পিএমইন্ডিয়া

মার্কিন অর্থনীতিবিদ প্রফেসর পল মাইকেল রোমার

( Oct 20, 2024 )

ডিজিটাল বিপ্লবকে সরকার বাস্তবিকভাবে সমাজের সমস্ত সদস্যদের সুবিধা প্রদানের জন্য এটা ব্যবহার করছে। তাই ভারতের ডিজিটাল বিপ্লব এত আকর্ষণীয়। এর লক্ষ্য শুধুমাত্র কয়েকজন ভাগ্যবান সুবিধাভোগী ছিল না। এটা বিশ্বর বেশিরভাগ দেশের থেকে খুব আলাদা। তাই আমার মতে, ভারতের কাহিনিটি অনন্য, এটা সবাইকে সুবিধা প্রদান করছে।

শ্যুটার এবং অলিম্পিক পদকজয়ী স্বপ্নিল কুসালে

( Aug 29, 2024 )

"আমি যখন পদক জিতেছিলাম, তখন প্রধানমন্ত্রী মোদী আমাকে ফোন করেছিলেন এবং তিনি প্রথমে আমার মাতৃভাষা মারাঠিতে আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এতে খেলোয়াড়ের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যায়। মনে হচ্ছে পুরো দেশ আমাদের সমর্থন করছে"। "অলিম্পিকে যাওয়ার আগে যখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বাসভবনে সাক্ষাৎ করেছিলাম, তখন আমি শেষ লাইনের একটিতে বসেছিলাম। আমি জানতাম না, কিন্তু তিনি আমাকে লক্ষ্য করেছিলেন। এবং প্যারিসে আমার পদক জয়ের পর যখন আমরা টেলিফোনে কথা বলি, তখন তাঁর মনে পড়ে যে আমি শেষ সারিতে বসেছিলাম। এটাই হল তাঁর অবজারভেশন স্কিল"।

অশ্বারোহী অনুশ আগারওয়াল

( Aug 29, 2024 )

"প্যারিস অলিম্পিকের কয়েক মাস আগে ক্রীড়াবিদরা প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছ থেকে চিঠি পেয়েছিলেন, যে কোনো প্রয়োজনে আমাদের এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করেছিল, যা আমাদের মনোবল বাড়িয়েছে"। "ক্রীড়াবিদদের মধ্যে ব্যবধান দূর করতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি অনন্য উপায় ছিল। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, 'আপনাদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট কে? আপনাদের মধ্যে কতজন প্রথমবারের অলিম্পিয়ান? এখানে কার ২ বা ৩টি অলিম্পিকের অভিজ্ঞতা আছে?' তিনি চেয়েছিলেন অভিজ্ঞ ক্রীড়াবিদরা যেন জুনিয়রদের সঙ্গে তাঁদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন। ঘরটা এক নতুন উত্তেজনায় ভরে গেল"।

ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় লক্ষ্য সেন

( Aug 28, 2024 )

"প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগে। আমি বলতে চাই যে, আমি যখন প্যারিস থেকে ফিরে এসেছি, তখন আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সেই ব্যাডমিন্টন র‍্যাকেটটি দিয়েছিলাম, যেটা দিয়ে আমি খেলেছিলাম। আমার কাছ থেকে র‍্যাকেটটি নেওয়ার পর তিনি প্রথমে আমার সিগনেচার ব্যাকহ্যান্ড নো-লুক শট খেলা শুরু করেন। এবং তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে আমি এইভাবে শট খেলি কি না। তিনি যেভাবে খেলেছে তা দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর সমর্থন পেয়ে খুব ভালো লাগছে"।

ইউএনজিএ-র ৭৮তম অধিবেশনের সভাপতি ডেনিস ফ্রান্সিস

( Aug 01, 2024 )

ভারত শুধুমাত্র স্মার্টফোন ব্যবহার করে গত পাঁচ থেকে ছয় বছরে ৮০ কোটি মানুষকে দারিদ্র্য থেকে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছে। ভারতের গ্রামীণ কৃষকদের মধ্যে যাদের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে কখনও সম্পর্ক ছিল না, তারা এখন সমস্ত ব্যবসায়িক লেনদেন স্মার্টফোনের মাধ্যমেই করতে পারেন। তারা তাদের বিল পরিশোধ করে এবং অর্ডারের জন্য পেমেন্ট নেয়। ৮০ কোটি মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়েছেন কারণ ভারতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বিরাট এবং প্রায় প্রত্যেকেরই একটি সেলফোন আছে।

ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী ফাম মিন চিন

( Aug 01, 2024 )

অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদী, বিজেপি ও এনডিএ-কে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আমরা বিশ্বাস করি যে প্রধানমন্ত্রী মোদীর তৃতীয় মেয়াদে ভারতীয়দের আরও উন্নতি হবে, ভবিষ্যতে আরও বেশি সাফল্য অর্জন করবে এবং বিকশিত ভারত ২০৪৭ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে।

স্যামসাং ইলেকট্রনিক্সের সিইও এবং ভাইস-চেয়ারম্যান জং-হি হান

( Jul 30, 2024 )

ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল বাজার এবং স্যামসাং-এর জন্য একটি বিশাল সুযোগ প্রদান করে। আমরা ভারতে বিনিয়োগকারী প্রথম সংস্থাগুলির মধ্যে ছিলাম এবং আমি আনন্দিত যে নয়ডার কারখানাটি আমাদের সবচেয়ে বড় কারখানা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, যা কেবল ভারতের জন্যই নয়, বিশ্বের জন্যও উৎপাদন করছে।

ভারতীয় অভিনেতা রণবীর কাপুর

( Jul 27, 2024 )

বছর চার-পাঁচেক আগে আমরা অভিনেতা-পরিচালকরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলাম। তিনি কীভাবে বক্তব্য রাখেন, তা টেলিভিশনে দেখা যায়। তিনি একজন অসাধারণ বাগ্মী। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের ঘটনা এখনও চোখের সামনে ভাসে। আমরা বসে রয়েছি। তিনি হেঁটে এলেন। তাঁর মধ্যে একটা আকর্ষণী ক্ষমতা রয়েছে। তিনি এসে বসলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদা করে কথা বললেন। আমার বাবা সেইসময় অসুস্থ ছিলেন। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তিনি আমার কাছে জানতে চান, কেমন চিকিৎসা চলছে আমার বাবার। সবকিছু শুনলেন তিনি। তিনি আলিয়ার সঙ্গে কথা বলেন। ভিকি কৌশলের সঙ্গে অন্য বিষয়ে কথা বলেন। আবার করণ জোহরের সঙ্গে অন্য বিষয়ে কথা বলেন। প্রত্যেকের সঙ্গেই তাঁর সাক্ষাৎ ছিল ব্যক্তিগত। মহান ব্যক্তিদের মধ্যে এই আচরণ আপনি দেখতে পাবেন।

আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান কুমার মঙ্গলম বিড়লা

( Jul 24, 2024 )

২০২৪ সালের বাজেট ধারাবাহিকতা ও স্থিতিশীলতার এম্প্যাটিক স্টেটমেন্ট। এটি আর্থিকভাবে সুশৃঙ্খল হওয়ার জন্য সরকারের দৃঢ় সংকল্প, সংস্কারের জন্য টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য সমতা বোধের ইঙ্গিত প্রদান করে। এতে নয়টি মূল অগ্রাধিকারের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে, যা ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করার ভিত্তি স্থাপন করবে।

নাইকার সিইও ফাল্গুনী নায়ার

( Jul 24, 2024 )

এই বাজেট ভারতের কনজাম্পশন-লিড গ্রোথ স্টোরিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। শহুরে পুনর্নবীকরণ এবং পরিকাঠামো নির্মাণে মূলধনী ব্যয়ের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দক্ষতার উপর ফোকাস, বহুগুণ প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।