সাউথ ব্লকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডাকবিভাগ এই বিভাগ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানার অধিকার বিষয়ে আবেদনপত্র ও বিধিসম্মত ফিজ গ্রহণ করে থাকে। ২০০৫-এর তথ্য জানার অধিকার আইনে এর সংস্থান রয়েছে। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তথ্য জানার অধিকার সংক্রান্ত একটি বিশেষ বিভাগ খোলা হয়েছে। এই বিভাগ কার্যালয় সংক্রান্ত যে সমস্ত আবেদনপত্র গৃহীত হয় সেগুলি পর্যালোচনা করে দেখে।
২)এর অতিরিক্ত হিসাবে RTI Online Portal-এও তথ্য জানার অধিকার সংক্রান্ত আবেদনপত্র অনলাইনে পাঠানো যেতে পারে।
৩)প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আর টি আই উইং-এই আইনের ধারা অনুসারে বিভিন্ন ধরণের ফিজ নগদে গ্রহণ করে এবং তার রশিদ দিয়ে থাকে। এছাড়াও, ‘সেকশন অফিসার – পি এম ও’র অনুকূলে পোস্টাল অর্ডার/ডিমান্ড ড্রাফ্ট/ব্যাঙ্কার্স চেক-এর মাধ্যমে ফিজ জমা দেওয়া যেতে পারে। অনলাইন আবেদনের জন্য অনলাইনে ফিজ জমা দেওয়া যায়।
৪)এছাড়াও, আর টি আই উইং আবেদনকারীদের আবেদনপত্রের বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে থাকে। আর টি আই উইং-এর বিষয়ে বিস্তারিত নীচে দেওয়া হ’ল :-
ঠিকানা | দ্য আর টি আই উইং প্রাইম মিনিস্টার্স অফিস সাউথ ব্লক নিউ দিল্লি – ১১০ ০১১ |
টেলিফোন নম্বর | ০১১-২৩৩৮২৫৯০ |
কাজের সময় | সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫:৩০ মিনিট পর্যন্ত |
প্রাপ্ত সুবিধাগুলি |
ক) প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের উদ্দেশ্যে জনসাধারণ কর্তৃক ডাকযোগে প্রেরিত আর টি আই-এর আবেদন গ্রহণ করা। খ)২০০৫-এর আর টি আই আইনের উল্লিখিত বিভিন্ন পদ্ধতি ও নগদে আর টি আই-এর জন্য ফিজ গ্রহণ করা। গ)আর টি আই সংক্রান্ত আবেদনের সর্বেশেষ পরিস্থিতি বিষয়ে আবেদনকারীদের অবহিত করা। |
আবেদনের ব্যয়সমূহ | আবেদন করার জন্য ফিজ ১০ টাকা। অতিরিক্ত ফিজ :- ক) এ-৩ সাইজের কাগজের প্রত্যেক পাতার জন্য ২ টাকা করে; খ)বড় কাগজে ফটোকপি করার জন্য প্রকৃত ব্যয়; গ)ডিভিডি অথবা সিডি’র জন্য প্রকৃত ব্যয়; ঘ)রেকর্ড দেখার জন্য প্রথম এক ঘন্টায় কোনও ফিজ দিতে হয় না, পরবর্তী প্রতি ঘন্টার জন্য ৫ টাকা অথবা তার ভগ্নাংশ হারে ফিজ দিতে হয়; ঙ) ৫০ টাকার অতিরিক্ত ডাক ব্যয় হলে তথ্য প্রেরণের জন্য বাকি ব্যয় আবেদনকারীকে বহন করতে হবে। |
ফিজের ক্ষেত্রে ছাড় |
দারিদ্র্য সীমার নীচে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে ফিজ দিতে হবে না। তবে, এর জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে উপযুক্ত সরকারি দপ্তরের কাছ থেকে বিপিএল সংক্রান্ত সার্টিফিকেট দিতে হবে। | আর টি আই উইং |
---|