নয়াদিল্লি, ১৭ আগস্ট, ২০২১
নমস্কার!
এই অনুষ্ঠানে আমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন আমাদের কেন্দ্রীয় সরকারের ক্রীড়ামন্ত্রী শ্রী অনুরাগ ঠাকুরজি, সমস্ত খেলোয়াড় বন্ধুরা, সমস্ত কোচেরা আর বিশেষভাবে উপস্থিত অভিভাবক; আপনাদের মা-বাবারা। আপনাদের সঙ্গে কথা বলে আমার বিশ্বাস বেড়ে গেছে যে এবার প্যারালিম্পিক গেমসেও ভারত নতুন ইতিহাস রচনা করতে চলেছে। আমি দেশের সমস্ত খেলোয়াড়দের আর সকল কোচদের অসাধারণ সাফল্যের আকাঙ্ক্ষায়, দেশকে জয় এনে দেওয়ার আকাঙ্ক্ষায় অনেক অনেক শুভকামনা জানাই।
বন্ধুগণ,
আপনাদের আত্মবল, কিছু অর্জন করে দেখানোর অদম্য ইচ্ছাশক্তি আমি অনুভব করছি। আপনাদের সকলের পরিশ্রমের পরিণাম হল আজ প্যারালিম্পিক্সে সবচাইতে বেশি সংখ্যক ভারতের অ্যাথলিট যাচ্ছেন। আপনারা বলছিলেন যে করোনা মহামারী আপনাদের প্রতিকূলতা অবশ্যই বাড়িয়েছে, কিন্তু আপনারা কখনও নিজেদের অভ্যাসে বিরতি দেননি। আপনারা সেইসব প্রতিকূলতার মোকাবিলা করতে যা যা প্রয়োজন তাই করেছেন। আপনারা নিজেদের মনোবলকে কখনও দুর্বল হতে দেননি, অনুশীলনকে কখনও থামতে দেননি, আর এটাই তো প্রকৃত খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব যে প্রত্যেক পরিস্থিতিতে এই মনোভাব আমাদের শেখায় যে হ্যাঁ, আমরা এ কাজ করবই, আমরা এটা করতে পারি আর আপনারা সবাই আগেও এটা করে দেখিয়েছেন, প্রত্যেকেই করে দেখিয়েছেন!
বন্ধুগণ,
আপনারা এই পর্যায়ে পৌঁছেছেন, কারণ, আপনারা প্রকৃত চ্যাম্পিয়ন। জীবনের ক্রীড়া ময়দানে আপনারা অনেক সঙ্কটকে হারিয়েছেন। জীবনের খেলায় ইতিমধ্যেই আপনারা জিতে গেছেন। আপনারা চ্যাম্পিয়ন। একজন খেলোয়াড়রূপে আপনাদের জন্য আপনাদের জয়, আপনাদের পদক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আমি বারবার বলছি যে নতুন চিন্তা নিয়ে নতুন ভারত আজ তার খেলোয়াড়দের ওপর পদকের জন্য কোনও চাপ সৃষ্টি করে না। আপনারা শুধু নিজেদের ১০০ শতাংশ দেবেন। সম্পূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে, কোনও মানসিক বোঝা না রেখে। সামনে যত শক্তিশালী খেলোয়াড়রাই থাকুন না কেন তার চিন্তা না করে, কেবল শুধু একটা কথাই মনে রাখবেন – প্যারালিম্পিকের ময়দানে আপনাদের পরিশ্রম করতে হবে! আমি যখন নতুন নতুন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলাম, তখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গে, বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের সঙ্গে দেখা হতে শুরু করে। তখন তাঁরা তো উচ্চতায় আমার থেকে অনেক বেশি। সেসব দেশের পরাক্রমও অনেক বেশি। আর আমার প্রেক্ষিত তো আপনাদের মতোই ছিল। দেশের অনেক মানুষও আশঙ্কায় ছিলেন যে মোদীজি বিশ্ব সম্পর্কে কিছুই জানেন না, প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেছেন, এখন কী করবেন! কিন্তু আমি যখন বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে হাত মেলাতাম, তখন আমি কখনও এটা ভাবিনি যে আমি নরেন্দ্র মোদী হাত মেলাচ্ছি। আমি এটাই ভাবতাম যে ১০০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যাসম্পন্ন দেশ হাত মেলাচ্ছে। আমার পেছনে ১০০ কোটিরও বেশি দেশবাসী রয়েছে। এই মনোভাব ছিল বলেই কখনও আমার আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি হয়নি। আমি দেখতে পাচ্ছি, আপনাদের মধ্যেও জীবনকে জয় করার আত্মবিশ্বাস আছে, আর এই খেলায় জেতা তো আপনাদের জন্য সামান্য ব্যাপার। পদক তো পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজে নিজেই আসবে। আপনারা দেখেছেন, অলিম্পিকে আমাদের কিছু খেলোয়াড় জিতেছেন, আবার অনেকে জিততে পারেননি। কিন্তু দেশ সকলের পেছনে মজবুত হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। সকলের জন্য উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছিল।
বন্ধুগণ,
একজন খেলোয়াড় হিসেবে আপনারা প্রত্যেকে এটা খুব ভালোভাবেই জানেন যে মাঠে যতটা শারীরিক শক্তির প্রয়োজন হয়, ততটাই প্রয়োজন মানসিক শক্তিরও। বিশেষ করে আপনারা এমন সব পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এগিয়ে এসেছেন, যেখানে মানসিক শক্তি দিয়েই এত কিছু করতে পেরেছেন। সেজন্য আজ দেশ নিজেদের খেলোয়াড়দের জন্য এত সব কথা মনে রাখছে। আমরা ক্রমাগত খেলোয়াড়দের জন্য ক্রীড়া মনস্তত্ত্ব নিয়ে কর্মশালা আর সেমিনারের আয়োজন করেছি। আমাদের অধিকাংশ খেলোয়াড় ছোট ছোট শহর ও জনপদ থেকে উঠে আসেন। সেজন্য এক্সপোজারের ঘাটতিও তাঁদের জন্য একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন জায়গা, নতুন মানুষজন, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি, অনেক সময় এই সমস্ত সমস্যাই আমাদের মনোবলকে দুর্বল করে দেয়। সেজন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে এই এক্সপোজারের ঘাটতি দূর করার লক্ষ্যেও আমাদের খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমি আশা করি, টোকিও প্যারালিম্পিক্সকে মাথায় রেখে যে তিনটি সেশনে আপনারা যোগদান করেছেন, সেগুলি থেকে আপনারা অনেকটাই লাভবান হয়েছেন!
বন্ধুগণ,
আমাদের ছোট ছোট গ্রামগুলিতে, দূরদুরান্তের এলাকাগুলিতে কত যে অসাধারণ প্রতিভা রয়েছে, কত যে আত্মবিশ্বাস রয়েছে; আজকে আপনাদের সবাইকে দেখে বলতে পারি যে আমার সামনে আপনারা প্রত্যেকেই তার প্রত্যক্ষ প্রমাণ। অনেকবার হয়তো আপনাদেরও মনে হয়েছে, যেসব সরঞ্জাম ও ব্যবস্থাপনার সুবিধা আপনারা পেয়েছেন, তা না পেলে হয়তো আপনাদের স্বপ্ন অধরাই থেকে যেত। এই চিন্তাটা আমাদের দেশের অবশিষ্ট লক্ষ লক্ষ যুব প্রতিভাকে নিয়ে করতে হবে। এরকম অসংখ্য যুবক-যুবতী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কত না পদক জেতার যোগ্যতা রয়েছে। আজ দেশ তাঁদের কাছে নিজেই পৌঁছনোর চেষ্টা করছে। গ্রামীণ এলাকাগুলির দিকে বিশেষ লক্ষ্য দেওয়া হয়েছে। আজ দেশের ২৫০টিরও বেশি জেলায় ৩৬০টি ‘খেলো ইন্ডিয়া সেন্টার’ গড়ে তোলা হয়েছে। যাতে স্থানীয় স্তরের প্রতিভা চিহ্নিত করা যায়, তারা যেন সুবিধা পায়। আগামীদিনে এই সেন্টারগুলির সংখ্যা বাড়িয়ে ১ হাজার করে দেওয়া হবে। এভাবে আমাদের খেলোয়াড়দের সামনে আরেকটি সমস্যা আসে, যথাযথ সরঞ্জাম ও ব্যবস্থাপনার। আপনারা যখন খেলতে যান তখন ভালো মাঠ, ভালো সরঞ্জাম পান না। খেলোয়াড়দের মনোবলের ওপর এরও প্রভাব পড়ে। তাঁরা তখন নিজেদের অন্যান্য দেশের খেলোয়াড়দের তুলনায় দুর্বল ভাবতে শুরু করেন। কিন্তু আজ দেশে ক্রীড়া পরিকাঠামো দ্রুতগতিতে বিস্তার লাভ করছে। দেশ খোলা মনে তার প্রতিটি খেলোয়াড়কে সম্পূর্ণ সাহায্য করছে। ‘টার্গেট অলিম্পিক পোডিয়াম স্কিম’-এর মাধ্যমেও দেশের খেলোয়াড়দের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তার পরিণাম আজ আমাদের সামনে দেখতে পাচ্ছি।
বন্ধুগণ,
খেলায় যদি দেশ বিশ্বের শীর্ষে পৌঁছতে চায়, তাহলে আমাদের সেই পুরনো ভয় মন থেকে বের করে ঝেড়ে ফেলতে হবে যা আমাদের পুরনো প্রজন্মের মনে চেপে বসে গিয়েছিল। কোনও শিশুর যদি খেলা বেশি ভালো লাগে, তাহলে বাড়ির সবার চিন্তা হয়ে যেত যে ভবিষ্যতে সে কী করবে! কারণ দু-একটি খেলা ছেড়ে ক্রীড়া আমাদের জন্য সাফল্য বা পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়নি। এই মানসিকতাকে, এই নিরাপত্তাহীনতার ভাবনাকে ভেঙে বেরিয়ে আসা আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
বন্ধুগণ,
ভারতে ক্রীড়া সংস্কৃতিকে বিকশিত করতে আমাদের নিজেদের আচার-ব্যবহারে ক্রমাগত সংস্কার আনতে হবে। আজ আন্তর্জাতিক ক্রীড়ার পাশাপাশি ঐতিহ্যগত ভারতীয় খেলাগুলিকেও নতুন পরিচিতি দেওয়া হচ্ছে। নবীন প্রজন্মকে সুযোগ করে দিতে, পেশাদার পরিবেশ গড়ে তুলতে মণিপুরের ইম্ফলে দেশের প্রথম ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ও খোলা হয়েছে। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতেও পড়াশোনার পাশাপাশি ক্রীড়াকে সমান অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। আজ দেশের সরকার নিজে এগিয়ে ‘খেলো ইন্ডিয়া অভিযান’ পরিচালনা করছে।
বন্ধুগণ,
আপনারা যে খেলার সঙ্গেই যুক্ত থাকুন না কেন, ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর ভাবনাকেই শক্তিশালী করছেন। আপনারা যে রাজ্যের যে এলাকা থেকেই উঠে আসুন না কেন, যে ভাষাতেই কথা বলুন না কেন, এসব কিছুর ওপরে আজ আপনারা টিম ইন্ডিয়ার অংশীদার। এই মনোভাব আমাদের সমাজের প্রত্যেক ক্ষেত্রেই হওয়া উচিৎ, প্রত্যেক স্তরে পরিলক্ষিত হওয়া উচিৎ। সামাজিক সাম্যের এই অভিযানে আত্মনির্ভর ভারতে আমাদের দিব্যাঙ্গ ভাই-বোনেরাও দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। আপনারা এটা প্রমাণ করেছেন যে শারীরিক প্রতিকূলতায় জীবনকে থেমে যেতে দেওয়া চলবে না। সেজন্য আপনারা সবাই প্রত্যেকের জন্য, দেশবাসীর জন্য বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের জন্য অনেক বড় প্রেরণা।
বন্ধুগণ,
আগে দিব্যাঙ্গজনদের নানা পরিষেবা প্রদানকে ‘ওয়েলফেয়ার’ বলে মনে করা হত। কিন্তু আজ দেশ এটাকে নিজের দায়িত্ব মনে করে কাজ করছে। সেজন্য দেশের সংসদে ‘দ্য রাইটস ফর পার্সনস উইথ ডিজেবিলিটিজ অ্যাক্ট’-এর মতো আইন প্রণীত হয়েছে, যা দিব্যাঙ্গজনদের অধিকারগুলিকে আইনি নিরাপত্তা দিয়েছে। ‘সুগম ভারত অভিযান’ এর আরেকটি বড় উদাহরণ। আজ শত শত সরকারি ভবনে, শত শত রেল স্টেশনে, হাজার হাজার ট্রেন কোচে, কয়েক ডজন অন্তর্দেশীয় বিমানবন্দরের পরিকাঠামোকে দিব্যাঙ্গজনদের জন্য ইতিমধ্যেই সুগম করে তোলা হয়েছে। ইন্ডিয়ান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ-এর স্ট্যান্ডার্ড ডিকশনারি প্রণয়নের কাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। এনসিইআরটি-র বইগুলিকেও সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে তর্জমা করা হচ্ছে। এ ধরনের প্রচেষ্টার মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের জীবন পরিবর্তিত হচ্ছে। অসংখ্য প্রতিভা দেশের জন্য কোনও কিছু করার আস্থা ও ভরসা পাচ্ছেন।
বন্ধুগণ,
দেশ যখন চেষ্টা করে, তখন তার সোনালী পরিণামও দ্রুতগতিতে পাওয়া যায়। সেজন্য আমরা বড় ভাবা এবং নতুন করার প্রেরণাও এখান থেকেই পাই। আমাদের একটি সাফল্য আমাদের আরও বেশি কিছু লক্ষ্যসাধনের জন্য পথ পরিষ্কার করে দেয়। সেজন্য যখন আপনারা দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা নিয়ে টোকিও-তে নিজেদের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রদর্শন করবেন, তখন শুধুই পদক জিতবেন না, ভারতের সঙ্কল্পকেও আপনারা অনেক দূর পর্যন্ত নিয়ে যাবেন, তাকে একটি নতুন প্রাণশক্তি জোগাবেন, তাকে অনেক সামনে এগিয়ে দেবেন। আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস, আপনাদের এই সাহস, আপনাদের এই উদ্দীপনা টোকিও-তে নতুন নতুন রেকর্ড তৈরি করবে। এই বিশ্বাস নিয়ে আপনাদের সবাইকে আরেকবার অনেক অনেক শুভকামনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ!
CG/SB/DM/
Interacting with India’s #Paralympics contingent. Watch. https://t.co/mklGOscTTJ
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
आपका आत्मबल, कुछ हासिल करके दिखाने की आपकी इच्छाशक्ति असीम है।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
आप सभी के परिश्रम का ही परिणाम है कि आज पैरालम्पिक्स में सबसे बड़ी संख्या में भारत के athletes जा रहे हैं: PM @narendramodi
एक खिलाड़ी के तौर पर आप ये बखूबी जानते हैं कि, मैदान में जितनी फ़िज़िकल स्ट्रेंथ की जरूरत होती है उतनी ही मेंटल स्ट्रेंथ भी मायने रखती है।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
आप लोग तो विशेष रूप से ऐसी परिस्थितियों से निकलकर आगे बढ़े हैं जहां मेंटल स्ट्रेंथ से ही इतना कुछ मुमकिन हुआ है: PM @narendramodi
हमारे छोटे छोटे गाँवों में, दूर-सुदूर क्षेत्रों में कितनी अद्भुत प्रतिभा भरी हुई है, आप इसका प्रत्यक्ष प्रमाण हैं।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
कई बार आपको लगता होगा कि आपको जो संसाधन सुविधा मिली, ये न मिली होती तो आपके सपनों का क्या होता?
यही चिंता हमें देश के दूसरे लाखों युवाओं के बारे में भी करनी है: PM
ऐसे कितने ही युवा हैं जिनके भीतर कितने ही मेडल लाने की योग्यता है।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
आज देश उन तक खुद पहुँचने की कोशिश कर रहा है, ग्रामीण क्षेत्रों में विशेष ध्यान दिया जा रहा है: PM @narendramodi
भारत में स्पोर्ट्स कल्चर को विकसित करने के लिए हमें अपने तौर-तरीकों को लगातार सुधारते रहना होगा।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
आज अंतर्राष्ट्रीय खेलों के साथ साथ पारंपरिक भारतीय खेलों को भी नई पहचान दी जा रही है: PM @narendramodi
आप किसी भी स्पोर्ट्स से जुड़े हों, एक भारत-श्रेष्ठ भारत की भावना को भी मजबूत करते हैं।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
आप किस राज्य से हैं, किस क्षेत्र से हैं, कौन सी भाषा बोलते हैं, इन सबसे ऊपर आप आज ‘टीम इंडिया’ हैं।
ये स्पिरिट हमारे समाज के हर क्षेत्र में होनी चाहिए, हर स्तर पर दिखनी चाहिए: PM
पहले दिव्यांगजनों के लिए सुविधा देने को वेलफेयर समझा जाता था।
— PMO India (@PMOIndia) August 17, 2021
लेकिन आज देश इसे अपना दायित्व मानकर काम कर रहा है।
इसलिए, देश की संसद ने ‘The Rights for Persons with Disabilities Act, जैसा कानून बनाया, दिव्यांगजनों के अधिकारों को कानूनी सुरक्षा दी: PM @narendramodi
आज पैरालम्पिक्स में सबसे बड़ी संख्या में भारत के Athletes जा रहे हैं।
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
आपको बस अपना शत-प्रतिशत देना है, पूरी लगन के साथ मैदान पर अपनी मेहनत करनी है। मेडल तो मेहनत से अपने आप आ जाएंगे।
नई सोच का भारत अपने खिलाड़ियों पर मेडल का दबाव नहीं बनाता है। pic.twitter.com/kSpJhf4mGn
आज देश में स्पोर्ट्स से जुड़े इन्फ्रास्ट्रक्चर का भी विस्तार किया जा रहा है। देश खुले मन से अपने हर एक खिलाड़ी की पूरी मदद कर रहा है।
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
‘टार्गेट ओलम्पिक पोडियम स्कीम’ के जरिए भी देश ने खिलाड़ियों को जरूरी व्यवस्थाएं दीं, लक्ष्य निर्धारित किए। उसका परिणाम आज हमारे सामने है। pic.twitter.com/6XiCpGBqKk
खेलों में अगर देश को शीर्ष तक पहुंचना है तो हमें उस डर को मन से निकालना होगा, जो पुरानी पीढ़ी के मन में बैठ गया था।
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
भारत में स्पोर्ट्स कल्चर को विकसित करने के लिए हमें अपने तौर-तरीकों को लगातार सुधारते रहना होगा। pic.twitter.com/4P0B8N72Bl
खिलाड़ी की पहचान होती है कि वो हार से भी सीखता है। उत्तर प्रदेश के मुजफ्फरनगर की पैरा तीरंदाज ज्योति जी इसका प्रत्यक्ष उदाहरण हैं। वे टोक्यो पैरालम्पिक में पदक जीतकर देश का नाम रोशन करना चाहती हैं। pic.twitter.com/JQJH8B9kHk
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
जम्मू-कश्मीर के पैरा तीरंदाज राकेश कुमार जी ने 25 वर्ष की उम्र में हुए एक बड़े हादसे के बाद भी हौसला नहीं खोया और जीवन की बाधाओं को ही अपनी सफलता का मार्ग बना लिया। pic.twitter.com/1ujy7TQRKM
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
सोमन जी इस बात के उदाहरण हैं कि जब जीवन में एक संकट आता है, तो दूसरा दरवाजा भी खुल जाता है। कभी सेना की बॉक्सिंग टीम के सदस्य रहे सोमन जी टोक्यो पैरालम्पिक की गोला फेंक स्पर्धा में भारत का प्रतिनिधित्व करने को लेकर बेहद उत्साहित हैं। pic.twitter.com/bsw8vuZByz
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
जालंधर, पंजाब की पैरा बैडमिंटन खिलाड़ी पलक कोहली जी की उम्र बहुत छोटी है, लेकिन उनके संकल्प बहुत बड़े हैं। उन्होंने बताया कि कैसे उनकी Disability आज Super Ability बन गई है।@palakkohli2002 pic.twitter.com/OkGHiq8BF1
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
अनुभवी पैरा बैडमिंटन खिलाड़ी पारुल परमार जी एक बड़ा लक्ष्य लेकर टोक्यो पैरालम्पिक में हिस्सा लेने जा रही हैं। उनके पिता के संदेश उनकी सबसे बड़ी ताकत हैं। pic.twitter.com/TRQdmJWxrC
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
मध्य प्रदेश की प्राची यादव पैरालम्पिक की कैनोइंग स्पर्धा में भारत का प्रतिनिधित्व करने वाली पहली महिला खिलाड़ी बन गई हैं। जिस प्रकार उनके पिता ने उनका हौसला बढ़ाया, वो हर मां-बाप के लिए एक मिसाल है। pic.twitter.com/E64cZydb6Z
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
पश्चिम बंगाल की पैरा पावर लिफ्टर सकीना खातून जी इस बात का जीवंत उदाहरण हैं कि अगर इच्छाशक्ति हो तो कोई भी सपना पूरा किया जा सकता है। वे गांवों की बेटियों के लिए एक प्रेरणास्रोत हैं। pic.twitter.com/o4FiAPnTuL
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
हरियाणा के पैरा शूटर सिंहराज जी ने यह साबित कर दिया है कि यदि समर्पण और परिश्रम हो तो लक्ष्य को हासिल करने में उम्र बाधा नहीं बन सकती है। pic.twitter.com/SH5TuEPSoT
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
राजस्थान के पैरा एथलीट @DevJhajharia जी का दमखम देखने लायक है। दो पैरालम्पिक में जैवलिन थ्रो में गोल्ड मेडल जीतने के बाद वे टोक्यो में भी स्वर्णिम सफलता हासिल करने के लिए तैयार हैं। https://t.co/ypvhykrjOa
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021
The talented Mariyappan Thangavelu is an inspiration for budding athletes. Happy to have interacted with him earlier today. pic.twitter.com/kKsdIkSRlt
— Narendra Modi (@narendramodi) August 17, 2021