Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

কেদারনাথ-এ পাঁচটি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করলেনপ্রধানমন্ত্রী

কেদারনাথ-এ পাঁচটি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করলেনপ্রধানমন্ত্রী

কেদারনাথ-এ পাঁচটি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করলেনপ্রধানমন্ত্রী

কেদারনাথ-এ পাঁচটি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করলেনপ্রধানমন্ত্রী


প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ কেদারনাথ-এ গিয়ে সেখানকার মন্দিরেপ্রার্থনা জানান। এছাড়াও, কেদারনাথ-এ পাঁচটি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন প্রকল্পেরশিলান্যাস করেন তিনি। প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে – মন্দাকিনী নদীতে যে প্রাচীরটিরয়েছে, তাকে আরও শক্তপোক্ত করে গড়ে তোলা এবং নদীর ঘাটটির সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ;কেদারনাথ মন্দিরে যাওয়ার প্রধান রাস্তা নির্মাণ; শঙ্করাচার্য কুটির ও শঙ্করাচার্যসংগ্রহশালার সংস্কার ও উন্নয়ন এবং কেদারনাথ মন্দিরের পুরোহিতদের জন্য বাসস্থাননির্মাণ। কেদারপুরী পুনর্নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কে এদিন অবহিত করা হয়প্রধানমন্ত্রীকে।

কেদারনাথ-এ এক সমাবেশে ভাষণদানকালে শ্রী মোদী বলেন, দিওয়ালির পর দিনটিতেইকেদারনাথ-এ আসতে পেরে তিনি বিশেষ আনন্দিত। আজ গুজরাটে নববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে একথারউল্লেখ করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী সকলকেই তিনি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনসেবাই হ’ল প্রকৃত ঈশ্বর সেবা। আগামী ২০২২ সালে দেশেরস্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে এক ‘নতুন ভারত’ গঠনের স্বপ্নকে সফল করে তুলতেনিজেকে উৎসর্গ করার সংকল্প গ্রহণ করেন তিনি। ২০১৩’র প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা স্মরণকরে শ্রী মোদী বলেন যে, ঐ সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি এখানে উপস্থিতহয়েছিলেন দুর্যোগ পীড়িতদের সম্ভাব্য সকল উপায়ে সাহায্য করার জন্য। কেদারনাথ-এরপুনর্নির্মাণ প্রচেষ্টায় তাঁর রাজ্য গুজরাট থেকে সমস্ত রকম সাহায্য ও সহায়তারওব্যবস্থা করেছিলেন তিনি।

শ্রী মোদী বলেন, কেদারনাথ-এ বর্তমানে যে কর্মযজ্ঞ চলছে, তার কাজ সম্পূর্ণহলে আদর্শ তীর্থস্থান বলতে কি বোঝায় প্রত্যেকেই তা অনুভব ও উপলব্ধি করতে পারবেন।পুণ্যার্থীদের জন্য সকল রকম সুযোগ-সুবিধার প্রসার এবং মন্দিরের পুরোহিতদেরকল্যাণের লক্ষ্যেই এই প্রকল্পগুলি রূপায়িত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, কেদারনাথ-এযে ধরণের পরিকাঠামোর প্রসার ঘটানো হচ্ছে, তা শুধুমাত্র উন্নত মানেরই নয়,অত্যাধুনিকও বটে। কিন্তু এখানকার ঐতিহ্যকে কোনওভাবেই ম্লান হতে দেওয়া চলবে না।পরিবেশের যাতে কোনও রকম ক্ষতি না হয়, তা নিশ্চিত করতে সকল রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করাহবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে হিমালয় শুধুমাত্র রোমাঞ্চপর্যটনেরই একটি অঞ্চলমাত্র নয়, একই সঙ্গে তা আধ্যাত্মিকতারও এক পুণ্যপীঠ। সকলকেহিমালয় অঞ্চলে উপস্থিত থেকে তাকে নতুনভাবে আবিষ্কার ও উপলব্ধি করার আহ্বান জানানপ্রধানমন্ত্রী।

উত্তরাখন্ডের রাজ্যপাল ডঃ কে কে পাল এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রীত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত-ও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে।

PG/SKD/ SB