১) অগ্রসক্রিয় প্রকাশ: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় স্বতঃপ্রনোদিত প্রকাশের জন্য ২০০৫ এর তথ্যের অধিকারআইনের ৪ (১) (খ) ধারার বিধিগুলি যথাযথ মেনেছে এবং এ সংক্রান্ত তাব ৎ তথ্য কার্যালয়েরওয়েবসাইটে দিয়েছে। তা দেখার জন্য এখানে ক্লিক করতে হবে। বছরে নিদেনপক্ষে একবার এসবতথ্য হালফিল করা হয়। কিছু ধরনের তথ্য হালফিল করা দরকার মাফিক।
২) বিশেষ ব্যক্তি বা ব্যক্তিশ্রেণির উপর প্রভাবকারী সিদ্ধান্তেরজন্য কারণ জানানো: লোকজনের উপর প্রভাবকারী গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক / দপ্তরের আওতাধীন। মন্ত্রক বাদপ্তরগুলির মত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কিন্তু বিশেষ ব্যক্তি বা ব্যক্তিশ্রেণীকেপ্রভাবিত করতে পারে এহেন কোন প্রশাসনিক বা আধা-বিচারবিহিত সিদ্ধান্ত সচরাচর নেয়না।
৩) তথ্যাদি জানানোর ব্যাপক বন্দোবস্ত: জনসাধারণ তথ্য জানানোর জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এসব তথ্যের মধ্যে পড়ে:
ক) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ
খ) প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
গ) সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশন: টুইট ও ফেসবুক
ঘ) মন কি বাত
ঙ) সাম্প্রতিক সংবাদ
চ) সরকারের সাফল্য ও মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত
ছ) ভারতকে রূপান্তরিত করা
৪) বিভিন্ন ভাষায় তথ্য মেলা: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট ১১টি ভাষায় লেখা।
৫) জনসাধারণের উপর প্রভাবকারী নীতি প্রণয়ন বা সিদ্ধান্তঘোষণাকালে প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি: এহেন নীতি বা সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক / দপ্তরের আওতায় পড়ে।