনে অভিযোগ জানাতে পারব? |
উত্তর | যে কোনও অভিযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী/প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানোর জন্য, পিএমও’র ওয়েবসাইটে প্রাপ্ত, ইন্টার্যাক্টিভ পেজ লিঙ্ক “প্রধানমন্ত্রীকে লিখুন”-এর মাধ্যমে পাঠানো যেতে পারে। https://www.pmindia.gov.in/ -> প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময় (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) ->প্রধানমন্ত্রীকে লিখুন. – এই লিঙ্কটি পিএমও ওয়েবসাইটেও [https://www.pmindia.gov.in/] পাওয়া যাবে।উপরোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করে নাগরিকদের CPGRAMS পেজে যাওয়ার জন্য বলা হয়। এই পেজেই অভিযোগটি নথিভুক্ত করা হয়। নথিভুক্তির পর একটি নির্দিষ্ট নম্বর দেওয়া হয়। এছাড়াও, নাগরিকরা অভিযোগের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নথিপত্রও আপলোড করতে পারেন।
নাগরিকরা এর বাইরেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী/প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নিম্নলিখিত উপায়ে তাঁদের অভিযোগ পাঠাতে পারেন। (i) ডাকযোগে – প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সাউথ ব্লক, নতুন দিল্লি, পিন – 110011, (ii) হাতে হাতে – নতুন দিল্লির সাউথ ব্লকে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডাক কাউন্টারে জমা দিতে হবে (iii) ফ্যাক্স মারফৎ – ফ্যাক্স নম্বর – 011-23016857 |
Q.2: | আমি আমার প্রস্তাব কিভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারি?
আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে কিছু প্রস্তাব বিষয়ে জানাতে চাই। এই কাজ করার পদ্ধতি কি? |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট (https://www.pmindia.gov.in) প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময় (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) – এর হোমপেজে “আপনার ভাবনা, অন্তর্দৃষ্টি ও চিন্তাধারা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করুন” লিঙ্ক ব্যবহার করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী/প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নাগরিকরা তাঁদের চিন্তাভাবনা, প্রস্তাব ভাগ করে নিতে পারেন। এছাড়াও, নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে নাগরিকরা তাঁদের বক্তব্য, প্রস্তাব পাঠাতে পারেন।
(i) ডাকযোগে – প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সাউথ ব্লক, নতুন দিল্লি, পিন – 110011, (ii) হাতে হাতে – নতুন দিল্লির সাউথ ব্লকে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডাক কাউন্টারে জমা দিতে হবে (iii) ফ্যাক্স মারফৎ – ফ্যাক্স নম্বর – 011-23016857 |
Q.3: | মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অথবা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রেরিত অভিযোগপত্র বিষয়ে নাগরিকরা কিভাবে জানতে পারেন?
প্রধানমন্ত্রী/প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ……/……/…… তারিখে পাঠানো আমার অভিযোগপত্রের প্রেক্ষিতে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, অনুগ্রহ করে আমাকে জানান। অভিযোগপত্রটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে নিম্নলিখিত নম্বর ও তারিখে, সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পাঠিয়ে ছিলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে …… রাজ্য সরকারের কাছে, এই নম্বর ও তারিখে তা পাঠানো হয়েছে। এক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আমাকে অনুগ্রহ করে জানানো হোক। আমি …… তারিখে …… নথিভুক্তি সংখ্যায় যে অভিযোগপত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনলাইনে পাঠিয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে তা …… মন্ত্রকে পাঠানো হয়েছে। আমি জানতে চাই, আমার অভিযোগপত্রে উল্লিখিত সমস্যাটির নিরসন হয়েছে কি? |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, প্রতিদিন এক বিরাট সংখ্যায় অভিযোগপত্র সাধারণ মানুষের কাছ থেকে পেয়ে থাকে। এই অভিযোগগুলি বিভিন্ন মন্ত্রক/বিভাগ অথবা রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের এক্তিয়ারের মধ্যে পড়ে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাবলিক উইং প্রধামে অভিযোগপত্রগুলি নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে [ 48KB ] পরীক্ষা করে দেখে। এজন্য বরিষ্ঠ আধিকারিক, কর্তৃপক্ষ এমনকি অভিযোগের ধরণ অনুসারে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও আলোচনা করা হয়। অভিযোগপত্রগুলি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রক/বিভাগ/রাজ্য সরকার)-এর কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া, অভিযোগপত্রটি যে সংশ্লিষ্ট দপ্তর/মন্ত্রক বা রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে, তা অভিযোগকারীকে জানানো হয় এবং জনঅভিযোগ নিষ্পত্তি নজরদারি ব্যবস্থা বা সিপিগ্রামস্-এর পোর্টালে তা আপলোড করে দেওয়া হয়। যেসব অভিযোগ বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নেই, সেগুলি ফাইলে বা রেকর্ড-এ রেখে দেওয়া হয়।
ডাকযোগে/হাতে-হাতে/ফ্যাক্স মারফৎ প্রাপ্ত অভিযোগগুলিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনলাইনে সিপিগ্রামস্-এর মাধ্যমে পাঠানো হয়। এই সময় একটি নথিভুক্তি সংখ্যা পাওয়া যায়, যা সমস্ত চিঠিপত্রে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগকারীকে তাঁর অভিযোগের স্বীকৃতিও দেওয়া হয়। যেসব অভিযোগকারী ই-মেল বা মোবাইলের মাধ্যমে অভিযোগ পাঠান, তাঁদের এসএমএস বা ই-মেলের মাধ্যমে অভিযোগের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। http://pgportal.gov.in/Status – এই পোর্টালের মাধ্যমে নাগরিকরা তাঁদের অভিযোগ নথিভুক্তির সংখ্যা ব্যবহার করে, কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জেনে নিতে পারেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কি ব্যবস্থা নিয়েছে, তা সংক্ষেপে এবং সে বিষয়ে অভিযোগকারীকে লেখা উত্তরও এই পোর্টালে আপলোড করা হয়। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি বিশেষ টেলিফোন নম্বরে (011-23386447) কাজের দিনে অফিসের সময়ে টেলিফোন করেও অভিযোগকারী, তাঁর অভিযোগ বিষয়ে জানতে পারেন। এই সমস্ত ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষই অভিযোগের নিষ্পত্তি করতে পারেন। সেজন্য অভিযোগকারী সরাসরি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক/বিভাগ/রাজ্য সরকারের কাছ থেকেও অভিযোগ বিষয়ে জেনে নিতে পারেন। জনঅভিযোগ পোর্টাল (public interface – http://pgportal.gov.in/Status – এও অভিযোগ বিষয়ে জানানোর সংস্থান রয়েছে। এক্ষেত্রে কাকে অভিযোগটি পাঠানো হয়েছে, সেই পদাধিকারীর নাম ও টেলিফোন নম্বর দেওয়া হয়ে থাকে। অভিযোগকারী যাতে সরাসরি সেখান থেকেই তাঁর অভিযোগ বিষয়ে জেনে নিতে পারেন, এই ব্যবস্থাটি সেই লক্ষ্যেই করা হয়েছে। |
Q.4: | অনুগ্রহপূর্বক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কর্তৃক তাদের …… নম্বরের এবং ……/……/…… তারিখের রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানোর, আমার দায়ের করা ……/……/…… তারিখের অভিযোগপত্রের ওপর ফাইল নোটিং-এর কপি দিন।
আমি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কর্তৃক …… মন্ত্রককে …… নম্বরে এবং ……/……/…… তারিখে প্রেরিত আমার অভিযোগপত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট ফাইলটি দেখতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কর্তৃক …… নম্বরে ও ……/……/…… তারিখে ……… রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো আমার আবেদনপত্রের ওপর গৃহীত পদক্ষেপের দৈনিক অগ্রগতির বিষয়ে প্রতিবেদন আমাকে দেওয়া হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জনসম্পর্ক বিভাগ বা পাবলিক উইং-এ সাধারণ মানুষের কাছ থেকে প্রাপ্ত চিঠিপত্রের পরীক্ষার ব্যবস্থাটি সম্পূর্ণ রূপে কম্প্যুটার দ্বারা পরিচালিত হয়। এই সফট্ওয়্যারে ফাইল নোটিং দেওয়ার এবং দৈনিক অগ্রগতির প্রতিবেদন দেওয়ার কোনও সংস্থান নেই। |
Q.5: | আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি অনলাইন অভিযোগপত্র জমা দিয়েছি। অনুগ্রহপূর্বক যে চিঠির ভিত্তিতে আমার অভিযোগপত্রটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক/রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে, তার একটি কপি দেওয়া হোক। |
উত্তর | অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনপত্রগুলি বৈদ্যুতিন পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়। কাজেই এর সঙ্গে কোনো ফরওয়ার্ডিং চিঠি থাকে না। |
Q.6: | অনুগ্রহপূর্বক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগপত্র প্রেরণের জন্য তাঁর ই-মেল আইডি আমাকে দেওয়া হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কোনও সরকারি ই-মেল আইডি নেই। তবে, অনলাইনে তাঁর কাছে অভিযোগ পাঠানোর জন্য এক নম্বর প্রশ্নের উত্তর দেখুন। |
Q.7: | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাছে প্রেরিত অভিযোগপত্রের নিষ্পত্তির জন্য কোনও সময়সীমা অথবা নীতি-নির্দেশিকা আছে কি? |
উত্তর | ব্যবস্থা গ্রহণের উপযুক্ত সমস্ত অভিযোগপত্রই ‘সিপিগ্রামস্’-এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রক/বিভাগ/রাজ্য সরকার)-এর কাছে পাঠানো হয়। ‘সিপিগ্রামস্’-এর নিয়ন্ত্রণকারী প্রশাসনিক বিভাগ অর্থাৎ প্রশাসনিক সংস্কার ও জনঅভিযোগ দপ্তরের এই ধরণের অভিযোগ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে নীতি-নির্দেশিকা রয়েছে। প্রশাসনিক সংস্কার ও জনঅভিযোগ দপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে এটি দেখা সম্ভব। |
Q.8: | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাছে দাখিল করা অভিযোগসমূহ নিষ্পত্তির ওপর নজরদারির কোনও ব্যবস্থা আছে কি? |
উত্তর | ব্যবস্থা গ্রহণের উপযুক্ত সমস্ত অভিযোগপত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রক/বিভাগ/রাজ্য সরকার)-এর কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ নিষ্পত্তির বিষয়টি সম্পূর্ণভাবেই তাদের এক্তিয়ারে। এই বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষই পর্যালোচনা করে থাকে। এছাড়াও, প্রশাসনিক সংস্কার ও জনঅভিযোগ বিভাগের পক্ষ থেকে মাঝে মাঝেই ‘সিপিগ্রামস্’-এর মাধ্যমে দাখিল করা অভিযোগগুলি নিষ্পত্তির বিষয়টি নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা করা হয়ে থাকে। |
Q.9: | সাধারণ মানুষের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কোনও চিঠিপত্রের জবাব কি প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দেওয়া হয়? |
উত্তর | অভিযোগের ধরণ ও গুরুত্বের ওপর নির্ভর করে প্রধানমন্ত্রী সহ বিভিন্ন পর্যায়ে পর্যালোচনার পর প্রাপ্ত অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়। |
প্রশাসন ও মানবসম্পদ বিষয়ে যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান | |
Q.1: | অনুগ্রহপূর্বক আমাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আধিকারিকদের নাম, পদাধিকার এবং টেলিফোন নম্বর দেওয়া হোক।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আধিকারিক শ্রীযুক্ত/শ্রীমতী ………-এর পদাধিকার এবং টেলিফোন নম্বর আমাকে দেওয়া হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সমস্ত আধিকারিকের নাম, পদাধিকার এবং টেলিফোন নম্বর কার্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইট (https://www.pmindia.gov.in) –>আধিকারিকদের তালিকা (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) থেকে পাওয়া যাবে। |
Q.2: | ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব এবং বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকের নাম ও মোবাইল নম্বর অনুগ্রহপূর্বক আমাকে দেওয়া হোক।
অনুগ্রহপূর্বক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আধিকারিক শ্রীযুক্ত/শ্রীমতী ……-এর পদাধিকার এবং মোবাইল নম্বর আমাকে দেওয়া হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সমস্ত আধিকারিকের নাম, পদাধিকার এবং টেলিফোন নম্বর কার্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইট (https://www.pmindia.gov.in) –>আধিকারিকদের তালিকা (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) থেকে পাওয়া যাবে। কোনো আধিকারিকের মোবাইল ফোন নম্বর জনসমক্ষে প্রকাশ করা হলে, তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হতে পারে। তাই, তথ্য জানার অধিকার আইনের 8 নম্বর ধারার (1)(j) উপ-ধারায় এই ধরণের বিষয় প্রকাশের ওপর ছাড় দেওয়া হয়েছে। |
Q.3: | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আধিকারিক ও কর্মীদের বেতন ও ভাতা বিষয়ে অনুগ্রহপূর্বক বিস্তারিত জানানো হোক।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কর্মরত আধিকারিক শ্রীযুক্ত/শ্রীমতী …… – এর সম্পূর্ণ বেতন ও ভাতা বিষয়ে জানানো হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কর্মরত আধিকারিক ও কর্মীদের বেতন ও ভাতা বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পিএমও’র ওয়েবসাইট থেকে 2005 -এর তথ্যের অধিকার আইনে4(1)(b) ধারার আওতায় অগ্রিম তথ্য প্রকাশ : https://www.pmindia.gov.in/-> তথ্যের অধিকার (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে)-> 2005 -এর তথ্যের অধিকার আইনে 4(1)(b) ধারার আওতায় অগ্রিম তথ্য প্রকাশ – এর অঙ্গ হিসাবে পাওয়া যাবে। |
Q.4: | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাজের দরুণ গত অর্থবর্ষে কত ব্যয় হয়েছে?
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ব্যয়ের মধ্যে ‘বেতন’ বাবদ কত ব্যয় হয়েছে, তার মাসিক ভিত্তিতে বিস্তারিত হিসাব দেওয়া হোক। |
উত্তর | গত অর্থবর্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাজকর্মের জন্য ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাবপত্র পিমও’র ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে। 2005 -এর তথ্যের অধিকার আইনে 4(1)(b) ধারার আওতায় অগ্রিম তথ্য প্রকাশ : https://www.pmindia.gov.in/ -> তথ্যের অধিকার (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) -> ২০০৫-এর তথ্যের অধিকার আইনে ৪ (১) (বি) ধারার আওতায় অগ্রিম তথ্য প্রকাশ – এর অঙ্গ হিসাবে পাওয়া যাবে। |
প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল (পিএমএনআরএফ) বিষয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান | |
Q.1: | আমি চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে কিভাবে আর্থিক সহায়তা পেতে পারি? |
উত্তর | যে কোনও সরকারি হাসপাতাল বা প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল অনুমোদিত বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা/অস্ত্রপচার-এর জন্য আর্থিক সহায়তা পেতে, আবেদনকারীরা সাধারণভাবে প্রধানমন্ত্রী’কে উদ্দেশ্য করে লিখিত আবেদন জানাতে পারেন। তবে, এই আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের কাছ থেকে মেডিকেল সার্টিফিকেট/চিকিৎসার আনুমানিক ব্যয় সংক্রান্ত নথি এবং পারিবারিক আয়ের প্রমাণপত্র থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে চিকিৎসাবাবদ আর্থিক সহায়তা পাবার জন্য বিস্তারিত নীতি-নির্দেশিকা ও তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট www.pmindia.gov.in এবং https://pmnrf.gov.in – থেকে পাওয়া যাবে। |
Q.2: | প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হোক।
শ্রীযুক্ত/শ্রীমতী ……-কে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে কি পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে, তা জানানো হোক। |
উত্তর | যেহেতু এই ধরণের তথ্য সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিগত। তাই, এগুলি প্রকাশ করা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যক্তিগত গোপনীয়তা অবাঞ্ছিতভাবে লঙ্ঘণ করা হতে পারে। তাই, তথ্য জানার অধিকার আইনের 8(1)(j) ধারানুসারে এই ধরণের তথ্যকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। |
Q.3: | অনুগ্রহপূর্বক প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিলে বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব দেওয়া হোক। |
উত্তর | এই সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক সমস্ত তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট www.pmindia.nic.in এবং https://pmnrf.gov.in – থেকে পাওয়া যাবে। |
2005-এর তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় আবেদনসমূহ এবং প্রথম আপিলসমূহ বিষয়ে যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর সকলেই জানতে চান | |
Q.1: | অনুগ্রহপূর্বক কেন্দ্রীয় জন তথ্য আধিকারিক (সিপিআইও) এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যোগাযোগের বিস্তারিত ঠিকানা দেওয়া হোক। |
উত্তর | কেন্দ্রীয় জন তথ্য আধিকারিক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সাউথ ব্লক নতুন দিল্লি – 110011 দূরভাষ – 011-23382590 ফ্যাক্স নম্বর – 011-23388157 ই-মেল – rti-pmo.applications[at]gov[dot]in |
Q.2: | তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আপিল কর্তৃপক্ষের ঠিকানা বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হোক।
তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় আমার প্রথম আপিল-এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কোন্ আধিকারিকের কাছে আবেদন জানাতে হবে? |
উত্তর | অধিকর্তা (তথ্য জানার অধিকার আইন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সাউথ ব্লক, নতুন দিল্লি – 110011 দূরভাষ – 011-23074072 (অফিস) ফ্যাক্স নম্বর – 011- 23388157/23019545/23016857 ই-মেল – আরটিআই আপিলের জন্য rti[dot]appeal[at]gov[dot]in |
Q.3: | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নাগরিকদের জন্য কি কি সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে?
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাছ থেকে তথ্য জানার জন্য কি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়? |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। https://www.pmindia.gov.in/ -> তথ্যের অধিকার (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে) ->তথ্য সংগ্রহের অধিকার। এছাড়াও, আবেদনকারীদের তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে https://www.pmindia.gov.in-> তথ্যের অধিকার (ড্রপ ডাউন মেনু থেকে)-> তথ্য জানায় আগ্রহীদের (আর.টি.আই.-এর আবেদনকারীরা) জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া নির্দেশিকাগুলি দেখে নেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। |
অন্যান্য তথ্য বিষয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর সকলে জানতে চান | |
Q.1: | অনুগ্রহপূর্বক ……/……/…… তারিখে অনুষ্ঠিত ‘প্রগতি’ সভার আলোচ্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণের কপি দেওয়া হোক।
……… ইস্যুতে ‘প্রগতি’র বৈঠকের গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অনুগ্রহপূর্বক বিস্তারিত জানানো হোক। |
উত্তর | সমস্ত ‘প্রগতি’ সভার সংক্ষিপ্ত লিখিত বিবরণী www.pragati.nic.in. থেকে পাওয়া যাবে। |
Q.2: | মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু ঘোষণা করেছেন এবং প্যাকেজের কথা বলেছেন। এইসব ঘোষণা এবং প্যাকেজগুলি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার অংশ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এগুলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট (link: https://pmindia.gov.in/bn/tag/pmspeechbengali/). থেকে পাওয়া যাবে। |
Q.3: | ……… উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার একটি কপি অনুগ্রহপূর্বক দেওয়া হোক।
……/……/…… তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের একটি কপি দেওয়া হোক। |
উত্তর | প্রধানমন্ত্রীর ভাষণগুলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট (link: https://pmindia.gov.in/bn/tag/pmspeechbengali/). থেকে পাওয়া যাবে। | জনঅভিযোগ বিষয়ে যে প্রশ্নের উত্তর সবাই জানতে চান |
---|