ইন্টারনেট ব্রাউজারের সুবিধার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর আরটিআই আবেদনের ক্ষেত্রে একটি পৃথক ই-মেল – rti.appeal[at]gov[dot]in–এর ব্যবস্থা করেছে। আপনাদের আরটিআই-এর আবেদন এই ই-মেলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
বিলম্ব পরিহার করতে
বিভিন্ন বিষয়ের ওপর তথ্য জানতে চেয়ে আবেদন জমা পড়ছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। এগুলির অধিকাংশেরই প্রক্রিয়া করা হয় মন্ত্রক অথবা দপ্তর পর্যায়ে। আরটিআই আইন অনুযায়ী এই আবেদনগুলি যথাযথ পদ্ধতিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে।
তথ্যের অধিকার আইন, ২০০৫-এ বলা হয়েছে যে, কোন ব্যক্তির জানতে চাওয়া কোন তথ্য যদি অন্য কোন সরকারি কর্তৃপক্ষের এক্তিয়ারভুক্ত হয় তাহলে তা সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে।
অনুরোধ জানানো হচ্ছে যে কোন দপ্তর বা মন্ত্রকের অধীনস্ত কোন বিষয় সম্পর্কে তথ্য জানতে চেয়ে আবেদন সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের সরকারি তথ্য আধিকারিকের কাছে পাঠানোর জন্য। কারণ তাতে তথ্য জানার আবেদনগুলির উত্তর সঠিক সময়ে দেওয়া সম্ভব হয়।
ফি
তথ্যের অধিকার আইন, ২০০৫ অনুসারে তথ্য জানতে চেয়ে আবেদন পাঠানোর সঙ্গে ১০ টাকার ফি জমা দিতে হবে নিচের যে কোন একটি উপায়ে :-
প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে ক্যাশিয়ারের কাছে ব্যক্তিগতভাবে টাকা জমা দিয়ে।
বা, ১০ টাকার ডিমান্ড ড্রাফ্ট/ব্যাঙ্কার্স চেক (আবেদন ফি) মারফৎ। ড্রাফ্টি বানাতে হবে “সেকশন অফিসার, প্রাইম মিনিস্টার্স অফিস” এই নামে। নয়াদিল্লিতে এই ড্রাফ্ট ভাঙানো যাবে বলে তা উল্লেখ করতে হবে।
বা, ১০ টাকার পোস্টাল অর্ডারে পাঠালে তাতে “সেকশন অফিসার, প্রাইম মিনিস্টার্স অফিস” এই নাম উল্লেখ করতে হবে।
কিংবা
আবেদনকারী দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী ব্যক্তি হলে ফি মকুবের কারণ হিসেবে বৈধ প্রমাণ দাখিল করতে হবে।