প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে আজ নতুনদিল্লীতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী অটল ভূজল যোজনার (অটল জল) সূচনা করেন। এছাড়াও রোটাং পাসের কৌশলগত সুড়ঙ্গটি প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর নামে সমর্পিত করা হয়।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প౼ হিমাচল প্রদেশের মানালির সঙ্গে লাদাখের লেহ, জম্মু কাশ্মীরের সংযোগকারী রোটাং সুড়ঙ্গটির নামাঙ্কন করা হয়েছে অটল সুড়ঙ্গ । তিনি জানান, কৌশলগত এই সুড়ঙ্গ ওই অঞ্চলের ভবিষ্যৎ বদলে দেবে। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের পর্যটনের প্রসার ঘটবে।
অটল জল যোজনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অটলজির কাছে জল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। আমাদের সরকার তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে উদ্যোগী হয়েছে। অটল জল যোজনা অথবা জল জীবন মিশনের মূল নীতিগুলি ২০২৪ সালের মধ্যে দেশে প্রত্যেক বাড়িতে জল পৌছে দেবার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তিনি বলেন, জল সঙ্কট, একটি পরিবার হিসেবে, একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের কাছে উদ্বেগের বিষয় এবং দেশের উন্নয়নে এর প্রভাব পড়ছে। জল সঙ্কটের প্রতিটি পরিস্থিতি মোকাবিলায় নতুন ভারত প্রস্তুত। এই লক্ষ্যে আমরা একযোগে পাঁচটি স্তরে কাজ করছি।
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, জলশক্তি মন্ত্রক জলের বিষয়টি একটি নির্দিষ্ট গন্ডির বাইরে নিয়ে এসেছে এবং তা সর্বাত্মক উদ্যোগে পরিণত করেছে। এই বর্ষায় আমরা দেখেছি জলশক্তি মন্ত্রক, সমাজের উদ্যোগে কিভাবে জল সংরক্ষণের কাজ করেছে। তিনি বলেন একদিকে জলশক্তি মন্ত্রক প্রতিটি বাড়িতে নলবাহিত জল পৌছে দেবার কাজ করবে, অন্যদিকে অটল জল যোজনা, যে সব এলাকায় ভূগর্ভস্থ জল অত্যন্ত নীচে রয়েছে, সেখানে বিশেষ গুরুত্ব দেবে।
জল ব্যবস্থাপনাকে আরো সক্রিয় করার জন্য গ্রামপঞ্চায়েতগুলির মাধ্যমে অটল জল যোজনায় একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যে সব পঞ্চায়েত ভালো কাজ করবে, তাদের জন্য বরাদ্দর পরিমাণ বেশি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত সত্তর বছরে গ্রামাঞ্চলের ১৮ কোটি বাড়ির মধ্যে মাত্র তিন কোটি বাড়িতে জল পৌছে দেওয়া হয়েছে। এখন আমাদের সরকার পরিকল্পনা নিয়েছে, আগামী ৫ বছরে ১৫ কোটি বাড়িতে স্বচ্ছ পানীয় জল সরবরাহ করা হবে।
জল সংক্রান্ত প্রকল্পগুলিতে প্রত্যেক গ্রামের পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিকল্পনা তৈরির উপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন জল জীবন মিশনের নীতি নির্ধারণের সময় এই দিকে খেয়াল রাখা হয়েছে। আগামী ৫ বছরে জল সংক্রান্ত প্রকল্পগুলির জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্যসরকারগুলি তিন লক্ষ ৫০হাজার কোটি টাকা ব্যয় করবে। প্রতিটি গ্রামের মানুষকে জলসংক্রান্ত কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করে একটি জল তহবিল গড়ে তুলতে তিনি আহ্বান জানান। যেসব জায়গায় ভূগর্ভস্থ জল অনেক নীচে সেখানে কৃষকদের জল ব্যবহারের জন্য একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিৎ।
অটল ভূজল যোজনা (অটল জল)
গুজরাট, হরিয়ানা, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশ౼এই সাত রাজ্যে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবস্থাপনায় একটি শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে এবং স্থানীয়স্তরে স্থিতিশীল ভূগর্ভস্থ জল সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য জলের ব্যবহারের পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে অটল জল প্রকল্প সহায়ক হবে। এর ফলে এই রাজ্যগুলির ৭৮টি জেলার ৮৩৫০টি গ্রামপঞ্চায়েত উপকৃত হবে। চাহিদা অনুসারে পঞ্চায়েতের নেতৃত্বে এই ব্যবস্থাপনাগুলি গড়ে তুলতে এই প্রকল্প সাহায্য করবে।
২০২০-২১ থেকে ২০২৪-২৫ ౼ এই পাঁচ বছর এই প্রকল্পে ছ’হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। এই অর্থের ৫০% ঋণ হিসেবে বিশ্ব ব্যাঙ্ক থেকে পাওয়া যাবে। কেন্দ্র এই অর্থ পরিশোধ করবে। বাকি অর্থ আসবে কেন্দ্রের নিয়মিত বাজেট বরাদ্দ থেকে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ঋণ ও কেন্দ্রের সাহায্য রাজ্যগুলির কাছে অনুদান হিসেবে পৌছাবে।
রোটাং পাসের নীচের সুড়ঙ্গ
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী রোটাং পাসের নীচে কৌশলগত সুড়ঙ্গ নির্মাণের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন। ৮.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সুড়ঙ্গ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০০ মিটার উঁচুতে বিশ্বের দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ। এর ফলে মানালী ও লেহর মধ্যে দূরত্ব ৪৬ কিলোমিটার কমে যাবে এবং পরিবহন খাতে কোটি কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এটি ১০.৫ মিটার চওড়া। দুই লেনের এই সুড়ঙ্গটির সঙ্গে অগ্নিপ্রতিরোধী আপতকালীন সুড়ঙ্গ-ও নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১৭ সালের ১৫ই অক্টোবর দুই প্রান্তের খনন কাজ শেষ হয়। এই সুড়ঙ্গের কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। এর মাধ্যমে হিমাচল প্রদেশ ও লাদাখের প্রত্যন্ত সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সারা বছর যোগাযোগ রক্ষা করা যাবে। শীতকালের ছয় মাস এখন ওই অঞ্চল দেশের বাকি অংশের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে।
CG/CB
आज देश के लिए बहुत महत्वपूर्ण एक बड़ी परियोजना का नाम अटल जी को समर्पित किया गया है।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
हिमाचल प्रदेश को लद्दाख और जम्मू कश्मीर से जोड़ने वाली, मनाली को लेह से जोड़ने वाली, रोहतांग टनल, अब अटल टनल के नाम से जानी जाएगी: PM @narendramodi
पानी का विषय अटल जी के लिए बहुत महत्वपूर्ण था, उनके हृदय के बहुत करीब था।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
अटल जल योजना हो या फिर जल जीवन मिशन से जुड़ी गाइडलाइंस, ये 2024 तक देश के हर घर तक जल पहुंचाने के संकल्प को सिद्ध करने में एक बड़ा कदम हैं:PM @narendramodi pic.twitter.com/NPnCU2htYT
पानी का ये संकट एक परिवार के रूप में, एक नागरिक के रूप में हमारे लिए चिंताजनक तो है ही, एक देश के रूप में भी ये विकास को प्रभावित करता है।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
न्यू इंडिया को हमें जल संकट की हर स्थिति से निपटने के लिए तैयार करना है।
इसके लिए हम पाँच स्तर पर एक साथ काम कर रहे हैं: PM @narendramodi pic.twitter.com/2BdnrFmq4p
जल शक्ति मंत्रालय ने इस Compartmentalized Approach से पानी को बाहर निकाला और Comprehensive Approach को बल दिया।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
इसी मानसून में हमने देखा है कि समाज की तरफ से, जलशक्ति मंत्रालय की तरफ से Water Conservation के लिए कैसे व्यापक प्रयास हुए हैं: PM @narendramodi
अटल जल योजना में इसलिए ये भी प्रावधान किया गया है कि जो ग्राम पंचायतें पानी के लिए बेहतरीन काम करेंगी, उन्हें और ज्यादा राशि दी जाएगी, ताकि वो और अच्छा काम कर सकें: PM @narendramodi pic.twitter.com/TYECAkNJDg
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
सोचिए,
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
18 करोड़ ग्रामीण घरों में से सिर्फ 3 करोड़ घरों में।
70 साल में इतना ही हो पाया था।
अब हमें अगले पाँच साल में 15 करोड़ घरों तक पीने का साफ पानी, पाइप से पहुंचाना है: PM @narendramodi pic.twitter.com/ksxdC9Ko7X
गांव की भागीदारी और साझेदारी की इस योजना में गांधी जी के ग्राम स्वराज की भी एक झलक है।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019
पानी से जुड़ी योजनाएं हर गांव के स्तर पर वहां की स्थिति-परिस्थिति के अनुसार बनें, ये जल जीवन मिशन की गाइडलाइंस बनाते समय ध्यान रखा गया है: PM @narendramodi pic.twitter.com/KVWGRAHLNx
मेरा एक और आग्रह है कि हर गांव के लोग पानी एक्शन प्लान बनाएं, पानी फंड बनाएं। आपके गांव में पानी से जुड़ी योजनाओं में अनेक योजनाओं के तहत पैसा आता है। विधायक और सांसद की निधि से आता है, केंद्र और राज्य की योजनाओं से आता है: PM @narendramodi pic.twitter.com/hdMBFME6NY
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2019