Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর “পরীক্ষা পে চর্চা ৩.০” অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময়


প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির তালকাটোরা স্টেডিয়ামে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানের তৃতীয় সংস্করণে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ৫০ জন ভিন্নভাবে সক্ষম ছাত্রছাত্রী এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। ৯০ মিনিট ধরে চলা এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরামর্শ দেন। এ বছরও দেশের নানা প্রান্ত এবং বিদেশে বসবাসরত ভারতীয় ছাত্রছাত্রীরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী সকল ছাত্রছাত্রীকে নতুন বছর এবং নতুন দশকের শুভেচ্ছা জানান। এই দশকের গুরুত্বের বিষয়ে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, দেশে যেসব ছাত্রছাত্রী তাদের স্কুলের শিক্ষা জীবনের অন্তিম বছরে পৌঁছেছে, নতুন দশকের আশা-আকাঙ্ক্ষা তাদের ওপরই নির্ভরশীল।

তিনি বলেন, “যেসব ছেলেমেয়েরা দশম, একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে পাঠরত, এই দশকে তারাই দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে, নতুন আশা পূরণে এই নতুন প্রজন্মের ওপরই সমস্ত কিছু নির্ভর করবে।”

এই মতবিনিময় অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কর্মসূচি যোগ দেন কিন্তু যে অনুষ্ঠানটিতে যোগ দিতে তিনি সবথেকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন সেটি হল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাকে অসংখ্য অনুষ্ঠানে যোগদান করতে হয়। ঐসব অনুষ্ঠানে মতবিনিময় করে অনেক তথ্য জানা যায়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হয়। কিন্তু কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন কোন অনুষ্ঠানটি আমার মন কেড়ে নিয়েছে, আমি অবশ্যই বলব সেটি হল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’। আমি হ্যাকাথনগুলিতে যোগ দিতেও ভালোবাসি কারণ ঐ অনুষ্ঠানগুলি ভারতের যুব সম্প্রদায়ের ক্ষমতা এবং মেধা প্রদর্শন করে।”

মন খারাপ করা এবং ভালো লাগা-খারাপ লাগার পরিস্থিতি মোকাবিলা করা

একজন ছাত্র জানতে চায় পড়াশোনা করার ইচ্ছা চলে গেলে কি করতে হবে? প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেশিরভাগ সময়েই বাইরের নানা কারণে ছাত্রছাত্রীরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলে। তারা তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতাগুলিকে বেশি গুরুত্ব দেয়।

প্রধানমন্ত্রী উৎসাহ হারিয়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করতে এবং কি করে এই পরিস্থিতিকে সামাল দেওয়া যায় তা নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ভাবনাচিন্তা করতে বলেন। এই প্রসঙ্গে তিনি সাম্প্রতিক চন্দ্রযানের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) সফরের বিষয়টি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, “উৎসাহ তৈরি হওয়া, উৎসাহ হারিয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ বিষয়। প্রত্যেকেই এই ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। এই প্রসঙ্গে আমি চন্দ্রযানের সময় আমার ইসরো সফরের বিষয়টি কখনই ভুলবো না। আমাদের কঠোর পরিশ্রমী বিজ্ঞানীদের সঙ্গে আমি অনেকটা সময় কাটিয়েছিলাম।

ব্যর্থতাকে আমরা পিছু হঠা অথবা কোন সমস্যায় আটকে যাওয়া হিসেবে বিবেচনা করব না। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে উৎসাহকে উদ্দীপিত করতে হবে। সাময়িক কোন ব্যর্থতার অর্থ এই নয় যে আমরা জীবনে সাফল্য পাব না। আসলে ব্যর্থতার অর্থ এটা হতেই পারে এর মাধ্যমে সেরা জিনিসটি আমাদের কাছে আসবে। উজ্জ্বল ভবিষ্যতের লক্ষ্যে আমরা আমাদের হতোদ্যম পরিস্থিতিকে এগিয়ে চলার পাথেয় করতে পারি।”

প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে ২০০১ সালে ভারত এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে একটি ক্রিকেট ম্যাচে হেরে যাওয়ার মুহূর্তেও রাহুল দ্রাবিড় এবং ভিভিএস লক্ষ্মণ কিভাবে দেশের জন্য জয় ছিনিয়ে এসেছিলেন, সেই প্রসঙ্গটি উল্লেখ করেন।

ভারতীয় বোলার অনিল কুম্বলে কিভাবে আহত অবস্থায়ও দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছিলেন, তিনি সেই প্রসঙ্গটিও উল্লেখ করেন।

“একেই বলে গঠনমূলক মানসিকতার ক্ষমতা।”

পড়াশোনা এবং লেখাপড়ার বহির্ভূত অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মধ্যে সমতা বিধান

পড়াশোনা এবং লেখাপড়ার বাইরে অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মধ্যে কিভাবে সমতা বিধান করা যায়, এ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একজন ছাত্রের জীবনে পড়াশোনা ছাড়াও অন্যান্য কর্মকাণ্ডগুলির গুরুত্ব লঘু করে দেখা ঠিক নয়।

তিনি বলেন, “একজন পড়ুয়ার পড়াশোনা ছাড়া অন্যান্য কর্মকাণ্ডগুলি তাকে যন্ত্রমানবে পরিণত করে না।”

তিনি আরও বলেন, পড়াশোনা এবং লেখাপড়া বহির্ভূত অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মধ্যে সমতা বিধানের মধ্য দিয়ে একজন পড়ুয়া তার সময়কে আরও ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ প্রচুর সুযোগ রয়েছে এবং আমি আশা করব তরুণ প্রজন্ম এই সুযোগগুলিকে কাজে লাগাবেন এবং তাঁদের হবি অথবা পছন্দের কর্মকাণ্ডগুলিকে যথাযথভাবে লালন-পালন করবেন।”

তবে, তিনি অভিভাবকদের সতর্ক করে দেন তাঁরা যেন ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার বাইরে অন্যান্য বিষয়গুলির জন্য তাদের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি না করেন।

“কোন ক্ষেত্রে একটি বাচ্চার উৎসাহ দেখা দিলে সেটি যখন তার মা-বাবার কাছে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় তখন সেই বিষয়টি তার পক্ষে ভালো হয় না কারণ, লেখাপড়ার বাইরের জিনিসগুলি নিয়ে বেশি আলোচনা হওয়া উচিৎ নয়। প্রতিটি শিশুকে তার যা ভালো লাগে সেটিই করতে দেওয়া উচিৎ।”

পরীক্ষায় নম্বর পাওয়াই কি সব :

প্রধানমন্ত্রীকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয় কিভাবে পরীক্ষা নম্বর পাওয়া যায় এবং নম্বর পাওয়ার বিষয়টি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তার জবাবে তিনি বলেন, “আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফলের মাধ্যমেই আমাদের সাফল্য অর্জিত হয়। আমরা পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে সবসময় মনোনিবেশ করি এবং আমাদের মা-বাবারাও এই বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দেন।”

তিনি বলেন, আজকের দিনে অনেক সুযোগ রয়েছে, পরীক্ষার সাফল্য এবং ব্যর্থতাই যে শেষ কথা নয়, ছাত্রছাত্রীদের সেটি ভাবতে হবে।

“পরীক্ষার নম্বরই শেষ কথা নয়। একইভাবে, পরীক্ষাই আমাদের জীবনের মাপকাঠি নির্ধারণের একমাত্র মানদণ্ড নয়। এটি হল আমাদের জীবনের একটি ধাপ, গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। আমার অভিভাবকদের কাছে অনুরোধ থাকবে, তাঁরা যেন এটা কখনই না বলেন যে পরীক্ষাই হল সব। যদি সাফল্য না পান তাহলে এমন কিছু করবেন না যাতে মনে হয় যে আপনি সবকিছুই হারিয়ে ফেললেন। আপনি যে কোন বিষয় বাছাই করতে পারেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর সুযোগ রয়েছে।”

তিনি বলেন, পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু পরীক্ষাই জীবন নয়। আপনাদের এই চিন্তাভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

শিক্ষায় প্রযুক্তির গুরুত্ব

শিক্ষায় প্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের সর্বশেষ প্রযুক্তির বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকতে বলেন। একইসঙ্গে, প্রযুক্তির অপব্যবহারের বিষয়েও সতর্ক থাকার তিনি পরামর্শ দেন।

“প্রযুক্তি ভীতি ভালো জিনিস নয়। প্রযুক্তি হল আমাদের বন্ধু। প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা থাকলেই যথেষ্ট নয়, তার প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রযুক্তি অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু, আমরা যদি একে অপব্যবহার করি তাহলে আমাদের মূল্যবান সময় এবং সম্পদ নষ্ট হবে।”

অধিকার বনাম দায়িত্ব

ছাত্রছাত্রীদের অধিকার, নাগরিকদের তাঁদের দায়িত্ব-কর্তব্যগুলি সম্পর্কে কিভাবে অবগত করতে হবে, এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকেরই দায়িত্বের সঙ্গে তাঁর অধিকার জড়িয়ে রয়েছে।

একজন শিক্ষকের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, যদি একজন শিক্ষক তাঁর দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে তিনি ছাত্রছাত্রীদের অধিকারগুলিও পূরণ করবেন।

এই প্রসঙ্গে জাতির জনকের মতামত উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, “মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, মৌলিক অধিকার বলে কিছু হয় না, মৌলিক দায়িত্বই মূল কথা।

আজ আমি স্বাধীনতার শতবর্ষ – ২০৪৭ সালে ভারতের উন্নয়নে যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে, আমি সেইসব ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছি। আমি আশা করব, আমাদের সংবিধান বর্ণিত কিছু মৌলিক দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে এই প্রজন্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।”

অভিভাবক এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রত্যাশা পূরণের চাপ কিভাবে সামলানো যায় ?

ছাত্রছাত্রীরা কিভাবে অভিভাবক এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রত্যাশা পূরণের চাপ সামলাবে সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মা-বাবাদের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা যেন ছাত্রছাত্রীদের ওপর চাপ না দেন, তাদেরকে বোঝান।

“শিশুদের বোঝাতে হবে, তাদেরকে চাপ দেওয়া উচিৎ নয়। তাদের মধ্যেকার ক্ষমতাকে কাজে লাগানোর জন্য শিশুদের অনুপ্রাণিত করতে হবে।”

পড়াশোনার ভালো সময় এবং পরীক্ষার সময় কিছু মনে না পড়া ও বোর্ডের পরীক্ষার ভয়

পড়াশোনার সবথেকে ভালো সময় কখন সেই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পড়াশোনা করার পাশাপাশি প্রচুর বিশ্রাম নেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, “আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়ার ঠিক পরে যেরকম পরিস্থিতি থাকে, খুব সকালে আমাদের মন সেই রকম তরতাজা থাকে। প্রত্যেকের সেই রুটিনটিই মেনে চলা উচিৎ যা তার কাছে সুবিধাজনক।”

পরীক্ষা চলার সময় হঠাৎ করে সবকিছু ভুলে যাওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের বলেন, পরীক্ষার প্রস্তুতি খুব ভালোভাবে নেওয়া উচিৎ।

“আমি ছাত্রছাত্রীদেরকে বলব তারা তাদের প্রস্তুতির বিষয়ে যেন খুব প্রত্যয়ী হয়। পরীক্ষার হলে কোন চাপ নিয়ে ঢুকবে না। অন্যরা কি করছে তা নিয়ে ভাববে না। নিজের প্রতি আস্থা রাখো। তুমি যেমনভাবে প্রস্তুত হয়েছো, সেই কথাই ভাবো।”

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

ভবিষ্যতে ছাত্রছাত্রীরা কি করবে, কি নিয়ে পড়াশোনা করবে সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী তাদের বলেন, দেশ এবং দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে অন্তর থেকে কাজ করতে হবে।

“ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, প্রত্যেককেই কিছু দায়িত্ব নিতে হয়। আমরা যখন আমাদের দায়িত্ব পালন করি তখন দেশের প্রতিও আমাদের কিছু অবদান থাকে।”

প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা, ২০২০’ মতবিনিময় কর্মসূচির তৃতীয় সংস্করণের জন্য অনলাইনে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য ‘ছোট রচনা’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। www.mygov.in ওয়েবসাইটের মাধ্যেম ডিসেম্বরের ২ থেকে ২৩ তারিখ আগ্রহী ছাত্রছাত্রীরা তাদের নাম নথিভুক্ত করে। ৩ লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রী নাম নথিভুক্ত করার পর, তাদের মধ্যে ২ লক্ষ ৬০ হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী ঐ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। ১ লক্ষ ৩ হাজার ছাত্রছাত্রী প্রতিযোগিতার শেষ পর্যায়ে ছিলেন। বিজয়ীদের মধ্যে কয়েকজন বাছাই করা ছাত্রছাত্রী ‘পরীক্ষা পে চর্চা, ২০২০’-তে যোগ দান করে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময় করে।

সিবিএসই এবং কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠনগুলির ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ের ওপর অঙ্কন এবং পোস্টার তৈরির প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ৭২৫টি এ ধরনের পোস্টার এবং অঙ্কন বিবেচিত হয়। তার মধ্যে ‘পরীক্ষা পে চর্চা, ২০২০’ অনুষ্ঠানে নির্বাচিত ৫০টি পোস্টার প্রদর্শিত হয় যেগুলি প্রধানমন্ত্রী ঘুরে দেখেন।

CG/CB/DM/…