Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড প্রকল্পে’র সূচনা এবং কৃষি কর্মন পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী


s2015021962530 [ PM India 183KB ]

s2015021962532 [ PM India 187KB ]

s2015021962528 [ PM India 153KB ]

s2015021962531 [ PM India 176KB ]

s2015021962527 [ PM India 201KB ]

s2015021962526 [ PM India 229KB ]

নয়াদিল্লি , ১৯ ফেব্রুয়ারি , ২০১৫ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী উৎপাদনশীলতা বাড়াতে ও আরও সমৃদ্ধি নিয়ে আসতে দেশ জুড়ে কৃষিক্ষেত্রে মাটির গুণগত মানের ওপর বিশেষ নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাজস্থানের সুরতগড় থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের দেশব্যাপী `মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড প্রকল্প`-এর সূচনা করে তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। দারিদ্র্য দূরীকরণের ক্ষেত্রে কৃষিকে তিনি প্রধান চাবিকাঠি হিসেবে বর্ণনা করেন। `বন্দে মাতরম` গানটির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রকৃতপক্ষে `সুজলা, সুফলা` চাষের জমির সাফল্য অর্জনে মাটির পরিচর্যা প্রয়োজন। মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড প্রকল্পটি সুজলা, সুফলা চাষের জমির স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে একটি পদক্ষেপ বলে তিনি মন্তব্য করেন। নিয়মিত মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক শ্রেণীর নতুন শিল্পোদ্যোগীরা ছোট শহরেও মাটি পরীক্ষার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড এবং সম্প্রতি শুরু হওয়া `বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও`-এর মতো প্রকল্পগুলি গোটা দেশের জন্যই যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। তাই, তিনি সম্প্রতি হরিয়ানায় `বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও` প্রকল্পের সূচনা করেছেন এবং এখন রাজস্থানে `মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড প্রকল্প`টির সূচনা করছেন। তিনি বলেন, `কন্যা ও ধরিত্রী` উভয়কেই রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জলের গুরুত্ব প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিচক্ষণতার সঙ্গে জলের ব্যবহার প্রয়োজন এবং এক ফোঁটাও নষ্ট করা উচিত নয়। তিনি বলেন, জলের সুপ্রতুলতা ও ঘাটতি দুটোই সমান বিপজ্জনক আর তাই, ভালো কৃষিকাজের চাবিকাঠি হল `বিন্দু বিন্দু জল`। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, নিতি আয়োগের আওতায় প্রতিটি রাজ্যকেই তিনি কৃষি পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য বলেছেন। আগামী তিন বছরে দেশে ১৪ কোটি মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড প্রদানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী পাঞ্জাব, ওডিশা, মেঘালয়, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, অসম, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ ও গুজরাট সরকারকে কৃষি কর্মন পুরস্কার এবং অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খন্ড ও কর্ণাটক সরকারকে প্রশংসাসূচক পুরস্কার প্রদান করেন। প্রকল্পের সূচনা অনুষ্ঠানে রাজস্থানের রাজ্যপাল শ্রী কল্যাণ সিং, মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী বসুন্ধরা রাজে; পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী প্রকাশ সিং বাদল ও কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শ্রী রাধামোহন সিংও উপস্থিত ছিলেন।