Search

পিএমইন্ডিয়াপিএমইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক সংবাদ

বিষয়টিকে সরাসরি পিআইবি থেকে নেওয়া হয়েছে

 প্রধানমন্ত্রী গুজরাটের কেভাডিয়ায় একতা নগরে স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে মিশন লাইফের সূচনা করেছেন


নয়াদিল্লি, ২০  অক্টোবর, ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দেন এবং পরে গুজরাটের কেভাডিয়ায় একতা নগরে স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে মিশন লাইফের সূচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে পুষ্পার্ঘ্য দেন। রাষ্ট্রসংঘের সব অঞ্চল থেকে প্রতিনিধিত্বকারী ১১টি দেশের প্রধানদের মিশন লাইফের সূচনায় ভিডিও মাধ্যমে অভিনন্দন বার্তা সম্প্রচারও করা হয়।

সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারত মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের দ্বিতীয় বাড়ির মতো এবং তিনি তাঁর যৌবনে বহুবার ভারতে এসেছেন। তিনি জানান, ভারতের গোয়ার সঙ্গে শ্রী গুতেরেসের পুরুষানুক্রমিক সম্পর্ক আছে। প্রধানমন্ত্রী গুতেরেসকে ধন্যবাদ জানান ভারত সফরের জন্য এবং বলেন গুজরাটে তাঁকে স্বাগত জানানো পরিবারের একজনকে স্বাগত জানানোর মতোই।

প্রধানমন্ত্রী মিশন লাইফ উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য ভারতের ওপর বর্ষিত সহায়তায় আনন্দ প্রকাশ করেন এবং এই শুভ অনুষ্ঠানে অভিনন্দন বার্তা পাঠানোর জন্য রাষ্ট্রপ্রধানদের ধন্যবাদ জানান। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একতার প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করে শ্রী মোদী বলেন, মিশন লাইফের সূচনা হচ্ছে ভারতের গর্ব সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের বিশাল মূর্তি স্ট্যাচু অফ ইউনিটির সামনে। তিনি বলেন, “বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তি লক্ষ্যপূরণে প্রেরণা হয়ে থাকবে।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন মানদন্ড ব্যতিক্রমী হয় তখন বিশাল রেকর্ড হয়।” গুজরাটে এই সূচনা অনুষ্ঠানের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী জানান দেশের মধ্যে গুজরাট প্রথম রাজ্য যেখানে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি এবং জলবায়ু সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রথম পদক্ষেপ ঘটেছে। সে খালে সৌর প্যানেল বসানোই হোক অথবা রাজ্যে খরা পীড়িত অঞ্চলে জল সংরক্ষণ প্রকল্পের সূচনাই হোক গুজরাট সব সময় একজন নেতা এবং দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী হিসেবে এগিয়ে এসেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমন একটা প্রচলিত ধারনা আছে যে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়টি শুধুমাত্র নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত যেখান থেকে ভাবনার প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং যা শুধু কোনো সরকার অথবা আন্তর্জাতিক সংস্থা কাছেই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন যে মানুষ তাদের আশেপাশেই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বুঝতে পারছে এবং গত কয়েক দশকে অপ্রত্যাশিত দুর্যোগের সাক্ষী থাকতে হয়েছে। এতে যথেষ্ট যে জলবায়ু পরিবর্তন শুধুমাত্র নীতি প্রণয়নের সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট নয় এবং মানুষ নিজেরাই ভাবছেন কিভাবে পরিবেশের জন্য ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, গোষ্ঠী হিসেবে অবদান রাখা যায়।

প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য, “মিশন লাইফ-এর মন্ত্র হল ‘পরিবেশের জন্য জীবনশৈলী’”। মিশন লাইফের উপকারিতার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে এই পৃথিবীর সুরক্ষার জন্য এটি মানুষের শক্তিকে যুক্ত করে এবং তাদের শেখায় কিভাবে এটিকে আরো ভালোভাবে ব্যবহার করা যায়। তিনি বলেন, মিশন লাইফ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইকে গণতান্ত্রিক করে তুলেছে যেখানে যার যার ক্ষমতা মতো অবদান রাখতে পারে। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, মিশন লাইফ আমাদের পরিবেশ রক্ষায় আমাদের প্রতিদিনের জীবনে যে কাজ করা উচিত সে সম্পর্কে প্রেরণা দেয়। মিশন লাইফ বিশ্বাস করে যে আমাদের জীবনশৈলীতে পরিবর্তনের মাধ্যমে পরিবেশকে রক্ষা করা যায়। প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুতের বিল হ্রাস এবং পরিবেশ সুরক্ষার জন্য ভারতে এলইডি বাল্ব ব্যবহারের উদাহরণ দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এতে বিশাল সঞ্চয় এবং পরিবেশগত উপকার পাওয়া গেছে এবং এটি একটি পৌনঃপুনিক স্থায়ী লাভ।”

গুজরাট মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান এ কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তিনি ছিলেন সেইসব চিন্তাবীদদের একজন যাঁরা বহু আগে বুঝতে পেরেছিলেন পরিবেশ সুরক্ষার গুরুত্ব এবং প্রকৃতির সঙ্গে সম্প্রীতি রক্ষা করে জীবনযাপন। তিনি ট্রাস্টিশিপের ধারনার উদ্ভাবন করেছিলেন। মিশন লাইফ আমাদের সকলকেই পরিবেশের ট্রাস্টি করে তুলেছে। একজন ট্রাস্টি হল সেই যিনি সম্পদের ব্যবহারে বৈষম্য অনুমোদন করেন না। একজন ট্রাস্টি পালনকার হিসেবে কাজ করেন, ধ্বংসকারী হিসেবে নয়।”

প্রধানমন্ত্রী মিশন লাইফের পিথ্রি মডেলের অর্থা প্রোপ্ল্যানেট পিপল-এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন। মিশন লাইফ পৃথিবীর মানুষকে এক করে প্রোপ্ল্যানেট পিপল হিসেবে। সকলের ভাবনার মধ্যে ঐক্য সাধন করে। এটি কাজ করে “গ্রহের জন্য, গ্রহের দ্বারা এবং গ্রহের জীবনশৈলী” এই নীতির ভিত্তিতে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ভবিষ্যতের পথ তখনই ঠিক হবে অতীতের ভ্রান্তি থেকে শিক্ষা নিলে।

তিনি বলেন, ভারত বহু হাজার বছর ধরে প্রকৃতি পূজার ঐতিহ্য বহন করছে। বেদে জল, পৃথ্বি, অগ্নী, বায়ুর মতো প্রকৃতির উপাদানগুলির গুরুত্বের বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অথর্ব বেদ উল্লেখ করে আবৃত্তি করেন “‘মাতা ভূমিহ পুত্রহম পৃথিব্য’ তার অর্থ পৃথিবী আমাদের মা এবং আমরা তাঁর সন্তান।”

প্রধানমন্ত্রী আলোকপাত করেন ‘রিডিউস, রিইউজ এবং রিসাইকল’ ধারনা এবং চক্রাকার অর্থনীতির ওপর এবং প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি বহু হাজার বছর ধরে ভারতীয়দের জীবনযাত্রার অঙ্গ। বিশ্বের অন্য অংশের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের জীবননীতি সেখানেও আছে যা আমাদের প্রকৃতির সঙ্গে সম্প্রীতি রক্ষায় অনুপ্রাণিত করে। তিনি বলেন, “মিশন লাইফ প্রকৃতি সংরক্ষণের সংযুক্ত প্রতিটি জীবনধারাকে প্রভাবিত করবে যা আমাদের পূর্বপুরুষরা গ্রহণ করেছিলেন। সেটাই আজকে আমাদের জীবনশৈলীর অঙ্গ হয়ে উঠতে পারে।”

ভারত জলবায়ু পরিবর্তনের কুপ্রভাব মোকাবিলায় দায়বদ্ধ। আজ প্রধানমন্ত্রী জানান, “ভারতে বাৎসরিক মাথাপিছু কার্বন নির্গমন মাত্র প্রায় ১.৫ টন। বিশ্বে বার্ষিক গড় ৪ টনের তুলনায়।” তৎসত্ত্বেও ভারত সামনে থেকে কাজ করছে যাতে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো আন্তর্জাতিক সমস্যার সমাধান করা যায়। শ্রী মোদী উজ্জ্বলা যোজনা, প্রতিটি জেলায় ৭৫টি ‘অমৃত সরোবর’ এবং অভূতপূর্বভাবে বর্জ্য থেকে সম্পদের ওপর জোর দেওয়ার মতো উদ্যোগ নিয়ে বলেন। বর্তমানে ভারত বিশ্বে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্ষেত্রে চতুর্থ বৃহত্তম সক্ষম দেশ। তিনি বলেন, “বর্তমানে আমরা বায়ুশক্তিতে চতুর্থ এবং সৌরশক্তিতে পঞ্চম। ভারতের পুনর্নবীকরণযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা গত ৭-৮ বছরে প্রায় ২৯০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা নির্দিষ্ট সময়ের ৯ বছর আগেই অজৈব জ্বালানী থেকে ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করেছি। আমরা পেট্রলে ১০ শতাংশ ইথানল মেশানোর লক্ষ্যও অর্জন করেছি। তাও নির্দিষ্ট সময়ের ৫ মাস আগেই। ন্যাশনাল হাইড্রোজেন মিশনের মাধ্যমে ভারত পরিবেশ বান্ধব শক্তি উৎসের দিকে এগিয়ে গেছে। এরফলে ভারত এবং বিশ্বের অন্য দেশগুলিও নিট শূন্যের লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, কীভাবে অগ্রগতি এবং প্রকৃতি হাতে হাত মিলিয়ে চলতে পারে ভারত তার শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হয়ে উঠেছে। এখন বর্তমানে ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠেছে। আমাদের বনাঞ্চল বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বন্যপ্রাণের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূর্য, একটি বিশ্ব, একটি গ্রীড আন্তর্জাতিক এই অভিযানের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বর্তমানে চাই সারা বিশ্বের সঙ্গে আরো সহযোগিতা বৃদ্ধি করার। পাশাপাশি সেই লক্ষ্য পূরণে নিজের সংকল্পকে দৃঢ় করতে। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, “দুর্যোগ প্রতিরোধী পরিকাঠামোর জন্য সহযোগীতায় নেতৃত্বদানের পাশাপাশি ভারত সারা বিশ্বের কাছে পরিবেশ রক্ষায় তার ধারনার কথা জানিয়ে দিয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় মিশন লাইফ হল পরবর্তী পদক্ষেপ।” প্রধানমন্ত্রী বলেন যে এটা সত্য যে যখন ভারত এবং রাষ্ট্রসংঘ একসঙ্গে কাজ করেছে তখন বিশ্বকে আরো ভালো স্থান হিসেবে তৈরি করার নতুন পথ পাওয়া গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের প্রস্তাব দিয়েছিল যাকে সমর্থন জানিয়েছিল রাষ্ট্রসংঘ। বর্তমানে এটি সারা বিশ্বের মানুষকে সুস্থ জীবনযাপনের জন্য উৎসাহিত করছে।” আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ রাষ্ট্রসংঘের কাছ থেকে যে বিশাল সমর্থন পেয়েছে তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত চাই বিশ্বকে তার চিরাচরিত এবং পরিবেশ বান্ধব মোটাদানা শস্যের সঙ্গে পরিচয় ঘটাতে। তিনি বলেন, “মিশন লাইফ এটিকে বিশ্বের প্রতিটি কোনো প্রতিটি দেশে নিয়ে যেতে সফল হবে।” প্রধানমন্ত্রী সব শেষে বলেন, আমাদের এই মন্ত্রটি মনে রাখতে হবে প্রকৃতি রক্ষতি রক্ষিত। তার অর্থ যারা প্রকৃতিকে রক্ষা করবে, প্রকৃতিও তাদের রক্ষা করবে। আমি বিশ্বাস করি যে আমাদের মিশন লাইফ অনুসরণ করে আমরা আরো সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলবো।

রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব শ্রী আন্তোনিও গুতেরেস বলেন যে, আমাদের গ্রহের এই দুঃসময়ে আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। লাইফ স্টাইল ফর এনভাইরনমেন্ট- লাইফ উদ্যোগকে তৈরি করা হয়েছে প্রয়োজনীয় এবং আশাব্যাঞ্জক সত্যের ওপর আলোকপাত করতে। ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী আমাদের সকলকে আমাদের গ্রহের সুরক্ষার সমাধান খুঁজতে এবং আমাদের মিলিত ভবিষ্যতের রক্ষায় অংশ হয়ে উঠতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, জীব বৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং দূষণের মতো এই গ্রহের তিনটি আপৎকালীন সমস্যার মূলে আছে অতি ব্যবহার। আমরা পৃথিবী গ্রহের ১.৬ ব্যবহার করছি আমাদের জীবনশৈলীকে সাহায্য করতে। এই অতিরিক্ত ব্যবহারটি আরো বাড়ছে বিশাল বৈষম্যের সাহায্যে। গুতেরেসের আশা লাইফ আন্দোলনের উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়বে সারা বিশ্বে। তিনি বলেন, পরিবেশগত শব্দনীতি নিয়ে ভারতের দায়বদ্ধতায় আমি প্রভূত উৎসাহিত এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি আন্তর্জাতিক সৌরজোটে নেতৃত্বদানে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে ভারতের সংকল্পে আমি উদ্বুদ্ধ। আমাদের পুননর্বীকরণযোগ্য বিপ্লবের সূচনা করতে হবে এবং এই বিষয়টি নিয়ে আমি এগিয়ে যেতে ভারতের সঙ্গে কাজ করার দিকে তাকিয়ে আছি। ইজিপ্টে আসন্ন কপ২৭ প্রসঙ্গে মহাসচিব বলেন যে কনফারেন্সে প্যারিস চুক্তির সবকটি স্তম্ভ নিয়ে কাজে গতি আনতে এবং আস্থা বৃদ্ধি করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা দেখা যাবে সম্মেলনে। তিনি বলেন, পরিবেশগত প্রভাবে পীড়িত ভারত তার বিপুল অর্থনীতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেতু বন্ধনের কাজ করতে পারে।

মহাত্মা গান্ধীকে উদ্ধৃত করে শ্রী গুতেরেস বলেন, “প্রত্যেকের প্রয়োজন মেটানোর জন্য পৃথিবীর অনেক আছে কিন্তু প্রত্যেকের লোভ মেটানোর জন্য নয়।” তিনি আরো বলেন, আমাদের বিবেচনা এবং সম্মানের সঙ্গে পৃথিবীর সম্পদ ব্যবহার করতে হবে। রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব বলেন, বিশ্বের সম্পদ সঠিকভাবে এবং শুধু প্রয়োজনের ভিত্তিতে যাতে আমরা ব্যবহার করতে পারি তার জন্য অর্থনীতি এবং জীবনশৈলিতে পরিবর্তনের সংকল্প নিতে হবে। তিনি প্রত্যেককে ভারতের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য মেনে তাকে অনুসরণ করার আর্জি জানান যাতে দীর্ঘস্থায়িত্বের নতুন যুগে প্রবেশ সহজ হয়।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, বিদেশ মন্ত্রী শ্রী সুব্রহ্মনিয়ম জয়শঙ্কর।

PG/AP/NS